Helmet Air Conditioner: তীব্র দাবদাহে বাইক-চালকদের স্বস্তি দিতে হাজির হেলমেট AC, শুধু মাথা নয়, সারা শরীর ঠান্ডা রাখবে

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

May 25, 2022 | 3:08 PM

Air-conditioned Harley Davidson Helmet: গরমে বাইক বের করতেই ভয় পাচ্ছেন। না, এখন আর ভয়ের কোনও কারণ নেই। এসে গেল দুর্ধর্ষ হেলমেট এসি। যা পরলে আপনার মাথা তো ঠান্ডা থাকবেই, সঙ্গে শরীরটাও থাকবে ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল।

Follow Us

দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে দেশের বাইক (Bike) সংস্কৃতি। শহর বা মফঃস্বল কিংবা গ্রামাঞ্চলেও হালফিলে খোঁজ করলেই পাওয়া যাবে একাধিক বাইকার গ্রুপ। একটা মোটরবাইক এখন আর নিত্যনৈমিত্তিক চাহিদা মেটানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। দূরে, বহুদূরে বেড়াতেও অনেকেরই পছন্দ এখন বাইক। কিন্তু সেই দূরে হোক বা কাছে, বাইক নিয়ে বেরোনোর সময় আবহাওয়াও তো অনেক সময় বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে সমস্যা যতই আসুক না কেন, দেশের বাইকাররা তার সমাধানসূত্রও নিয়ে হাজির হয় বারেবারে। ঠিক এবারেও যেমন হল। অস্বাভাবিক রকমের গরম পড়েছে দেশে। এমনই গরম যে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে যাচ্ছে। বেঙ্গালুরুতে এখন পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেও এপ্রিল মাসটা সেখানে টিকতে পারছিলেন না মানুষজন। আর সেই চরম গরমের সময়েই বেঙ্গালুরুর এক ব্যক্তি তৈরি করে ফেলেছেন একটি হেলমেট এসি। আপনি যখনই বাইক চালাবেন, তখন সেই হেলমেট (Helmet) এয়ার কন্ডিশনার (Air Conditioner) আপনাকে ঠান্ডা রাখবে। আর কী কী বিশেষত্ব রয়েছে এই হেলমেট এসির, এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।

সন্দীপ দাহিয়া নামের এক ব্যক্তি তৈরি করেছেন হার্লে ডেভিডসন এয়ার কন্ডিশনড হেলমেট, যার নাম ‘বাতানুকূল’। এই কুলিং মেকানিজ়ম একজন চালককে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করবে (বাইরের তাপমাত্রার থেকে ১২ ডিগ্রি কম)। আবার আপনি চাইলে এই তাপমাত্রা বাড়াতেও পারবেন। এসি ইউনিটটি কানেক্ট করা রয়এছে হেলমেটের সঙ্গে। এর ওজন ১.৮ কেজি, ছোট্ট একটি ব্যাকপ্যাক দেওয়া হচ্ছে, যাতে করে এটিকে বহনও করে নিয়ে যেতে পারবেন। এই এক্সটার্নাল ডিভাইসটি বাইকের ব্যাটারি থেকে ১২ ভোল্ট কারেন্ট টানে চালককে কুলিং প্রদানের জন্য। এছাড়াও এই এয়ার কন্ডিশনার সলিড-স্টেট কুলিং ব্যবহার করে এবং এটি চালাতে জলেরও প্রয়োজন হবে না। জানা গিয়েছে, ভবিষ্যতের ভ্যারিয়েন্টে এই এসি জ্যাকেটের জন্যও ব্যবহার করা যাবে।

মিস্টার সন্দীপ দাহিয়া হলেন একজন মেক্যানিকাল ইঞ্জিনিয়ার। এক দশক ধরে তিনি হার্লে ডেভিডসন ব্যবহার করছেন। প্রায় সাড়ে ৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে অক্লান্ত পরিশ্রমের পর এই এয়ার কন্ডিশনড হেলমেটটি তিনি তৈরি করেছেন। সন্দীপ জানিয়েছেন, বাতানুকূল যে শুধু মাত্র বাইক চালকদের ঠান্ডার করার জন্য তৈরি হয়েছে এমনটা নয়। তার থেকেও বড় কথা হল, নিরাপত্তার সঙ্গে আপস না করে বাইক চালানোর অভিজ্ঞতা কীভাবে মসৃণ রাখা যায়।

এই এসি হেলমেট আসার ফলে রাইডারদের অনর্গল ঘামতে যেমন হবে না, তেমনই আবার তাঁদের শ্বাস-প্রশ্বাসেও কোনও সমস্যা হবে না। দাহিয়া দাবি করেছেন যে, এখানে ব্যবহৃত হার্ডওয়্যারটি যে কোনও হেলমেটে ব্যবহার করা যেতে পারে। আর যে কোনও হেলমেটে এই বাতানুকূল নামক ডিভাইসটি মাত্র ১৫০ গ্রাম অতিরিক্ত ওজন যোগ করবে। AeeDEA-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে এই হেলমেটটি অর্ডার করতে পারবেন চালকরা।

