Chandrayaan3: শ্রীহরিকোটায় নজর ২ ভাইয়ের পরিবারের

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Jul 14, 2023 | 8:20 PM

চন্দ্রযান-২ এর যোগাযোগের অ্যান্টেনার ডিজাইনের দায়িত্ব ছিলেন বছর বিয়াল্লিশের বিজ্ঞানী চন্দ্রকান্ত।ইসরোয় বর্তমান জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে কর্মরত তিনি। তাঁর ভাই শশিকান্তও ইসরোয় মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার। দুই ছেলে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোয় রয়েছেন।

Follow Us

মিশন চন্দ্রযান-৩ সফল হোক চাইছেন ইসরোয় কর্মরত হুগলির গুরাপের চন্দ্রকান্ত ও শশিকান্ত কুমারের পরিবার।

চন্দ্রযান-২ এর যোগাযোগের অ্যান্টেনার ডিজাইনের দায়িত্ব ছিলেন বছর বিয়াল্লিশের বিজ্ঞানী চন্দ্রকান্ত।ইসরোয় বর্তমান জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে কর্মরত তিনি। তাঁর ভাই শশিকান্তও ইসরোয় মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার। দুই ছেলে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোয় রয়েছেন। হুগলির গুরাপের খাজুরদহ মাজিনান শিবপুর গ্রামে রয়েছেন তাদের মা অসীমা বাবা মধুসূদন কুমার।তাদের মধ্যেও উৎকন্ঠা রয়েছে।তবে মিশন চন্দ্রযান-৩ সফল হোক গোটা দেশবাসীর সঙ্গে চাইছেন তারাও।

চন্দ্রকান্ত-২ সফল উৎক্ষেপন হয়নি সেজন্য আফসোস ছিল।কারন বড় ছেলে
চন্দ্রকান্ত কুমার সেই মিশনে অংশিদার ছিলেন।২০১৯ সালের ২২ জুলাই উৎক্ষেপনের পর ৬ ই সেপ্টেম্বর সেই মিশনে ল্যন্ডার বিক্রমকে চাঁদের পিঠে নামাতে ব্যার্থ হয়েছিল চন্দযান-২।তবে এবার সেই ব্যার্থতাকে কাটিয়ে ত্রুটি শুধরে চাঁদের মাটি ছুঁতে পারবে চন্দ্রযান-৩ তে থাকা রোভার। এমনটাই মনে করছেন দুই কৃতি সন্তানের মা বাবা।
বছর আটষট্টির মধুসূদন কুমার এখনো কৃষি কাজ করেন।ছেলেরা বছরে এক দুবার আসে।গত জনাুয়ারী মাসে গ্রামের বাড়িতে পরিবার নিয়ে এসেছিলেন চন্দ্রকান্ত।প্রতিদিনই ছেলেদের সঙ্গে কথা হয় মধুসূদন বাবুর।মিশন চন্দ্রযান-৩ তে নেই চন্দ্রকান্ত তবে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় যেখান থেকে চন্দ্রযান-৩ র উৎক্ষেপন হবে।সেখান থেকে প্রায় সারে তিনশ কিমি দূরে ইসরোর কোয়ার্টার ব্যাঙ্গালোরে বসেও গভীর উৎকন্ঠায় কাটবে চন্দ্রকান্তদের।কারন তাদের টিমের পাঠানো চন্দ্রযান-২ এর অরবিটর যা চাঁদের কক্ষ পথে রয়েছে তার সাহায্য নেবে চন্দ্রযান-৩ ভিতরে থাকা ল্যান্ডার অরবিটর।

মিশন চন্দ্রযান-৩ সফল হোক চাইছেন ইসরোয় কর্মরত হুগলির গুরাপের চন্দ্রকান্ত ও শশিকান্ত কুমারের পরিবার।

চন্দ্রযান-২ এর যোগাযোগের অ্যান্টেনার ডিজাইনের দায়িত্ব ছিলেন বছর বিয়াল্লিশের বিজ্ঞানী চন্দ্রকান্ত।ইসরোয় বর্তমান জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে কর্মরত তিনি। তাঁর ভাই শশিকান্তও ইসরোয় মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার। দুই ছেলে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোয় রয়েছেন। হুগলির গুরাপের খাজুরদহ মাজিনান শিবপুর গ্রামে রয়েছেন তাদের মা অসীমা বাবা মধুসূদন কুমার।তাদের মধ্যেও উৎকন্ঠা রয়েছে।তবে মিশন চন্দ্রযান-৩ সফল হোক গোটা দেশবাসীর সঙ্গে চাইছেন তারাও।

চন্দ্রকান্ত-২ সফল উৎক্ষেপন হয়নি সেজন্য আফসোস ছিল।কারন বড় ছেলে
চন্দ্রকান্ত কুমার সেই মিশনে অংশিদার ছিলেন।২০১৯ সালের ২২ জুলাই উৎক্ষেপনের পর ৬ ই সেপ্টেম্বর সেই মিশনে ল্যন্ডার বিক্রমকে চাঁদের পিঠে নামাতে ব্যার্থ হয়েছিল চন্দযান-২।তবে এবার সেই ব্যার্থতাকে কাটিয়ে ত্রুটি শুধরে চাঁদের মাটি ছুঁতে পারবে চন্দ্রযান-৩ তে থাকা রোভার। এমনটাই মনে করছেন দুই কৃতি সন্তানের মা বাবা।
বছর আটষট্টির মধুসূদন কুমার এখনো কৃষি কাজ করেন।ছেলেরা বছরে এক দুবার আসে।গত জনাুয়ারী মাসে গ্রামের বাড়িতে পরিবার নিয়ে এসেছিলেন চন্দ্রকান্ত।প্রতিদিনই ছেলেদের সঙ্গে কথা হয় মধুসূদন বাবুর।মিশন চন্দ্রযান-৩ তে নেই চন্দ্রকান্ত তবে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় যেখান থেকে চন্দ্রযান-৩ র উৎক্ষেপন হবে।সেখান থেকে প্রায় সারে তিনশ কিমি দূরে ইসরোর কোয়ার্টার ব্যাঙ্গালোরে বসেও গভীর উৎকন্ঠায় কাটবে চন্দ্রকান্তদের।কারন তাদের টিমের পাঠানো চন্দ্রযান-২ এর অরবিটর যা চাঁদের কক্ষ পথে রয়েছে তার সাহায্য নেবে চন্দ্রযান-৩ ভিতরে থাকা ল্যান্ডার অরবিটর।

Next Article