Heaviest Neutron Star ‘Black Widow’: নক্ষত্র খেয়ে ফেলছে ‘ব্ল্যাক উইডো’

Jul 30, 2022 | 5:50 PM

একটি নিউট্রন স্টার সূর্যের ভরের চেয়ে ১.৩ গুণ-২.৫ গুণ বেশি, যা ২০ কিলোমিটার ব্যাসের একটি গোলকাকৃতির মধ্যে অবস্থান করে। সদ্য আবিষ্কৃত এই নিউট্রন স্টারের নাম 'ব্ল্যাক উইডো' রাখা হয়েছে ব্ল্যাক উইডো মাকড়শার কারণে

Follow Us

যখন কোনও নক্ষত্রের (Star) জ্বালানি শেষ হয়ে যায়, তখন নিউট্রন স্টার (Neutron Star) তৈরি হয়। এই সময় এই নক্ষত্রগুলো এত দ্রুত ঘুরতে থাকে যে, এরা তাদের আশপাশে থাকা সমস্ত নক্ষেত্রকে খেয়ে ফেলতে থাকে এবং নিজেদের ভর বাড়াতে থাকে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে সবচেয়ে ভারী নিউট্রন স্টার আবিষ্কার করেছেন, যার ওজন সূর্যের চেয়ে প্রায় ২.৩৫ গুণ ভারী।

নিউট্রন স্টার মহাকাশের (Space) আক্ষরিক অর্থেই এক অনন্য বস্তু। একটি নিউট্রন স্টার সূর্যের ভরের চেয়ে ১.৩ গুণ-২.৫ গুণ বেশি, যা ২০ কিলোমিটার ব্যাসের একটি গোলকাকৃতির মধ্যে অবস্থান করে। সদ্য আবিষ্কৃত এই নিউট্রন স্টারের নাম ‘ব্ল্যাক উইডো’ রাখা হয়েছে ব্ল্যাক উইডো মাকড়শার কারণে। ব্ল্যাক উইডো মাকড়শার তুলনায় পুরুষ মাকড়শারা আকারে ছোট হওয়ায় সঙ্গমের পর মহিলা মাকড়শারা পুরষদের খেয়ে ফেলে।

গবেষকরা জানাচ্ছেন, সদ্য আবিষ্কৃত এই নিউট্রন স্টারটি উচ্চ-চুম্বকীয় আবেশবিশিষ্ট, যাকে বলা হয় পালসার। এর দুই মেরু থেকে ইলেকট্রোম্যাগেনেটিক রশ্মির বিকিরণ হয়। লাইটহাউসের আলো যেমন ঘুর্ণায়মান, এই নক্ষত্রও আবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে একই রকম ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রশ্মির বিচ্ছুরণ ঘটায়।

বিজ্ঞানীরা গবেষণার মাধ্যমে জেনেছেন, সূর্যের ভরের ১.৪ গুণ বা তার বেশি ভারী কোনও নক্ষত্রের যখন জ্বালানি শেষ হয়ে আসে, তখন তার ঘনত্ব বাড়তে থাকে। এর ভিতরে উচ্চচাপ তৈরি হয় ও সমস্ত পরমাণু একে-অপরের সঙ্গে জুড়ে গিয়ে ‘সি অফ নিউট্রন’ (Sea Of Neutron) তৈরি হয়।

এই নিউট্রন স্টারটি, যার নাম পিএসআর জে০৯৫২-০৬০৭, মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে সেক্সটানস নক্ষত্রপুঞ্জের দিকে পৃথিবী থেকে ২০ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থান করে। একটি কক্ষপথে অপর একটি নক্ষত্রের সঙ্গে একটি মহাকর্ষীয় ভরকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে এই নিউট্রন স্টার।

জন্মকালে এই নক্ষত্রের ভর সাধারণের মতোই ছিল, যা সূর্যের ভরের ১.৪ গুণ। কিন্তু ধীরে-ধীরে নিউট্রন স্টারের মাধ্যাকর্ষণ বল তার সঙ্গী নক্ষত্রের ভর গিলে খেতে শুরু করে দিয়েছে। এবং নিউট্রন স্টারের ভর ধীরে-ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। এই ভর বৃদ্ধি পেয়ে ধীরে-ধীরে এটি একটি ব্ল্যাক হোলে পরিণত হবে, যার ঘনত্ব সমস্ত পার্থিব বস্তুর মধ্যে সবথেকে বেশি।