প্রসঙ্গত, AeeDEA নামক সংস্থাটি এর বাইকের একাধিক জরুরি জিনিস বিক্রি করে যেমন, একটি অ্যাডজাস্টেবল সাইলেন্সার, একটি উইন্ডশিল্ড ও তার সঙ্গে মোডিফায়েবল হাইট ইত্যাদি।

দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে দেশের বাইক (Bike) সংস্কৃতি। শহর বা মফঃস্বল কিংবা গ্রামাঞ্চলেও হালফিলে খোঁজ করলেই পাওয়া যাবে একাধিক বাইকার গ্রুপ। একটা মোটরবাইক এখন আর নিত্যনৈমিত্তিক চাহিদা মেটানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। দূরে, বহুদূরে বেড়াতেও অনেকেরই পছন্দ এখন বাইক। কিন্তু সেই দূরে হোক বা কাছে, বাইক নিয়ে বেরোনোর সময় আবহাওয়াও তো অনেক সময় বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে সমস্যা যতই আসুক না কেন, দেশের বাইকাররা তার সমাধানসূত্রও নিয়ে হাজির হয় বারেবারে। ঠিক এবারেও যেমন হল। অস্বাভাবিক রকমের গরম পড়েছে দেশে। এমনই গরম যে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে যাচ্ছে। বেঙ্গালুরুতে এখন পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেও এপ্রিল মাসটা সেখানে টিকতে পারছিলেন না মানুষজন। আর সেই চরম গরমের সময়েই বেঙ্গালুরুর এক ব্যক্তি তৈরি করে ফেলেছেন একটি হেলমেট এসি। আপনি যখনই বাইক চালাবেন, তখন সেই হেলমেট (Helmet) এয়ার কন্ডিশনার (Air Conditioner) আপনাকে ঠান্ডা রাখবে। আর কী কী বিশেষত্ব রয়েছে এই হেলমেট এসির, এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।

সন্দীপ দাহিয়া নামের এক ব্যক্তি তৈরি করেছেন হার্লে ডেভিডসন এয়ার কন্ডিশনড হেলমেট, যার নাম ‘বাতানুকূল’। এই কুলিং মেকানিজ়ম একজন চালককে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করবে (বাইরের তাপমাত্রার থেকে ১২ ডিগ্রি কম)। আবার আপনি চাইলে এই তাপমাত্রা বাড়াতেও পারবেন। এসি ইউনিটটি কানেক্ট করা রয়এছে হেলমেটের সঙ্গে। এর ওজন ১.৮ কেজি, ছোট্ট একটি ব্যাকপ্যাক দেওয়া হচ্ছে, যাতে করে এটিকে বহনও করে নিয়ে যেতে পারবেন। এই এক্সটার্নাল ডিভাইসটি বাইকের ব্যাটারি থেকে ১২ ভোল্ট কারেন্ট টানে চালককে কুলিং প্রদানের জন্য। এছাড়াও এই এয়ার কন্ডিশনার সলিড-স্টেট কুলিং ব্যবহার করে এবং এটি চালাতে জলেরও প্রয়োজন হবে না। জানা গিয়েছে, ভবিষ্যতের ভ্যারিয়েন্টে এই এসি জ্যাকেটের জন্যও ব্যবহার করা যাবে।

মিস্টার সন্দীপ দাহিয়া হলেন একজন মেক্যানিকাল ইঞ্জিনিয়ার। এক দশক ধরে তিনি হার্লে ডেভিডসন ব্যবহার করছেন। প্রায় সাড়ে ৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে অক্লান্ত পরিশ্রমের পর এই এয়ার কন্ডিশনড হেলমেটটি তিনি তৈরি করেছেন। সন্দীপ জানিয়েছেন, বাতানুকূল যে শুধু মাত্র বাইক চালকদের ঠান্ডার করার জন্য তৈরি হয়েছে এমনটা নয়। তার থেকেও বড় কথা হল, নিরাপত্তার সঙ্গে আপস না করে বাইক চালানোর অভিজ্ঞতা কীভাবে মসৃণ রাখা যায়।

এই এসি হেলমেট আসার ফলে রাইডারদের অনর্গল ঘামতে যেমন হবে না, তেমনই আবার তাঁদের শ্বাস-প্রশ্বাসেও কোনও সমস্যা হবে না। দাহিয়া দাবি করেছেন যে, এখানে ব্যবহৃত হার্ডওয়্যারটি যে কোনও হেলমেটে ব্যবহার করা যেতে পারে। আর যে কোনও হেলমেটে এই বাতানুকূল নামক ডিভাইসটি মাত্র ১৫০ গ্রাম অতিরিক্ত ওজন যোগ করবে। AeeDEA-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে এই হেলমেটটি অর্ডার করতে পারবেন চালকরা।

প্রসঙ্গত, AeeDEA নামক সংস্থাটি এর বাইকের একাধিক জরুরি জিনিস বিক্রি করে যেমন, একটি অ্যাডজাস্টেবল সাইলেন্সার, একটি উইন্ডশিল্ড ও তার সঙ্গে মোডিফায়েবল হাইট ইত্যাদি।

Next Article