Ravichandran Ashwin: ‘তরুণদের…’, ঘরোয়া ক্রিকেটে ডিআরএস নিয়ে কী বলছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন?

Sep 07, 2024 | 5:43 PM

Duleep Trophy 2024, DRS: বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামেও সবুজ পিচই ব্যবহার হয়েছে প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে। তেমনই আরও একটা চমক ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম। দলীপে ব্যবহার হচ্ছে ডিআরএস। এর ফলে তরুণ ক্রিকেটাররা কীভাবে উন্নতি করতে পারবে, সেই প্রসঙ্গেই খোলসা করেছেন ভারতের অভিজ্ঞ স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

Ravichandran Ashwin: তরুণদের..., ঘরোয়া ক্রিকেটে ডিআরএস নিয়ে কী বলছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন?
Image Credit source: PTI

Follow Us

দলীপ ট্রফিতে চমকে দিয়েছে পিচ। অনন্তপুরে ভারত সি বনাম ডি দলের ম্যাচে ব্য়বহার হয়েছে পুরোপুরি গ্রিনটপ। এখানকার পিচে পেসারদেরই দাপট দেখা যায়। পেস, বাউন্সে ভরপুর। কঠিন পরীক্ষার সামনে পড়েন ব্যাটাররা। বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামেও সবুজ পিচই ব্যবহার হয়েছে প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে। তেমনই আরও একটা চমক ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম। দলীপে ব্যবহার হচ্ছে ডিআরএস। এর ফলে তরুণ ক্রিকেটাররা কীভাবে উন্নতি করতে পারবে, সেই প্রসঙ্গেই খোলসা করেছেন ভারতের অভিজ্ঞ স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, তরুণ ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আসার পর ডিআরএসের সঙ্গে অভ্যস্ত হতে পারেন না। ফলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে দ্বিধায় ভোগেন। তাঁদের যদি পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে মানিয়ে নিতে আরও সুবিধা হয়। দলীপে বেশ কিছু সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেই ভূমিকা নিয়েছে ডিআরএস। যেমন ভারত এ বনাম বি ম্যাচটাই ধরা যাক। সরফরাজ খানের ক্ষেত্রে অনফিল্ড আম্পায়ার আউট দিয়েছিলেন। ডিআরএস নিলেও আম্পায়ার্স কলে আউটই হন। আবার ইনিংসের শুরুর দিকে মুশির খানের ক্ষেত্রে ডিআরএস-র জন্যই বেঁচে যান। ডিআরএস-র সঙ্গে এখন থেকে অভ্যস্ত হতে পারলে ব্যাটিং টেকনিকেও কিছু বদল করতে পারবেন তরুণরা, এমনটাই মনে করেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

অনন্তপুরে ভারত সি বনাম ডি ম্যাচে দ্বিতীয় ইনিংসে সাত উইকেট নেন বাঁ হাতি স্পিনার মানব সুতার। এর মধ্যে রিকি ভুইয়ের উইকেটও রয়েছে। ৪৪ রানে ব্যাট করছিলেন রিকি। ডিফেন্স করার সময় মানবের ডেলিভারি প্যাডে লাগে। অনফিল্ড আম্পায়ার আউট দেননি। ডিআরএসে সাফল্য আসে। সেই প্রসঙ্গ টেনেই অশ্বিন সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে ডিআরএসের ব্যবহার শুধু যে সঠিক সিদ্ধান্তের জন্যই ব্যবহার হচ্ছে তা নয়। রিকি ভুইয়ের আউট ক্ষেত্রে এটা একটা উদাহরণ যে টেকনিকে কে উন্নতি করতে পারেন। ডিআরএসের আগে টেকনিকে ভুল ছিল, তা বলছি না। অনেক ক্ষেত্রে ব্যাটাররা ফ্রন্ট প্যাডে খেলে রক্ষা পেয়ে যেত।’

যে সমস্ত ক্রিকেটাররা ঘরোয়া ক্রিকেটেই ডিআরএস-র সুযোগ পাচ্ছেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখলে তাঁদের ক্ষেত্রে টেকনিকের দিক থেকে ছোট ছোট বিষয়গুলি শুধরে নেওয়ার সুযোগ থাকবে, এমনটাই মনে করেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

Next Article