টেসলা সংস্থার সিইও ইলন মাস্ক প্রায় সবসময়ই সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন মাধ্যমে ট্রেন্ডিং থাকেন। বিভিন্ন বিষয়ে সূক্ষ্ম রসবোধ হোক বা নিত্যনতুন আবিষ্কারের চমক, ইলন মাস্কের নামের সঙ্গে জুড়ে যায় সবই। ফের একবার সংবাদ শিরোনামে হাজির ইলন মাস্ক। তবে এবার সেই সঙ্গে আলোচনার মধ্যমণি হয়েছে আরও দু’টি জিনিস। একটি বাঁদর এবং ভিডিয়ো গেম।
ইলন মাস্কের ‘ব্রেন চিপ’ নির্মাণকারী স্টার্টআপ ‘Neuralink’ তাদের ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, মন দিয়ে ভিডিয়ো গেম খেলছে একটি বাঁদর। জানা গিয়েছে, ওই বাঁদরের নাম পাগের। ৯ বছরের এই বাঁদর old macaque প্রজাতির। যে ভিডিয়ো গেম পাগের খেলছে তার নাম ‘পং’। এই বাঁদর আসলে primate জাতীয়। দেখা গিয়েছে, ভিডিয়ো গেম খেলার জন্য যে প্যাডেল প্রয়োজন, দিব্যি সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে এই বাঁদর।
‘Neuralink’ যে ব্রেন চিপ নির্মাণ করে তারই একটি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে এই বাঁদরের শরীরে। আর সেই জন্যই এই নিখুঁত ভাবে গেম খেলতে পারছে সে। সেই সঙ্গে চলছে প্যাডলিং। প্যাডেলিং করার জন্য জয়স্টিক নাড়ানোর প্রয়োজন হয়। সেই ব্যাপারে এই বাঁদরকে মোটেই ট্রেনিং দেওয়া হয়নি। কিন্তু তাও সে সব কাজই করতে পারছে, কারণ অই ব্রেন চিপের সাহায্যে ভাবনাচিন্তা করার ক্ষমতা জন্ম নিয়েছে ওই বাঁদরের মধ্যে। আর তাই আনপ্লাগড কনসোলে দিব্যি গেম খেলায় মেতেছে সে।
আরও পড়ুন- লাল গ্রহে সেলফিতে মজেছে নাসার মঙ্গলযান! সঙ্গী কে?
এই প্রসঙ্গে টুইট করেছেন ইলন মাস্ক। ওই ব্রেন চিপের ব্যাপারে তিনি লিখেছেন, Neuralink- এর প্রথম এমন প্রোডাক্ট যা একজন আংশিক শারীরিক অক্ষম ব্যক্তিকে গেম খেলতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ ধরা যাক কোনও ব্যক্তির পক্ষাঘাত বা প্যারালাইসিস হয়েছে। ফলে সেভাবে তিনি স্মার্টফোন ব্যবহারে সড়গড় নন। তিনিও এই গেম খেলতে পারবেন। ‘মাইন্ড ফাস্টার’ অর্থাৎ মনের শক্তির সাহায্যে থাম্ব বা বুড়ো আঙুলের সাহয্যেই এই জয়স্টিক নড়াচড়া করা যায়। ফলে গেম খেলাও অসুবিধার হবে না।
২০১৬ সালে Neuralink সংস্থা তৈরি করেছিলেন ইলন মাস্ক। মূলত ব্রেন চিপ তৈরি করাই এই কোম্পানির কাজ। নিউরোলজিক্যাল সমস্যা যাঁদের রয়েছে, যেমন ডিমনেশিয়া বা অ্যালঝাইমার্স অর্থাৎ স্নায়ু সংক্রান্ত রোগ, তাঁদের সুবিধার্থেই তৈরি করা হয় এইসব চিপ। তবে বাঁদরের ভিডিয়ো গেম খেলার এই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পর পশুপ্রেমীরা বিশেষ খুশি হননি। কারণ তাঁদের মধ্যে পরোক্ষে এভাবে চিপ সেট করে ওই বাঁদরের উপর অত্যাচারই করা হয়েছে। তাই এটা ঠিক কাজ নয়।
