Hari Chand: প্রয়াত এশিয়ান গেমসে জোড়া সোনাজয়ী ভারতীয় কিংবদন্তি দৌড়বিদ হরি চাঁদ

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Jun 13, 2022 | 3:18 PM

ক্রীড়াদুনিয়ায় শোকের ছায়া। আজ, সোমবার প্রয়াত হলেন এশিয়ান গেমসে (Asian Games) জোড়া সোনাজয়ী ভারতীয় কিংবদন্তি দৌড়বিদ হরি চাঁদ (Hari Chand)।

Hari Chand: প্রয়াত এশিয়ান গেমসে জোড়া সোনাজয়ী ভারতীয় কিংবদন্তি দৌড়বিদ হরি চাঁদ
Hari Chand: প্রয়াত এশিয়ান গেমসে জোড়া সোনাজয়ী ভারতীয় কিংবদন্তি দৌড়বিদ হরি চাঁদ
Image Credit source: Twitter

Follow Us

হোশিয়ারপুর (পঞ্জাব): ক্রীড়াদুনিয়ায় শোকের ছায়া। আজ, সোমবার প্রয়াত হলেন এশিয়ান গেমসে (Asian Games) জোড়া সোনাজয়ী (gold medallist) ভারতীয় কিংবদন্তি দৌড়বিদ হরি চাঁদ (Hari Chand)। পঞ্জাবের হোশিয়ারপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন দু’বারের অলিম্পিয়ান হরি চাঁদ। মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। হরি চাঁদ ছিলেন একজন লং ডিসটেন্স রানার (Long Distance Runner)। ভারতের লং ডিসটেন্স রানারদের মধ্যে হরি চাঁদ ছিলেন বিশেষ জনপ্রিয়।

তাঁর কেরিয়ারে তিনি দুটি অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন। মন্ট্রিলে হওয়া ১৯৭৬ সালের অলিম্পিকে তিনি ১০ হাজার মিটারে অষ্টম স্থানে শেষ করেছিলেন। দৌড় শেষ করতে তিনি সময় নিয়েছিলেন ২৮:৪৮.৭২ মিনিট। দীর্ঘ ৩২ বছর জাতীয় স্তরে এই রেকর্ড অক্ষত ছিল। সুরিন্দর সিং ৩২ বছর পর হরি চাঁদের করা জাতীয় রেকর্ড ভাঙেন। ১৯৮০ সালে মস্কো অলিম্পিকের ম্যারাথনেও হরি চাঁদ দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। এই দৌড়ে তিনি লেনিন স্টেডিয়ামে ২:২২:০৮ সময়ে শেষ করেছিলেন।

১৯৭৮ সালের এশিয়ান গেমসে হরি চাঁদ দুটি ইভেন্টে (৫ হাজার মিটার ও ১০ হাজার মিটার) অংশ নিয়েছিলেন। এবং তিনি দুটিতেই সোনা জিতেছিলেন।

ক্রীড়াদুনিয়ায় হরি চাঁদের অবদানের জন্য তিনি অর্জুন পুরস্কারও পেয়েছেন। তাঁর মৃত্যুকে শোকস্তব্ধ গোটা দেশের ক্রীড়া মহল। ১৯৮৬ সালের সিয়ল এশিয়ান গেমসে রূপো জয়ী সাঁতারু খাজান সিং টোকাস এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “হরি চাঁদের প্রয়াণে ভারতের ক্রীড়াক্ষেত্রের জন্য বড় ক্ষতি হয়ে গেল। সিআরপিএফ-এ উনি আমার ঊর্ধ্বতন ছিলেন। উনি যেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ছিলেন তেমনই এক জন মাটির মানুষও ছিলেন। উনি যেখানেই যেতেন সেখানেই খেলোয়াড়দের গ্রুপ তৈরি করতেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে অনেক কিছু শিখেছি তাঁর কাছ থেকে। আমাদের অনেকের কাছে উনি ছিলেন পথ দেখানোর আলো।”

Next Article