PBKS vs LSG : বিধ্বংসী ইনিংস, প্রথম ওভারেই উইকেট, আঙুলে চোট; কী বললেন স্টইনিস?

TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

Apr 29, 2023 | 12:16 AM

Punjab Kings vs Lucknow Super Giants Post Match : পঞ্জাব কিংসের সামনে ২৫৮ রানের পাহাড় প্রমাণ লক্ষ্য। প্রথম ওভারেই শিখর ধাওয়ানকে ফিরিয়ে বড় ধাক্কা দেন স্টইনিস। কিন্তু নিজের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে আঙুলে চোট লাগে তাঁর। নিজের বোলিংয়ে জোরালো শট, ক্য়াচ না হোক অন্তত বলের গতি কমাতে চেয়েছিলেন স্টইনিস। বাঁ হাতের আঙুলে গুরুতর চোট লাগে।

PBKS vs LSG : বিধ্বংসী ইনিংস, প্রথম ওভারেই উইকেট, আঙুলে চোট; কী বললেন স্টইনিস?
Image Credit source: IPL

Follow Us

দীপঙ্কর ঘোষাল : আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক স্কোর গড়ল লখনউ সুপার জায়ান্টস। মোহালিতে টস হেরে প্রথমে ব্য়াট করে লখনউ। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫৭ রান করে তারা। আইপিএলের ইতিহাসে সর্বাধিক স্কোর রয়্য়াল চ্য়ালেঞ্জার্স ব্য়াঙ্গালোরের দখলে। পুনে ওয়ারিয়র্সের বিরুদ্ধে ৬৬ বলে ১৭৫ রানের অতিমানবীয় ইনিংস খেলেছিলেন গেইল। ছিল ১৭টি ওভার বাউন্ডারি। লখনউ সুপার জায়ান্টসের অবশ্য ‘ওয়ান ম্য়ান শো’ নয়। তবে এত বড় স্কোরের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিলেন মার্কাস স্টইনিস। বল হাতেও অবদান রাখলেন। তবে এমন একটা স্বস্তির রাতে চিন্তা বাড়াল স্টইনিসের আঙুলে চোট। বোলিং ওপেন করেছিলেন তিনি। প্রথম ওভারেই তুলে নেন পঞ্জাব কিংস অধিনায়ক শিখর ধাওয়ানের উইকেট। কিন্তু নিজের দ্বিতীয় ওভারে বোলিং করতে এসেই বিপত্তি। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

পঞ্জাব কিংসের সামনে ২৫৮ রানের পাহাড় প্রমাণ লক্ষ্য। প্রথম ওভারেই শিখর ধাওয়ানকে ফিরিয়ে বড় ধাক্কা দেন স্টইনিস। কিন্তু নিজের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে আঙুলে চোট লাগে তাঁর। নিজের বোলিংয়ে জোরালো শট, ক্য়াচ না হোক অন্তত বলের গতি কমাতে চেয়েছিলেন স্টইনিস। বাঁ হাতের আঙুলে গুরুতর চোট লাগে। পাঁচ বল করেই মাঠ ছাড়েন স্টইনিস। ওভার সম্পূর্ণ করেন আয়ুষ বাদোনি। লখনউয়ের আর এক পেসার নবীন উল হকও চোট পান। লখনউ মোট ৯ বোলার ব্য়বহার করে। ব্য়াট হাতে ৪০ বলে ৭২ রান, বল হাতে এক উইকেট। ম্য়াচের সেরা বাছতে কোনও অসুবিধা হয়নি। স্টইনিসকেই ম্য়াচের সেরার পুরস্কার দেওয়া হল।

আঙুলের চোট প্রসঙ্গে স্টইনিস বলেন, ‘আপাতত ঠিক আছে। খুব গুরুতর চোট নয় বলেই মনে হচ্ছে।’ এরপরই যোগ ব্য়াটিং প্রসঙ্গ। এ মরসুমে প্রথম বার ৪ নম্বরে পাঠানো হয় তাঁকে। অধিনায়কের ভরসার মর্যাদা রাখলেন। দুটো পার্টনারশিপে অবদান। দলের সর্বাধিক স্কোর। স্টইনিস বলছেন, ‘সতীর্থরা মিলে মজা করছিলাম, ঘরের মাঠে আমরা যে পিচে খেলছি এবং এখানকার ব্য়াটিং পিচ নিয়ে। বাদোনির সঙ্গে একটা পার্টনারশিপ গড়ার লক্ষ্য ছিল। ও ভালো খেলছিল। তবে এরকম পাটা উইকেটে বোলিং করা পছন্দ নয়।’

Next Article