AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

India-Pakistan: পিসিবি চেয়ারম্যানের চক্রান্ত? এশিয়া কাপ না খেলার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে ভারত!

Asia Cup 2025: ভারত-পাক সংঘর্ষের আঁচ পড়তে চলেছে আসন্ন এশিয়া কাপে। ঠিক কী হয়েছে? শোনা যাচ্ছে, ভারত পাক সংঘর্ষের জেরে চলতি বছরের এশিয়া কাপে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত।

India-Pakistan: পিসিবি চেয়ারম্যানের চক্রান্ত? এশিয়া কাপ না খেলার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে ভারত!
ফাইল চিত্র।Image Credit source: X
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 19, 2025 | 12:25 PM

কলকাতা: এশিয়া কাপ খেলবে না ভারত? এর পিছনে কি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির চক্রান্ত কাজ করছে? এই জোড়া প্রশ্নে নতুন করে বিতর্কে পড়ে গিয়েছে ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট সম্পর্ক। ভারতে আইপিএল চলছে এখন। দুই দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জেরে এক সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছিল আইপিএল। তা আবার শুরু হয়েছে। কিন্তু ঘটনা তাতেই থেমে যাচ্ছে না। ভারত-পাক সংঘর্ষের আঁচ পড়তে চলেছে আসন্ন এশিয়া কাপে। ঠিক কী হয়েছে?

শোনা যাচ্ছে, ভারত পাক সংঘর্ষের জেরে চলতি বছরের এশিয়া কাপে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। আসলে চলতি বছরের এশিয়া কাপ হওয়ার কথা ভারত ও শ্রীলঙ্কায়। কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। এই পরিস্থিতির কারণেই এ বছর খেলতে বা আয়োজন করতে চাইছে না ভারত। আগামী মাসে শ্রীলঙ্কায় হতে চলা উইমেনস ইমারজিং টিমস এশিয়া কাপও বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

সেপ্টেম্বরে হতে চলা ছেলেদের এশিয়া কাপের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এসিসি (এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল) সভায় নেওয়া হবে। যার নেতৃত্বে থাকবেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি। পাক ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যানের পদেও আছেন নাকভি। তিনি আবার পাকিস্তানের ফেডারেল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও। জানা যাচ্ছে, ভারত ইতিমধ্যেই এসিসিকে জানিয়ে দিয়েছে, এই টুর্নামেন্টে খেলবে না বা আয়োজন করবে না। ভারত না খেললে এই টুর্নামেন্ট বাতিল ছাড়া আর কোনও উপায় থাকবে না এসিসির। যে হেতু, মহসিন নাকভি বর্তমানে এসিসির চেয়ারম্যান, তাই সমস্ত আর্থিক ক্ষতি তাঁকেই নিতে হবে। একই সঙ্গে সমালোচনার মুখেও পড়তে হবে। এশিয়ান কাউন্সিলের দায়িত্বে এসেও তিনি দেশীয় রাজনীতির উর্দ্ধে উঠতে পারছেন না। এশিয়ার অন্য সদস্য দেশগুলো নাকভির অপসারণের প্রশ্নও তুলে দিতে পারে।