Dead Spiders Into Robots: মৃত মাকড়সারা এখন ‘প্রাণহীন’ রোবট, তুলছে ভারী জিনিসপত্র, তাক লাগালেন গবেষকরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

Jul 27, 2022 | 8:48 PM

মৃত মাকড়সাদের কাজে লাগালেন রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। না, তাঁরা ওই মৃত মাকড়সাদের (Dead Spiders) নতুন জীবন দিতে পারছেন না ঠিকই। তবে 'জীবনহীন' রোবটে (Lifeless Robots) রূপান্তরিত করছেন তাদের।

Follow Us

মৃত মাকড়সাদের কাজে লাগালেন রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। না, তাঁরা ওই মৃত মাকড়সাদের (Dead Spiders) নতুন জীবন দিতে পারছেন না ঠিকই। তবে ‘জীবনহীন’ রোবটে (Lifeless Robots) রূপান্তরিত করছেন তাদের। আর তাই কাজে লাগছে হাল্কা কোনও বস্তুকে গ্রিপ করে এদিক থেকে সেদিকে স্থানান্তর করতে। গবেষকরা এই বিষয়টিকে বলছেন, ফিল্ড অফ নেক্রোবায়োটিক্স (Necrobiotics)। বিষয়টি সম্পর্কে এখনও যাঁদের ধারণা নেই, তাঁদের জেনে রাখা উচিত যে, মানুষের মতো মাকড়সাদের পা সরাতে সাহায্য করার জন্য কোনও বিরোধী পেশি জোড়া থাকে না। তারা আসলে নড়াচড়ার জন্য রক্তচাপের পাশাপাশি তাদের ফ্লেক্সর পেশিগুলির উপর নির্ভর করে।

নিয়ন্ত্রণটি আসে একটি ডাবড প্রসোমা চেম্বার থেকে, যা তাদের মাথায় অবস্থিত। রক্ত ​​​​প্রবাহ এবং চাপ নিয়ন্ত্রণ করে পা প্রসারিত বা প্রত্যাহার করার অনুমতি দেয় এই চেম্বার। এই কারণেই যখন তারা মারা যায়, তখন তাদের পা কুঁচকে যায়। যেহেতু তারা চেম্বারে রক্তচাপের প্রবাহের নিয়ন্ত্রণ হারায়, সেই কারণেই তাদের দেহ সম্প্রসারণ করে।

গবেষণার একজন গবেষক অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন, যখন তিনি একটি মৃত মাকড়সাকে ​​এক কোণে কুঁচকে থাকতে দেখেছিলেন। তাঁরা 2019 সাল থেকে এই প্রকল্পে কাজ করছেন। তারপর তাঁরা মাকড়সার পায়ের নড়াচড়ার পদ্ধতি শেখেন এবং সেখান থেকেই সম্ভাব্য রোবটে পরিণত হতে পারে, যা তাদের শরীরের ওজনের 150 শতাংশের বেশি তুলতে পারে।

নেক্রোবায়োটিক গ্রিপারগুলি অর্জনের জন্য গবেষকরা মাকড়সার প্রসোমা চেম্বারে একটি ইনজেকশন দিয়েছিলেন এবং একটি সুপারগ্লুর সাহায্যে এটিকে শক্ত করে সিল করেছিলেন। সিরিঞ্জটি চেম্বারে অল্প পরিমাণে বাতাস প্রবেশের অনুমতি দেয় এবং এটি পাগুলিকে তাৎক্ষণিকভাবে সরাতে দেয়।

হাইড্রোলিক চেম্বারের অভ্যন্তরীণ ভাল্ভগুলি গবেষকদের প্রতিটি পা পৃথক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। যদিও, গবেষকরা এই বিষয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবেন। পাশাপাশি তাঁরা এই নেকড়ে মাকড়সার চেয়ে ছোট মাকড়সার প্রজাতির পরীক্ষা করার পরিকল্পনা করেছেন। কারণ, তারা তাদের নিজের শরীরের ওজনের তুলনায় বেশি ওজন বহন করতে সক্ষম।

গবেষকরা ব্যাখ্যা করে জানিয়েছেন যে, এই প্রযুক্তিটি একদিন কী ভাবে কার্যকর হতে পারে। তাঁদের কথায়, “এখানে অনেকগুলি বাছাই এবং স্থানের কাজ রয়েছে, যা আমরা দেখতে পারি। কিন্তু, এই ছোট স্কেলে বস্তুগুলিকে সাজানো বা সরানোর মতো পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলি এবং এমনকি মাইক্রোইলেক্ট্রনিক্সের সমাবেশের মতো জিনিসগুলিও অন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন প্রকৃতির ছোট পোকামাকড় ক্যাপচার করার জন্য এটি স্থাপন করা হতে পারে। কারণ, এটি সহজাতভাবে ছদ্মবেশী।”

