ক্রাইস্টচার্চ : নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) বিরুদ্ধে সিরিজ নাকি বৃষ্টির বিরুদ্ধে! টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর ওয়ান ডে। সমস্যা সেই বৃষ্টিই। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে শেষ অবধি দু-ম্যাচের হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ওয়ান ডে সিরিজেও দ্বিতীয় ম্যাচটি মাঝপথেই ভেস্তে যায়। ক্রাইস্টচার্চে শেষ ওয়ান ডে-তেও (ODI Series) একই সম্ভাবনা রয়েছে। ম্যাচ হলেও ৫০ ওভারের হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। এ ক্ষেত্রে চাপে ভারতীয় দলই। প্রথম ম্যাচে বড় রান করেও হেরেছে ভারত (Team India)। সিরিজ বাঁচাতে হলে শেষ ওডিআই হওয়া এবং ভারতের জেতা জরুরি। এর জন্য জরুরি টস জেতাও। যা গত দু-ম্যাচে শিখর ধাওয়ানের পক্ষে যায়নি। তৃতীয় ওয়ান ডে-র আগে সিরিজের পরিস্থিতি তুলে ধরল TV9Bangla।
ক্রাইস্টচার্চে পুরো ম্যাচ হোক কিংবা সংক্ষিপ্ত। চিন্তা ভারতীয় শিবিরেই। তার প্রথম কারণ নিঃসন্দেহে সিরিজে পিছিয়ে থাকা। দ্বিতীয় কারণ, টিম কম্বিনেশন। তারকা ক্রিকেটারদের ছাড়াই নিউজিল্যান্ডে দল পাঠানো হয়েছিল। প্রথম ম্যাচে বোর্ডে ৩০৬ রান থাকলেও জিততে পারেনি ভারত। পাঁচ বোলারের কম্বিনেশন ব্যর্থ হয়েছে। দ্বিতীয় ম্যাচে সঞ্জু স্যামসনকে বসিয়ে খেলানো হয় দীপক হুডাকে। বোলিং বিকল্প বাড়াতেই এমন ভাবনা। যদিও ম্য়াচটি সম্পূর্ণ হয়নি। সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে কম্বিনেশন নিয়ে চিন্তা থাকছেন। ব্যাটিং শক্তি বাড়ানো হবে নাকি বোলিং বিকল্প!
ভারতের মতো নিউজিল্যান্ড শিবিরেও কম্বিনেশন ধোঁয়াশা। ২০২৩ সালে রয়েছে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ। যোগ্যতা অর্জন নিয়ে কোনও দলেরই চিন্তা নেই। তবে পর্যাপ্ত প্রস্তুতির জন্য ম্যাচ খেলা প্রয়োজন। ফিন অ্যালেন, মাইকেল ব্রেসওয়েলদের মতো তরুণ ক্রিকেটাররা মূলত ক্রমতালিকায় পিছিয়ে থাকা দলের বিরুদ্ধে খেলে এসেছেন। ভারতের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে তাদের আরও বেশি ম্য়াচ খেলানোর। কেন উইলিয়ামসন, টম ল্য়াথাম, ডেভন কনওয়ে, গ্লেন ফিলিপস ছাড়া ব্যাটিং লাইন আপ অনভিজ্ঞ। ফলে সামনের সিরিজগুলিতে তরুণদের আরও বেশি সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্য থাকবে কিউয়িদের।
ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড, সকাল ৭টা