রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে গুজরাট টাইটান্স বোলিংয়ে বড় ভরসা রশিদ খান। তাঁর পরিসংখ্যান এই টিমের বিরুদ্ধে ভালো। আবারও রশিদ সেটা প্রমাণ করলেন। উইকেটের পিছনে ঋদ্ধিমান সাহা থাকলে পরিস্থিতি হয়তো আরও ভালো হত। উইকেটের পিছনে হোক বা আউটফিল্ড। একঝাঁক ক্যাচ মিস করে বিপদ বাড়ে গুজরাট টাইটান্সের। রশিদ খান অবশ্য নিজের নামের প্রতি সুবিচার করলেন।
এ বারের আইপিএলে ভালো পারফরম্যান্স করতে পারছিলেন না রশিদ। রাজস্থানের বিরুদ্ধে অনবদ্য পারফরম্যান্স রশিদ খানের। তাঁর বোলিংয়ে অনবদ্য ক্যাচে বাটলারকে ফেরান রাহুল তেওয়াটিয়া। রশিদ ৪ ওভারে মাত্র ১৮ রান দিয়ে এক উইকেট নেন। সংখ্যাটা বাড়তেও পারত। রাজস্থানের আর এক ওপেনার যশস্বী জয়সওয়ালের ব্যর্থতা জারি। উমেশ যাদবের বোলিংয়ে উইকেটের পিছনে লাফিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ নেন ম্যাথু ওয়েড। রশিদের ওভার কাটিয়ে দিতেই বিধ্বংসী রাজস্থান রয়্যালস।
রিয়ান পরাগ এবং রাজস্থান অধিনায়ক এ মরসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন। আরও এক বার জুটিতে দাপট দেখালেন এই দুই ক্রিকেটার। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড বাছাইয়ের আগে নির্বাচকদের যেন প্রতি ম্যাচেই বার্তা দিচ্ছেন সঞ্জু স্যামসন। রিয়ান পরাগ ৪৮ বলে ৭৬ রানে ফেরেন। সঞ্জু অবশ্য শেষ অবধি ক্রিজে থাকেন। ৩৮ বলে ৬৮ রানের অপরাজিত ইনিংসে দলকে ফের ভরসা দিলেন ক্যাপ্টেন। শেষ অবধি গুজরাটকে ১৯৭ রানের বিশাল টার্গেট দেয় রাজস্থান।