যখন কোনও নক্ষত্রের (Star) জ্বালানি শেষ হয়ে যায়, তখন নিউট্রন স্টার (Neutron Star) তৈরি হয়। এই সময় এই নক্ষত্রগুলো এত দ্রুত ঘুরতে থাকে যে, এরা তাদের আশপাশে থাকা সমস্ত নক্ষেত্রকে খেয়ে ফেলতে থাকে এবং নিজেদের ভর বাড়াতে থাকে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে সবচেয়ে ভারী নিউট্রন স্টার আবিষ্কার করেছেন, যার ওজন সূর্যের চেয়ে প্রায় ২.৩৫ গুণ ভারী।

নিউট্রন স্টার মহাকাশের (Space) আক্ষরিক অর্থেই এক অনন্য বস্তু। একটি নিউট্রন স্টার সূর্যের ভরের চেয়ে ১.৩ গুণ-২.৫ গুণ বেশি, যা ২০ কিলোমিটার ব্যাসের একটি গোলকাকৃতির মধ্যে অবস্থান করে। সদ্য আবিষ্কৃত এই নিউট্রন স্টারের নাম ‘ব্ল্যাক উইডো’ রাখা হয়েছে ব্ল্যাক উইডো মাকড়শার কারণে। ব্ল্যাক উইডো মাকড়শার তুলনায় পুরুষ মাকড়শারা আকারে ছোট হওয়ায় সঙ্গমের পর মহিলা মাকড়শারা পুরষদের খেয়ে ফেলে।

গবেষকরা জানাচ্ছেন, সদ্য আবিষ্কৃত এই নিউট্রন স্টারটি উচ্চ-চুম্বকীয় আবেশবিশিষ্ট, যাকে বলা হয় পালসার। এর দুই মেরু থেকে ইলেকট্রোম্যাগেনেটিক রশ্মির বিকিরণ হয়। লাইটহাউসের আলো যেমন ঘুর্ণায়মান, এই নক্ষত্রও আবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে একই রকম ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রশ্মির বিচ্ছুরণ ঘটায়।

বিজ্ঞানীরা গবেষণার মাধ্যমে জেনেছেন, সূর্যের ভরের ১.৪ গুণ বা তার বেশি ভারী কোনও নক্ষত্রের যখন জ্বালানি শেষ হয়ে আসে, তখন তার ঘনত্ব বাড়তে থাকে। এর ভিতরে উচ্চচাপ তৈরি হয় ও সমস্ত পরমাণু একে-অপরের সঙ্গে জুড়ে গিয়ে ‘সি অফ নিউট্রন’ (Sea Of Neutron) তৈরি হয়।

এই নিউট্রন স্টারটি, যার নাম পিএসআর জে০৯৫২-০৬০৭, মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে সেক্সটানস নক্ষত্রপুঞ্জের দিকে পৃথিবী থেকে ২০ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থান করে। একটি কক্ষপথে অপর একটি নক্ষত্রের সঙ্গে একটি মহাকর্ষীয় ভরকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে এই নিউট্রন স্টার।

জন্মকালে এই নক্ষত্রের ভর সাধারণের মতোই ছিল, যা সূর্যের ভরের ১.৪ গুণ। কিন্তু ধীরে-ধীরে নিউট্রন স্টারের মাধ্যাকর্ষণ বল তার সঙ্গী নক্ষত্রের ভর গিলে খেতে শুরু করে দিয়েছে। এবং নিউট্রন স্টারের ভর ধীরে-ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। এই ভর বৃদ্ধি পেয়ে ধীরে-ধীরে এটি একটি ব্ল্যাক হোলে পরিণত হবে, যার ঘনত্ব সমস্ত পার্থিব বস্তুর মধ্যে সবথেকে বেশি।

Next Article