FIFA World Cup 2022: টিনএজার গাবিই এখন স্প্যানিশ ফুটবলের ভবিষ্যৎ

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Nov 24, 2022 | 7:28 PM

স্পেনের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন দলের সবচেয়ে তরুণ ফুটবলার ১৮ বছরের গাবি। পুরো নাম পাবলো মার্টিন পায়েজ গাবিরা।

Follow Us

দোহা: ওই যে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য লিখেছিলেন, ‘আঠারো বছর বয়সেই অহরহ/ বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি।’ ফুটবলের রাজত্বে স্প্যানিশ মিডফিল্ডার গাবিও তেমনই এক ব্যতিক্রম। দোহার আল থুমামা স্টেডিয়ামে বুধবার রাতে ‘ই’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচটি ৭-০ গোলে জেতে স্পেন (Spain)। বিশ্বকাপে (Fifa World Cup 2022) যা তাদের সবচেয়ে বড় জয়। আর স্পেনের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন দলের সবচেয়ে তরুণ ফুটবলার ১৮ বছরের গাবি (Gavi)। পুরো নাম পাবলো মার্টিন পায়েজ গাবিরা। সবাই তাঁকে ভালোবেসে গাবি বলে ডাকে। এখন বিশ্বকাপের ইতিহাসে মানুয়েল রোসা ও পেলের পর সবচেয়ে কম বয়সী গোল স্কোরার এখন গাবি।

কৈশোরের গন্ধ এখনও গা থেকে যায়নি। অভিজ্ঞতা বলতে বার্সেলোনার হয়ে ৭ ম্যাচে খেলা। গত বছর স্পেনের হয়ে নেশনস লিগে অংশ নিয়েছিলেন এই কিশোর। দলের সবচেয়ে কমবয়সী ফুটবলার হয়েও গোলের দেখা পান তিনি। গাবি মূলত মাঝমাঠ আলো করে থাকা তারকা। প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে দাপিয়ে বেড়ান মাঠে। তখন থেকেই লুই এনরিকে বুঝে গিয়েছিলেন এই ছেলেই হবে স্পেন ফুটবলের ভবিষ্যৎ। এরপরই এনরিকে তাঁকে কাতার বিশ্বকাপের টিকিট দেন। গাবির উপর ভরসা ছিল এনরিকের। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই কোচের মান রাখলেন তিনি। দলের হয়ে পঞ্চম গোলটি করে নজির গড়লেন। ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ১৮ বছর ৯৩ দিন বয়সে গোল করেছিলেন রোসা। ২৮ বছর পর তার রেকর্ড ভেঙে দেন পেলে। ১৯৫৮ সালের আসরে কোয়ার্টার-ফাইনালে ওয়েলসের বিপক্ষে ১৭ বছর ২৩৯ দিন বয়সে গোল করলেন গাবি। এরপর সেমি-ফাইনালে হ্যাটট্রিক, ফাইনালে জোড়া গোল করে ইতিহাসের পাতায় নাম লেখান।

গাবিকে বিশ্বকাপের সুযোগ দেওয়া এনরিকের জন্য় খুব একটাও সহজ ছিল না। তবে তাঁকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি। বুধবার প্রতিপক্ষ কোস্টারিকার চোখে চোখ রেখে লড়াই করলেন এই তরুণ। সতীর্থদের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে জেতালেন দলকে। ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক সম্মেলনে গাবি বলেন, “খুব স্বাভাবিকভাবেই পেলের পর এই রেকর্ড গড়ে খুব খুশি আমি। তবে আমরা সবাই মিলে লড়াই করে জিততে পেরেছি। এটাই সবচেয়ে বড় জয় আমার কাছে।”

দোহা: ওই যে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য লিখেছিলেন, ‘আঠারো বছর বয়সেই অহরহ/ বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি।’ ফুটবলের রাজত্বে স্প্যানিশ মিডফিল্ডার গাবিও তেমনই এক ব্যতিক্রম। দোহার আল থুমামা স্টেডিয়ামে বুধবার রাতে ‘ই’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচটি ৭-০ গোলে জেতে স্পেন (Spain)। বিশ্বকাপে (Fifa World Cup 2022) যা তাদের সবচেয়ে বড় জয়। আর স্পেনের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন দলের সবচেয়ে তরুণ ফুটবলার ১৮ বছরের গাবি (Gavi)। পুরো নাম পাবলো মার্টিন পায়েজ গাবিরা। সবাই তাঁকে ভালোবেসে গাবি বলে ডাকে। এখন বিশ্বকাপের ইতিহাসে মানুয়েল রোসা ও পেলের পর সবচেয়ে কম বয়সী গোল স্কোরার এখন গাবি।

কৈশোরের গন্ধ এখনও গা থেকে যায়নি। অভিজ্ঞতা বলতে বার্সেলোনার হয়ে ৭ ম্যাচে খেলা। গত বছর স্পেনের হয়ে নেশনস লিগে অংশ নিয়েছিলেন এই কিশোর। দলের সবচেয়ে কমবয়সী ফুটবলার হয়েও গোলের দেখা পান তিনি। গাবি মূলত মাঝমাঠ আলো করে থাকা তারকা। প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে দাপিয়ে বেড়ান মাঠে। তখন থেকেই লুই এনরিকে বুঝে গিয়েছিলেন এই ছেলেই হবে স্পেন ফুটবলের ভবিষ্যৎ। এরপরই এনরিকে তাঁকে কাতার বিশ্বকাপের টিকিট দেন। গাবির উপর ভরসা ছিল এনরিকের। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই কোচের মান রাখলেন তিনি। দলের হয়ে পঞ্চম গোলটি করে নজির গড়লেন। ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ১৮ বছর ৯৩ দিন বয়সে গোল করেছিলেন রোসা। ২৮ বছর পর তার রেকর্ড ভেঙে দেন পেলে। ১৯৫৮ সালের আসরে কোয়ার্টার-ফাইনালে ওয়েলসের বিপক্ষে ১৭ বছর ২৩৯ দিন বয়সে গোল করলেন গাবি। এরপর সেমি-ফাইনালে হ্যাটট্রিক, ফাইনালে জোড়া গোল করে ইতিহাসের পাতায় নাম লেখান।

গাবিকে বিশ্বকাপের সুযোগ দেওয়া এনরিকের জন্য় খুব একটাও সহজ ছিল না। তবে তাঁকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি। বুধবার প্রতিপক্ষ কোস্টারিকার চোখে চোখ রেখে লড়াই করলেন এই তরুণ। সতীর্থদের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে জেতালেন দলকে। ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক সম্মেলনে গাবি বলেন, “খুব স্বাভাবিকভাবেই পেলের পর এই রেকর্ড গড়ে খুব খুশি আমি। তবে আমরা সবাই মিলে লড়াই করে জিততে পেরেছি। এটাই সবচেয়ে বড় জয় আমার কাছে।”

Next Article