শেষমেশ উপসংহারে এসে গবেষকরা দাবি করছেন, “এটি জীবিত হয়ে উঠতে পারে বলে মনে হওয়া সত্ত্বেও, আমরা নিশ্চিত যে এটি নির্জীব এবং আমরা এক্ষেত্রে মাকড়সাটিকে কঠোরভাবে ব্যবহার করছি জীবিত মাকড়সা থেকে প্রাপ্ত উপাদান হিসাবে। এটি সত্যিই দরকারি কিছু সরবরাহ করেছে আমাদের।”

মৃত মাকড়সাদের কাজে লাগালেন রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। না, তাঁরা ওই মৃত মাকড়সাদের (Dead Spiders) নতুন জীবন দিতে পারছেন না ঠিকই। তবে ‘জীবনহীন’ রোবটে (Lifeless Robots) রূপান্তরিত করছেন তাদের। আর তাই কাজে লাগছে হাল্কা কোনও বস্তুকে গ্রিপ করে এদিক থেকে সেদিকে স্থানান্তর করতে। গবেষকরা এই বিষয়টিকে বলছেন, ফিল্ড অফ নেক্রোবায়োটিক্স (Necrobiotics)। বিষয়টি সম্পর্কে এখনও যাঁদের ধারণা নেই, তাঁদের জেনে রাখা উচিত যে, মানুষের মতো মাকড়সাদের পা সরাতে সাহায্য করার জন্য কোনও বিরোধী পেশি জোড়া থাকে না। তারা আসলে নড়াচড়ার জন্য রক্তচাপের পাশাপাশি তাদের ফ্লেক্সর পেশিগুলির উপর নির্ভর করে।

নিয়ন্ত্রণটি আসে একটি ডাবড প্রসোমা চেম্বার থেকে, যা তাদের মাথায় অবস্থিত। রক্ত ​​​​প্রবাহ এবং চাপ নিয়ন্ত্রণ করে পা প্রসারিত বা প্রত্যাহার করার অনুমতি দেয় এই চেম্বার। এই কারণেই যখন তারা মারা যায়, তখন তাদের পা কুঁচকে যায়। যেহেতু তারা চেম্বারে রক্তচাপের প্রবাহের নিয়ন্ত্রণ হারায়, সেই কারণেই তাদের দেহ সম্প্রসারণ করে।

গবেষণার একজন গবেষক অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন, যখন তিনি একটি মৃত মাকড়সাকে ​​এক কোণে কুঁচকে থাকতে দেখেছিলেন। তাঁরা 2019 সাল থেকে এই প্রকল্পে কাজ করছেন। তারপর তাঁরা মাকড়সার পায়ের নড়াচড়ার পদ্ধতি শেখেন এবং সেখান থেকেই সম্ভাব্য রোবটে পরিণত হতে পারে, যা তাদের শরীরের ওজনের 150 শতাংশের বেশি তুলতে পারে।

নেক্রোবায়োটিক গ্রিপারগুলি অর্জনের জন্য গবেষকরা মাকড়সার প্রসোমা চেম্বারে একটি ইনজেকশন দিয়েছিলেন এবং একটি সুপারগ্লুর সাহায্যে এটিকে শক্ত করে সিল করেছিলেন। সিরিঞ্জটি চেম্বারে অল্প পরিমাণে বাতাস প্রবেশের অনুমতি দেয় এবং এটি পাগুলিকে তাৎক্ষণিকভাবে সরাতে দেয়।

হাইড্রোলিক চেম্বারের অভ্যন্তরীণ ভাল্ভগুলি গবেষকদের প্রতিটি পা পৃথক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। যদিও, গবেষকরা এই বিষয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবেন। পাশাপাশি তাঁরা এই নেকড়ে মাকড়সার চেয়ে ছোট মাকড়সার প্রজাতির পরীক্ষা করার পরিকল্পনা করেছেন। কারণ, তারা তাদের নিজের শরীরের ওজনের তুলনায় বেশি ওজন বহন করতে সক্ষম।

গবেষকরা ব্যাখ্যা করে জানিয়েছেন যে, এই প্রযুক্তিটি একদিন কী ভাবে কার্যকর হতে পারে। তাঁদের কথায়, “এখানে অনেকগুলি বাছাই এবং স্থানের কাজ রয়েছে, যা আমরা দেখতে পারি। কিন্তু, এই ছোট স্কেলে বস্তুগুলিকে সাজানো বা সরানোর মতো পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলি এবং এমনকি মাইক্রোইলেক্ট্রনিক্সের সমাবেশের মতো জিনিসগুলিও অন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন প্রকৃতির ছোট পোকামাকড় ক্যাপচার করার জন্য এটি স্থাপন করা হতে পারে। কারণ, এটি সহজাতভাবে ছদ্মবেশী।”

শেষমেশ উপসংহারে এসে গবেষকরা দাবি করছেন, “এটি জীবিত হয়ে উঠতে পারে বলে মনে হওয়া সত্ত্বেও, আমরা নিশ্চিত যে এটি নির্জীব এবং আমরা এক্ষেত্রে মাকড়সাটিকে কঠোরভাবে ব্যবহার করছি জীবিত মাকড়সা থেকে প্রাপ্ত উপাদান হিসাবে। এটি সত্যিই দরকারি কিছু সরবরাহ করেছে আমাদের।”

Next Article