এলন মাস্কের সংস্থা টেসলা (Tesla) এবং ভারত (India) সরকারের মধ্যে যেন আকছাআকছির শেষ নেই। টেসলার আরও একটি প্রস্তাব ফিরিয়ে দিল কেন্দ্র। ইলেকট্রিক অটোমোবাইল ইম্পোর্টের জন্য ভারত সরকারের কাছে কর ছাড়ের (Tax Benefits) দাবি জানিয়েছিল মাস্কের ইলেকট্রিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থাটি। কিন্তু কেন্দ্রের তরফ থেকে সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে,”ইতিমধ্যেই দেশে এমন নিয়ম তৈরি করা হয়েছে যে, আংশিক ভাবে নির্মিত যানবাহন অন্য দেশ থেকে ভারতে আনতে এবং তা একত্রিত করতে কম খরচ হয়।”
সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ইনডিরেক্ট ট্যাক্স অ্যান্ড কাস্টমস দফতরের চেয়ারম্যান বিবেক জোহরি এই বিষয়ে বলছেন, “শুল্ক কাঠামোয় আবার কোনও ছাড়ের প্রয়োজন আছে কি না, তা আমরা একবার ভেবে দেখব। তবে কিছু দেশীয় উৎপাদন ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে এবং কিছু বিনিয়োগ বর্তমান শুল্ক কাঠামোর সঙ্গেই এসেছে। সুতরাং শুল্ক ছাড় নতুন করে দেওয়ার প্রয়োজনও নেই এবং তা কোনও গাড়িপ্রস্তুতকারক সংস্থার জন্য সমস্যার কারণও হতে পারে না।”
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন টেসলাকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করতে উৎসাহিত করেছে। এদিকে আবার এলন মাস্ক চাইছেন, ভারতে আমদানিকৃত ইলেকট্রিক ভেহিকলে ১০০ শতাংশের মতো কর কম করা হোক, যাতে কোম্পানি প্রথমে প্রতিযোগিতামূলক দামে অন্য কোথাও তৈরি গাড়ি ভারতে বিক্রি করতে সক্ষম হয়। প্রসঙ্গত, অন্য দেশ থেকে ভারতে আসা যন্ত্রাংশ অ্যাসেম্বল করার জন্য ১৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে আমদানি শুল্ক আরোপ করা হয়।
সম্প্রতি এলন মাস্ক ভারতে সংস্থার গাড়ি চালু করার বিষয়ে জানিয়েছিলেন যে, এদেশ তাঁর টেসলা বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। যার ফলে বিগত কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করার পরেও ভারতের রাস্তায় এলন মাস্কের টেসলা ছুটতে পারেনি। একটি রিপোর্টে মাস্কের এই মন্তব্য তুলে ধরা হয়েছিল এবং তার পর থেকে ভারতে টেসলার ইলেকট্রিক গাড়ি লঞ্চের বিষয়ে রীতিমতো জল্পনা তৈরি হয়েছিল যে, আদৌ এ দেশে মাস্কের সংস্থার বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি চালু হবে কি না।
সেই রিপোর্টে বলা হয়েছিল, সরকার তাঁকে বিভিন্ন স্কিম ও প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রলুব্ধ করা সত্ত্বেও এবং শীর্ষ মন্ত্রীরা বারংবার তাঁকে “আসুন এবং এখানে আপনার গাড়ি তৈরি/অ্যাসেম্বল করুন” বললেও, মাস্ক “এখনও সরকারের সঙ্গে অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে কাজ করছেন”। শিল্প বিশেষজ্ঞদের মতে, টেসলার জন্য ভারতীয় বাজারে প্রবেশের প্রধান চ্যালেঞ্জ হল আমদানি শুল্ক।
আমেরিকায় টেসলার সবথেকে কম দামি ইলেকট্রিক গাড়িটি হল টেসলা মডেল থ্রি। সে দেশে এই গাড়ির দাম ৩৯,৯৯০ মার্কিন ডলার। তাই আমদানি শুল্ক মিলিয়ে ভারতে টেসলার গাড়ির দাম কম হওয়ার কোনও প্রশ্ন নেই। একাধিক রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, এ দেশে টেসলার গাড়ি লঞ্চ করা হতে পারে ৬০ লাখ টাকা দামে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
আরও পড়ুন: ৩৫,৫৯৬ টাকা পর্যন্ত ছাড়ে হন্ডা সিটি, জ্যাজ়, অ্যামেজ়, পুরো ফেব্রুয়ারি মাসেই থাকছে আকর্ষণীয় এই অফার
আরও পড়ুন: অনবদ্য সানরুফ প্রযুক্তি থাকছে অ্যাপল গাড়িতে যা ওপাসিটি পরিবর্তন করতে পারবে, প্রকাশ্যে নতুন পেটেন্ট
আরও পড়ুন: ইলেকট্রিক এসইউভি নিয়ে আসছে মারুতি সুজ়ুকি, দাম হবে ১০ লাখ টাকার কম, যে ৫ তথ্য জানতেই হবে
