Space Selfie Video: মহাকাশের প্রথম 4K সেলফি ভিডিয়োতে ফুটে উঠল পৃথিবীর অকল্পনীয় সৌন্দর্য, দেখুন

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

Jul 01, 2022 | 5:35 PM

4K Selfie Video: মহাকাশে এই প্রথম 4K সেলফি ভিডিয়ো উঠল। আর সেই ভিডিয়োতে ধরা পড়ল পৃথিবীর অসাধারণ সৌন্দর্য। ভিডিয়োটা একবার দেখে নিন।

Follow Us

মহাকাশে যাঁরাই গিয়েছেন, তাঁরাই বলে থাকেন যে, সেখানে গেলে মানুষের নিজের মধ্যে কিছু একটা ঘটে। কিন্তু ঠিক কী যে ঘটে, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ আজ পর্যন্ত কেউই দিতে পারেননি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি এমনই এক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা আপনাকে কিছুটা রেকমই অভিজ্ঞতা দিতে পারবে। আমাদের গ্রহের চারপাশে যে কী সৌন্দর্য রয়েছে, তা ধরা পড়েছে ওই ভিডিয়োতে।

মহাকাশ সংক্রান্ত প্রযুক্তি কোম্পানি ন্যানো এভিওনিক্স একটি অফ-দ্য-শেল্ফ কনজ়িউমার ক্যামেরা দ্বারা ক্যাপচরা ফুটেজ প্রকাশ করেছে। একটি সেলফি স্টিকে মাউন্ট করা ওই কনজিউমার ক্যামেরায় পৃথিবীকে সেরা ভান্টেজ পয়েন্ট থেকে তুলে ধরা হয়েছে। প্রথমবারের মতো 4K রেজোলিউশনের সম্পূর্ণ স্যাটেলাইট সেলফিতে একটি GoPro Hero 7 দিয়ে তোলা 12-মেগাপিক্সেল ফটো এবং 4K ভিডিয়ো ক্লিপে পৃথিবীর অনবদ্য দৃশ্য ফুটে উঠেছে।

সেলফি স্টিকটি কোরাল সাগর এবং গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ থেকে 550 কিলোমিটার উপরে কোম্পানির MP42 মাইক্রোস্যাটেলাইটে মাউন্ট করা হয়েছিল যা মহাকাশ থেকে দৃশ্যমান একমাত্র জীবন্ত কাঠামো। ভিডিয়ো রেকর্ড করার সময় স্যাটেলাইটটি অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব বরাবর উড়ছিল। এর চেয়েও বেশি আকর্ষণীয় হল, চাঁদের ফটোবোম্বিং সেলফি যখন স্যাটেলাইট এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে গিয়েছিল। সে সময় চাঁদ প্রায় 3,84,000 কিলোমিটার দূরে ছিল।

ন্যানোএভিওনিক্সের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা ভিতেনিস জে বুজাস বলছেন, “পটভূমিতে গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের সঙ্গে ফটো এবং ভিডিয়ো ক্লিপ নেওয়ার কারণটি আংশিক ভাবে প্রতীকী ছিল। আমরা আমাদের গ্রহের দুর্বলতা এবং উপগ্রহ দ্বারা পৃথিবী পর্যবেক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরতে চেয়েছিলাম, বিশেষ করে পরিবেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তন পর্যবেক্ষণের জন্য।”

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিবর্তে একটি কনজ়িউমার ক্যামেরা ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়েছিল? কারণ, সাধারণ স্পেস-গ্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যামেরাগুলির যথেষ্ট রেজোলিউশন নেই, ব্যয়বহুল, ডেভেলপমেন্টের জন্য বেশ কয়েক মাস প্রয়োজন এবং সর্বদা পৃথিবীর একটি নিমজ্জিত দৃশ্য সরবরাহ করতে পারে না।

ইঞ্জিনিয়ারদের ইলেকট্রনিক্সের জন্য একটি কাস্টম হাউজিং, একটি কাস্টম ‘সেলফি স্টিক’, ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ ইলেকট্রনিক্স এবং স্যাটেলাইট সিস্টেমের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বিশেষ সফ্টওয়্যার ডিজাইন করতে হয়েছিল। বুজাস যোগ করেছেন, “আমাদের গ্রহের প্রদক্ষিণকারী স্যাটেলাইটগুলির ফটো এবং ভিডিয়োগুলি আরও মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে এবং উপগ্রহ প্রদান করতে সক্ষম এমন সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত এবং পরিবেশগত সুবিধাগুলি উপলব্ধ করতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ এবং সংস্থাকে সাহায্য করতে পারে।”

