লাইভ দেখুন: বৃহস্পতি-শনির মহামিলন, এক হবে দুই গ্রহ

Dec 21, 2020 | 8:00 PM

এই ‘গ্রেট কনজাঙ্কশন’ নিয়েই তৈরি হয়েছে আজকের গুগল ডুডল-ও।

Follow Us

কাছাকাছি আসছে বৃহস্পতি আর শনি। তাও আবার ৩৯৭ বছর পর। প্রায় চার শতক পর সৌরমন্ডলের অন্যতম বৃহৎ এই দুই গ্রহের এতটা কাছাকাছি আসার ঘটনাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন ‘গ্রেট কনজাঙ্কশন’ বা ‘মহামিলন’। এই ‘গ্রেট কনজাঙ্কশন’ নিয়েই তৈরি হয়েছে আজকের গুগল ডুডল-ও।

দূরদর্শন এই বিরল ঘটনার লাইভ সম্প্রচার শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। মহাজাগতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে আগ্রহীদের নজর থাকুক সেই দিকেই। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২১ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজ এই দুই গ্রহ মাত্র এক ডিগ্রি কৌণিক দূরত্ব থাকবে। একে অন্যের একদম কাছাকাছি আসতে সময় লাগবে প্রায় ৬ মিনিট। তখনই মনে হবে একটিই গ্রহ অবস্থান করছে আকাশে, দুটি নয়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সূর্যাস্তের মিনিট ২০-র মধ্যেই (বিকেল ৫টা ২০মিনিট) আসবে মহা-সন্ধিক্ষণের সময়। গতকাল সদ্যই পার হয়েছে winter solstice। অর্থাৎ গতকাল ছিল বছরের সবচেয়ে ছোট দিন এবং বড় রাত। এমনিতেও শীতের মরশুমে দিন ছোট, রাত বড়ই থাকে। অতএব খালি চোখেই এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী হওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, আজ বৃহস্পতি এবং শনি এই দুই গ্রহ একে অন্যের এত কাছাকাছি আসবে যে মনে হবে তারা যেন একে অপরকে স্পর্শ করে আছে। এই মহামিলন বা গ্রেট কনজাঙ্কশনের ফলে তৈরি হবে ‘ক্রিসমাস স্টার’। এমনিতে এই দুই গ্রহের মধ্যে দূরত্ব ৭৩ কোটি কিলোমিটারেরও বেশি। আয়তনে শনি গ্রহের তুলনায় বৃহস্পতি ১.৭৩ গুণ বড়। কিন্তু তবুও আজ দুই গ্রহের ভৌগলিক অবস্থান এমনই থাকবে যে দেখে মনে হয় দুটি নয় আসলে একটিই গ্রহ রয়েছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, আজকের পর এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে অন্তত ৮০০ বছর। যদিও তাঁদের ধারণা ৬০ বছর পর ২০৮০ সালে আবার কাছাকাছি আসবে বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ। তবে তারা এত কাছাকাছি আসবে না। উল্লেখ্য, সূর্যের চারদিকে বৃহস্পতির প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে প্রায় ১১.৮৬ বছর। শনি গ্রহের লাগে ২৯.৫ বছর। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১৯ বছর ৭ মাস পর বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ কাছাকাছি আসে। তবে আজকের মতো এতটা কাছাকাছি গত চার শতকে আসেনি এই দুই গ্রহ।

কাছাকাছি আসছে বৃহস্পতি আর শনি। তাও আবার ৩৯৭ বছর পর। প্রায় চার শতক পর সৌরমন্ডলের অন্যতম বৃহৎ এই দুই গ্রহের এতটা কাছাকাছি আসার ঘটনাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন ‘গ্রেট কনজাঙ্কশন’ বা ‘মহামিলন’। এই ‘গ্রেট কনজাঙ্কশন’ নিয়েই তৈরি হয়েছে আজকের গুগল ডুডল-ও।

দূরদর্শন এই বিরল ঘটনার লাইভ সম্প্রচার শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। মহাজাগতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে আগ্রহীদের নজর থাকুক সেই দিকেই। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২১ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজ এই দুই গ্রহ মাত্র এক ডিগ্রি কৌণিক দূরত্ব থাকবে। একে অন্যের একদম কাছাকাছি আসতে সময় লাগবে প্রায় ৬ মিনিট। তখনই মনে হবে একটিই গ্রহ অবস্থান করছে আকাশে, দুটি নয়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সূর্যাস্তের মিনিট ২০-র মধ্যেই (বিকেল ৫টা ২০মিনিট) আসবে মহা-সন্ধিক্ষণের সময়। গতকাল সদ্যই পার হয়েছে winter solstice। অর্থাৎ গতকাল ছিল বছরের সবচেয়ে ছোট দিন এবং বড় রাত। এমনিতেও শীতের মরশুমে দিন ছোট, রাত বড়ই থাকে। অতএব খালি চোখেই এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী হওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, আজ বৃহস্পতি এবং শনি এই দুই গ্রহ একে অন্যের এত কাছাকাছি আসবে যে মনে হবে তারা যেন একে অপরকে স্পর্শ করে আছে। এই মহামিলন বা গ্রেট কনজাঙ্কশনের ফলে তৈরি হবে ‘ক্রিসমাস স্টার’। এমনিতে এই দুই গ্রহের মধ্যে দূরত্ব ৭৩ কোটি কিলোমিটারেরও বেশি। আয়তনে শনি গ্রহের তুলনায় বৃহস্পতি ১.৭৩ গুণ বড়। কিন্তু তবুও আজ দুই গ্রহের ভৌগলিক অবস্থান এমনই থাকবে যে দেখে মনে হয় দুটি নয় আসলে একটিই গ্রহ রয়েছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, আজকের পর এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে অন্তত ৮০০ বছর। যদিও তাঁদের ধারণা ৬০ বছর পর ২০৮০ সালে আবার কাছাকাছি আসবে বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ। তবে তারা এত কাছাকাছি আসবে না। উল্লেখ্য, সূর্যের চারদিকে বৃহস্পতির প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে প্রায় ১১.৮৬ বছর। শনি গ্রহের লাগে ২৯.৫ বছর। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১৯ বছর ৭ মাস পর বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ কাছাকাছি আসে। তবে আজকের মতো এতটা কাছাকাছি গত চার শতকে আসেনি এই দুই গ্রহ।

Next Article