Dust Devil On Mars: মঙ্গলে ‘রাক্ষুসে ধুলোর’ সোঁ-সোঁ বন্দি করল NASA-র প্রিজ়ার্ভারেন্স রোভার

Sound Of Mars Dust Devil: তুলনামূলকভাবে এই ধুলো ঝড় শান্ত ছিল। অন্তত শব্দ শুনে তো তেমনই আভাস মিলেছে। যদিও তার একটা বিশেষ কারণও রয়েছে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের তুলনায় মঙ্গলের অপেক্ষাকৃত ভাবে শান্ত, শব্দহীন।

| Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

Dec 14, 2022 | 6:42 PM

মঙ্গলে ডাস্ট ডেভিলের সাউন্ড ক্যাপচার করল নাসার প্রিজ়ার্ভারেন্স রোভার। ডাস্ট ডেভিল কী, প্রশ্ন জাগতে পারে আপনার মনে। ভাবছেন, ধুলোর রাক্ষস— এমন আবার হয় নাকি? পৃথিবীতে আপনি যেমন ধুলোর ঝড় দেখে থাকেন, মঙ্গলে সেই ঝড়ই ডাস্ট ডেভিল। তবে সেই ধুলো ঝড় যে আসলে কীরকম হয়, তা দেখার সৌভাগ্য আপনার এখনও হয়নি। নাসার প্রিজ়ার্ভারেন্স রোভার কেবল তার সাউন্ডই ক্যাপচার করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতি ঘণ্টায় 40 কিলোমিটার বেগ ছিল মঙ্গলের সেই ধুলো ঝড়ের। মহাকাশবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর ধুলো ঝড়ের সঙ্গে তার অনেকাংশেই মিল ছিল।

তবে, তুলনামূলকভাবে এই ধুলো ঝড় শান্ত ছিল। অন্তত শব্দ শুনে তো তেমনই আভাস মিলেছে। যদিও তার একটা বিশেষ কারণও রয়েছে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের তুলনায় মঙ্গলের অপেক্ষাকৃত ভাবে শান্ত, শব্দহীন।

নিউজ় এজেন্সি এপি-র কাছে স্টাডি অ্যাপিয়ারিং ইন নেচার কমিউনিকেশনের প্রধান লেখক এবং ইউনিভার্সিটি অফ টুলোউজ়-এর অধ্যাপক নাওমি মার্ডক জানিয়েছেন, এই ডাস্ট ডেভিল গত বছর এসেছিল এবং এবং এতটাই দ্রুত তা প্রিসার্ভারেন্স রোভার অতিক্রম করেছিল যে ক্যাপচার করা সাউন্ডের দৈর্ঘ্য খুবই কম হয়। এতটাই কম যে, তা অনেকের কানে পৌঁছনোর জন্যও কম।

রোভারে রাখা নেভিগেশন ক্যামেরাটি যখন ছবিটি ক্যাপচার করছিল, সেই সময় সেটি মঙ্গলের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকারী যন্ত্রটি তথ্য সংগ্রহ করছিল।

এই রেকর্ডিংগুলি বিজ্ঞানীদের মঙ্গল গ্রহের বায়ু, বায়ুমণ্ডলীয় বিভিন্ন ঘটনাবলী এবং ধূলিকণা অধ্যয়ন করার অনুমতি দেয়। মার্ডক বলছিলেন, এমনটা আগে কখনও দেখা যায়নি। তিনি আরও দাবি করেছেন, “ক্যাপচার করা সাউন্ড থেকে সংগৃহীত ডেটা মহাকাশ অনুসন্ধানে কতটা মূল্যবান হতে পারে, তা-ই প্রদর্শন করেছে।”

মঙ্গলে ডাস্ট ডেভিলের সাউন্ড ক্যাপচার করল নাসার প্রিজ়ার্ভারেন্স রোভার। ডাস্ট ডেভিল কী, প্রশ্ন জাগতে পারে আপনার মনে। ভাবছেন, ধুলোর রাক্ষস— এমন আবার হয় নাকি? পৃথিবীতে আপনি যেমন ধুলোর ঝড় দেখে থাকেন, মঙ্গলে সেই ঝড়ই ডাস্ট ডেভিল। তবে সেই ধুলো ঝড় যে আসলে কীরকম হয়, তা দেখার সৌভাগ্য আপনার এখনও হয়নি। নাসার প্রিজ়ার্ভারেন্স রোভার কেবল তার সাউন্ডই ক্যাপচার করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতি ঘণ্টায় 40 কিলোমিটার বেগ ছিল মঙ্গলের সেই ধুলো ঝড়ের। মহাকাশবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর ধুলো ঝড়ের সঙ্গে তার অনেকাংশেই মিল ছিল।

তবে, তুলনামূলকভাবে এই ধুলো ঝড় শান্ত ছিল। অন্তত শব্দ শুনে তো তেমনই আভাস মিলেছে। যদিও তার একটা বিশেষ কারণও রয়েছে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের তুলনায় মঙ্গলের অপেক্ষাকৃত ভাবে শান্ত, শব্দহীন।

নিউজ় এজেন্সি এপি-র কাছে স্টাডি অ্যাপিয়ারিং ইন নেচার কমিউনিকেশনের প্রধান লেখক এবং ইউনিভার্সিটি অফ টুলোউজ়-এর অধ্যাপক নাওমি মার্ডক জানিয়েছেন, এই ডাস্ট ডেভিল গত বছর এসেছিল এবং এবং এতটাই দ্রুত তা প্রিসার্ভারেন্স রোভার অতিক্রম করেছিল যে ক্যাপচার করা সাউন্ডের দৈর্ঘ্য খুবই কম হয়। এতটাই কম যে, তা অনেকের কানে পৌঁছনোর জন্যও কম।

রোভারে রাখা নেভিগেশন ক্যামেরাটি যখন ছবিটি ক্যাপচার করছিল, সেই সময় সেটি মঙ্গলের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকারী যন্ত্রটি তথ্য সংগ্রহ করছিল।

এই রেকর্ডিংগুলি বিজ্ঞানীদের মঙ্গল গ্রহের বায়ু, বায়ুমণ্ডলীয় বিভিন্ন ঘটনাবলী এবং ধূলিকণা অধ্যয়ন করার অনুমতি দেয়। মার্ডক বলছিলেন, এমনটা আগে কখনও দেখা যায়নি। তিনি আরও দাবি করেছেন, “ক্যাপচার করা সাউন্ড থেকে সংগৃহীত ডেটা মহাকাশ অনুসন্ধানে কতটা মূল্যবান হতে পারে, তা-ই প্রদর্শন করেছে।”