Vinesh Phogat: বাইলসের প্রসঙ্গ তুলে সহানুভূতি আদায় বিনেশের
বিনেশকে ঘিরে টোকিও অলিম্পিকে পদকের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন বিনেশ। দেশে ফিরেই শাস্তির মুখে পড়েছেন।
সিমোনে বাইলস (Simone Biles) হলে সহানুভূতির ঝড় বয়ে যায়। আরও কেউ যে ওই পরিস্থিতিতে পড়তে পারেন, ভেবেই দেখা হয় না। তিনি, বিনেশ ফোগাটও (Vinesh Phogat) নাকি অলিম্পিকের সময় মানসিক অবসাদের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাই সেরা দিতে পারেননি টোকিও গেমসে। তাতেও বিনেশ নিজেকে ‘বাঁচাতে’ পারবেন কিনা, সন্দেহ।
সিমোনে বাইলসের মানসিক অবসাদ ও একাধিক ইভেন্টে অংশ না নেওয়ার ঘটনা এবারের অলিম্পিকের শিরনামে ছিল। গোটা বিশ্বের মত ভারতের ক্রীড়ামহলও পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু তাঁর মানসিক অবস্থা কেউ ভেবে দেখেনি। বিনেশকে ঘিরে টোকিও অলিম্পিকে পদকের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন বিনেশ। দেশে ফিরেই শাস্তির মুখে পড়েছেন।
এই শাস্তি নিয়েই মুখ খুলেছেন তিনি। ২০১৭ সালের কনকাশন ও জোড়া কভিডের ধাক্কায় শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। মনোবিদের সঙ্গে কথা বললেও তাঁর সমস্যা কেউ পাত্তা দেয়নি। বলছেন বিনেশ। সেখানেই উঠেছে সিমোনে বাইলসের প্রসঙ্গ।
তবে বিনেশের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলি নিয়ে তাঁর মুখে কুলুপ। ভারত থেকে যাওয়া কুস্তিগিরদের সঙ্গে রুম শেয়ার করতে রাজি হননি, বিনেশের বক্তব্য ছিল অংশুদের সঙ্গে থাকলে তাঁর করোনা হতে পারে। অভিযোগ ভারতীয় দলের অন্য কুস্তিগিরদের সঙ্গে অনুশীলনও করতে চাননি। ভারতের কুস্তি দলের জার্সি পরেও ম্যাটে নামেননি। নিজের পছন্দের জার্সি পরে খেলায় অংশ নেন।
এই সব অভিযোগ নিয়ে কোনও মন্তব্য নেই বিনেশের। কেন? বিশেযজ্ঞমহল বলছে,আসলে অলিম্পিকের সময় বিনেশে যে যে আচরণ করেছেন তার ফল তাঁকে ভুগতে হচ্ছে নির্বাসিত হয়ে। তাঁর প্রতি গোটা দেশের সহানুভূতি আদায় করতেই এখন সিমোনে বাইলসের প্রসঙ্গ তুলছেন বিনেশ। কিন্তু তাতেও বিনেশ পাশে পাচ্ছেন না কাউকেই।