এলন মাস্কের সংস্থা টেসলা (Tesla) এবং ভারত (India) সরকারের মধ্যে যেন আকছাআকছির শেষ নেই। টেসলার আরও একটি প্রস্তাব ফিরিয়ে দিল কেন্দ্র। ইলেকট্রিক অটোমোবাইল ইম্পোর্টের জন্য ভারত সরকারের কাছে কর ছাড়ের (Tax Benefits) দাবি জানিয়েছিল মাস্কের ইলেকট্রিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থাটি। কিন্তু কেন্দ্রের তরফ থেকে সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে,”ইতিমধ্যেই দেশে এমন নিয়ম তৈরি করা হয়েছে যে, আংশিক ভাবে নির্মিত যানবাহন অন্য দেশ থেকে ভারতে আনতে এবং তা একত্রিত করতে কম খরচ হয়।”
সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ইনডিরেক্ট ট্যাক্স অ্যান্ড কাস্টমস দফতরের চেয়ারম্যান বিবেক জোহরি এই বিষয়ে বলছেন, “শুল্ক কাঠামোয় আবার কোনও ছাড়ের প্রয়োজন আছে কি না, তা আমরা একবার ভেবে দেখব। তবে কিছু দেশীয় উৎপাদন ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে এবং কিছু বিনিয়োগ বর্তমান শুল্ক কাঠামোর সঙ্গেই এসেছে। সুতরাং শুল্ক ছাড় নতুন করে দেওয়ার প্রয়োজনও নেই এবং তা কোনও গাড়িপ্রস্তুতকারক সংস্থার জন্য সমস্যার কারণও হতে পারে না।”
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন টেসলাকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করতে উৎসাহিত করেছে। এদিকে আবার এলন মাস্ক চাইছেন, ভারতে আমদানিকৃত ইলেকট্রিক ভেহিকলে ১০০ শতাংশের মতো কর কম করা হোক, যাতে কোম্পানি প্রথমে প্রতিযোগিতামূলক দামে অন্য কোথাও তৈরি গাড়ি ভারতে বিক্রি করতে সক্ষম হয়। প্রসঙ্গত, অন্য দেশ থেকে ভারতে আসা যন্ত্রাংশ অ্যাসেম্বল করার জন্য ১৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে আমদানি শুল্ক আরোপ করা হয়।
সম্প্রতি এলন মাস্ক ভারতে সংস্থার গাড়ি চালু করার বিষয়ে জানিয়েছিলেন যে, এদেশ তাঁর টেসলা বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। যার ফলে বিগত কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করার পরেও ভারতের রাস্তায় এলন মাস্কের টেসলা ছুটতে পারেনি। একটি রিপোর্টে মাস্কের এই মন্তব্য তুলে ধরা হয়েছিল এবং তার পর থেকে ভারতে টেসলার ইলেকট্রিক গাড়ি লঞ্চের বিষয়ে রীতিমতো জল্পনা তৈরি হয়েছিল যে, আদৌ এ দেশে মাস্কের সংস্থার বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি চালু হবে কি না।
সেই রিপোর্টে বলা হয়েছিল, সরকার তাঁকে বিভিন্ন স্কিম ও প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রলুব্ধ করা সত্ত্বেও এবং শীর্ষ মন্ত্রীরা বারংবার তাঁকে “আসুন এবং এখানে আপনার গাড়ি তৈরি/অ্যাসেম্বল করুন” বললেও, মাস্ক “এখনও সরকারের সঙ্গে অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে কাজ করছেন”। শিল্প বিশেষজ্ঞদের মতে, টেসলার জন্য ভারতীয় বাজারে প্রবেশের প্রধান চ্যালেঞ্জ হল আমদানি শুল্ক।
আমেরিকায় টেসলার সবথেকে কম দামি ইলেকট্রিক গাড়িটি হল টেসলা মডেল থ্রি। সে দেশে এই গাড়ির দাম ৩৯,৯৯০ মার্কিন ডলার। তাই আমদানি শুল্ক মিলিয়ে ভারতে টেসলার গাড়ির দাম কম হওয়ার কোনও প্রশ্ন নেই। একাধিক রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, এ দেশে টেসলার গাড়ি লঞ্চ করা হতে পারে ৬০ লাখ টাকা দামে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
আরও পড়ুন: ৩৫,৫৯৬ টাকা পর্যন্ত ছাড়ে হন্ডা সিটি, জ্যাজ়, অ্যামেজ়, পুরো ফেব্রুয়ারি মাসেই থাকছে আকর্ষণীয় এই অফার
আরও পড়ুন: অনবদ্য সানরুফ প্রযুক্তি থাকছে অ্যাপল গাড়িতে যা ওপাসিটি পরিবর্তন করতে পারবে, প্রকাশ্যে নতুন পেটেন্ট
আরও পড়ুন: ইলেকট্রিক এসইউভি নিয়ে আসছে মারুতি সুজ়ুকি, দাম হবে ১০ লাখ টাকার কম, যে ৫ তথ্য জানতেই হবে