Sakshi Malik, Wrestling: সঞ্জয় প্রেসিডেন্ট হতেই আচমকা অবসর সাক্ষী মালিকের! ফের বিতর্ক কুস্তিতে
Sakshi Malik's Retirement: একাধিক অভিযোগ ওঠার পর ব্রিজভূষণ সরে যান সর্বভারতীয় কুস্তি ফেডারেশন থেকে। তখন থেকেই দাবি উঠছিল, যে কুস্তিগিররা এতদিন অলিম্পিক, এশিয়ান গেমসে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন, তাঁরা এ বার থেকে কুস্তি সংগঠন চালাবেন। তাঁদের থেকে ভালো আর কেউ কুস্তিগিরদের পক্ষ নিতে পারবেন না। শিবির থেকে শুরু করে টুর্নামেন্টে যোগ দেওয়া, সব ক্ষেত্রেই যাতে কুস্তিগিরদের কথা ভাবা যায়, সেই চেষ্টাই তাঁরা করবেন।
নয়াদিল্লি: যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় তৈরি হয়েছিল, তিনি সরে গিয়েছেন। নতুন যিনি জিতে এলেন, তাঁকে নিয়েও শুরু হয়ে গেল নতুন তরজা। যৌন হেনস্তার অভিযোগে ব্রিজভূষণ সিং সরে যাওয়ার পর ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনে নির্বাচন হল। উত্তরপ্রদেশ কুস্তি সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় সিং ৪০ ভোট পেয়ে হারিয়েছেন অনীতা শিওরানকে। কমনওয়েলথ গেমসের কুস্তিগিররা যে প্যানেল দিয়েছিলেন, তার মধ্যে জিতলেন একমাত্র প্রেমচাঁদ লোচাব। সচিব পদে তিনি হারিয়েছেন দর্শন লালকে। কুস্তিগিরদের এই হারের ফলে নয়া বিতর্ক শুরু হয়ে গেল। নির্বাচনের পর হঠাৎই কুস্তি থেকে অবসর নিয়ে নেন রিও অলিম্পিকে পদকজয়ী মহিলা রেসলার সাক্ষী মালিক।
সর্বভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের এই নির্বাচন নিশ্চিত ভাবে বড় হতাশা হয়ে ওঠে দেশের কুস্তিগিরদের। ফেডারশনের অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন বজরং পুনিয়া, বিনেশ ফোগাট, সাক্ষীরা। তাঁরা ভারতীয় কুস্তির খোলনলচে পাল্টে দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তা তো হলই না। উল্টে যিনি জিতে এলেন, তাঁকে নিয়ে থেকে গেল প্রশ্ন। নির্বাচনের ফল সামনে আসতেই সাক্ষী বলেছেন, ‘৪০ দিন রাস্তায় শুয়ে থেকেছি আমরা। ওই সময় সারা দেশের অনেকেই আমাদের সাহায্য করেছেন, পাশে থেকেছেন। তা পরও যদি ব্রিজভূষণের বিজনেস পার্টনার ও কাছের লোক নির্বাচনে জেতে, তা হলে আর কিছু বলার নেই। কুস্তি থেকে আমি অবসর নিচ্ছি।’
मैंने देश के लिए जितने भी पुरस्कार जीते हैं आप सब के आशीर्वाद से जीते हैं , मैं आप सभी देशवाशियों की हमेशा आभारी रहुंगी। 🇮🇳 कुश्ती को अलविदा ।🙏 pic.twitter.com/yyO4lG59rL
— Sakshee Malikkh (@SakshiMalik) December 21, 2023
একাধিক অভিযোগ ওঠার পর ব্রিজভূষণ সরে যান সর্বভারতীয় কুস্তি ফেডারেশন থেকে। তখন থেকেই দাবি উঠছিল, যে কুস্তিগিররা এতদিন অলিম্পিক, এশিয়ান গেমসে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন, তাঁরা এ বার থেকে কুস্তি সংগঠন চালাবেন। তাঁদের থেকে ভালো আর কেউ কুস্তিগিরদের পক্ষ নিতে পারবেন না। শিবির থেকে শুরু করে টুর্নামেন্টে যোগ দেওয়া, সব ক্ষেত্রেই যাতে কুস্তিগিরদের কথা ভাবা যায়, সেই চেষ্টাই তাঁরা করবেন। কার্যত পরিস্থিতি অন্য রকম হয়ে গেল সঞ্জয় জিততেই। বদলের ডাক দিয়েছিলেন যাঁরা, সেই সাক্ষীরাই এখন হতাশায় ডুবে গিয়েছেন।