মহাকাশে যাঁরাই গিয়েছেন, তাঁরাই বলে থাকেন যে, সেখানে গেলে মানুষের নিজের মধ্যে কিছু একটা ঘটে। কিন্তু ঠিক কী যে ঘটে, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ আজ পর্যন্ত কেউই দিতে পারেননি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি এমনই এক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা আপনাকে কিছুটা রেকমই অভিজ্ঞতা দিতে পারবে। আমাদের গ্রহের চারপাশে যে কী সৌন্দর্য রয়েছে, তা ধরা পড়েছে ওই ভিডিয়োতে।

মহাকাশ সংক্রান্ত প্রযুক্তি কোম্পানি ন্যানো এভিওনিক্স একটি অফ-দ্য-শেল্ফ কনজ়িউমার ক্যামেরা দ্বারা ক্যাপচরা ফুটেজ প্রকাশ করেছে। একটি সেলফি স্টিকে মাউন্ট করা ওই কনজিউমার ক্যামেরায় পৃথিবীকে সেরা ভান্টেজ পয়েন্ট থেকে তুলে ধরা হয়েছে। প্রথমবারের মতো 4K রেজোলিউশনের সম্পূর্ণ স্যাটেলাইট সেলফিতে একটি GoPro Hero 7 দিয়ে তোলা 12-মেগাপিক্সেল ফটো এবং 4K ভিডিয়ো ক্লিপে পৃথিবীর অনবদ্য দৃশ্য ফুটে উঠেছে।

সেলফি স্টিকটি কোরাল সাগর এবং গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ থেকে 550 কিলোমিটার উপরে কোম্পানির MP42 মাইক্রোস্যাটেলাইটে মাউন্ট করা হয়েছিল যা মহাকাশ থেকে দৃশ্যমান একমাত্র জীবন্ত কাঠামো। ভিডিয়ো রেকর্ড করার সময় স্যাটেলাইটটি অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব বরাবর উড়ছিল। এর চেয়েও বেশি আকর্ষণীয় হল, চাঁদের ফটোবোম্বিং সেলফি যখন স্যাটেলাইট এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে গিয়েছিল। সে সময় চাঁদ প্রায় 3,84,000 কিলোমিটার দূরে ছিল।

ন্যানোএভিওনিক্সের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা ভিতেনিস জে বুজাস বলছেন, “পটভূমিতে গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের সঙ্গে ফটো এবং ভিডিয়ো ক্লিপ নেওয়ার কারণটি আংশিক ভাবে প্রতীকী ছিল। আমরা আমাদের গ্রহের দুর্বলতা এবং উপগ্রহ দ্বারা পৃথিবী পর্যবেক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরতে চেয়েছিলাম, বিশেষ করে পরিবেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তন পর্যবেক্ষণের জন্য।”

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিবর্তে একটি কনজ়িউমার ক্যামেরা ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়েছিল? কারণ, সাধারণ স্পেস-গ্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যামেরাগুলির যথেষ্ট রেজোলিউশন নেই, ব্যয়বহুল, ডেভেলপমেন্টের জন্য বেশ কয়েক মাস প্রয়োজন এবং সর্বদা পৃথিবীর একটি নিমজ্জিত দৃশ্য সরবরাহ করতে পারে না।

ইঞ্জিনিয়ারদের ইলেকট্রনিক্সের জন্য একটি কাস্টম হাউজিং, একটি কাস্টম ‘সেলফি স্টিক’, ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ ইলেকট্রনিক্স এবং স্যাটেলাইট সিস্টেমের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বিশেষ সফ্টওয়্যার ডিজাইন করতে হয়েছিল। বুজাস যোগ করেছেন, “আমাদের গ্রহের প্রদক্ষিণকারী স্যাটেলাইটগুলির ফটো এবং ভিডিয়োগুলি আরও মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে এবং উপগ্রহ প্রদান করতে সক্ষম এমন সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত এবং পরিবেশগত সুবিধাগুলি উপলব্ধ করতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ এবং সংস্থাকে সাহায্য করতে পারে।”

Next Article