টেসলা সংস্থার সিইও ইলন মাস্ক প্রায় সবসময়ই সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন মাধ্যমে ট্রেন্ডিং থাকেন। বিভিন্ন বিষয়ে সূক্ষ্ম রসবোধ হোক বা নিত্যনতুন আবিষ্কারের চমক, ইলন মাস্কের নামের সঙ্গে জুড়ে যায় সবই। ফের একবার সংবাদ শিরোনামে হাজির ইলন মাস্ক। তবে এবার সেই সঙ্গে আলোচনার মধ্যমণি হয়েছে আরও দু’টি জিনিস। একটি বাঁদর এবং ভিডিয়ো গেম।
ইলন মাস্কের ‘ব্রেন চিপ’ নির্মাণকারী স্টার্টআপ ‘Neuralink’ তাদের ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, মন দিয়ে ভিডিয়ো গেম খেলছে একটি বাঁদর। জানা গিয়েছে, ওই বাঁদরের নাম পাগের। ৯ বছরের এই বাঁদর old macaque প্রজাতির। যে ভিডিয়ো গেম পাগের খেলছে তার নাম ‘পং’। এই বাঁদর আসলে primate জাতীয়। দেখা গিয়েছে, ভিডিয়ো গেম খেলার জন্য যে প্যাডেল প্রয়োজন, দিব্যি সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে এই বাঁদর।
‘Neuralink’ যে ব্রেন চিপ নির্মাণ করে তারই একটি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে এই বাঁদরের শরীরে। আর সেই জন্যই এই নিখুঁত ভাবে গেম খেলতে পারছে সে। সেই সঙ্গে চলছে প্যাডলিং। প্যাডেলিং করার জন্য জয়স্টিক নাড়ানোর প্রয়োজন হয়। সেই ব্যাপারে এই বাঁদরকে মোটেই ট্রেনিং দেওয়া হয়নি। কিন্তু তাও সে সব কাজই করতে পারছে, কারণ অই ব্রেন চিপের সাহায্যে ভাবনাচিন্তা করার ক্ষমতা জন্ম নিয়েছে ওই বাঁদরের মধ্যে। আর তাই আনপ্লাগড কনসোলে দিব্যি গেম খেলায় মেতেছে সে।
আরও পড়ুন- লাল গ্রহে সেলফিতে মজেছে নাসার মঙ্গলযান! সঙ্গী কে?
এই প্রসঙ্গে টুইট করেছেন ইলন মাস্ক। ওই ব্রেন চিপের ব্যাপারে তিনি লিখেছেন, Neuralink- এর প্রথম এমন প্রোডাক্ট যা একজন আংশিক শারীরিক অক্ষম ব্যক্তিকে গেম খেলতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ ধরা যাক কোনও ব্যক্তির পক্ষাঘাত বা প্যারালাইসিস হয়েছে। ফলে সেভাবে তিনি স্মার্টফোন ব্যবহারে সড়গড় নন। তিনিও এই গেম খেলতে পারবেন। ‘মাইন্ড ফাস্টার’ অর্থাৎ মনের শক্তির সাহায্যে থাম্ব বা বুড়ো আঙুলের সাহয্যেই এই জয়স্টিক নড়াচড়া করা যায়। ফলে গেম খেলাও অসুবিধার হবে না।
২০১৬ সালে Neuralink সংস্থা তৈরি করেছিলেন ইলন মাস্ক। মূলত ব্রেন চিপ তৈরি করাই এই কোম্পানির কাজ। নিউরোলজিক্যাল সমস্যা যাঁদের রয়েছে, যেমন ডিমনেশিয়া বা অ্যালঝাইমার্স অর্থাৎ স্নায়ু সংক্রান্ত রোগ, তাঁদের সুবিধার্থেই তৈরি করা হয় এইসব চিপ। তবে বাঁদরের ভিডিয়ো গেম খেলার এই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পর পশুপ্রেমীরা বিশেষ খুশি হননি। কারণ তাঁদের মধ্যে পরোক্ষে এভাবে চিপ সেট করে ওই বাঁদরের উপর অত্যাচারই করা হয়েছে। তাই এটা ঠিক কাজ নয়।