কলকাতা: আইএস জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার ২। অভিযুক্ত সৈয়দ আহমেদ এবং সাদ্দাম হাওড়ার বাসিন্দা বলে জানা যাচ্ছে। অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র-সহ একাধিক মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশের STF-এর কাছে নির্দিষ্ট সূত্রে খবর ছিল, খিদিরপুর এলাকায় একটি গোপন বৈঠক করতে আসছে ওই দুই যুবক। নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তাদের বিদ্যাসাগর সেতুর সামনে থেকে আটক করা হয়। তারপর তাদের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। বাড়ি থেকে ল্যাপটপ, মোবাইল, ডেবিট কার্ড-সহ গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। সূত্রের খবর, STF-এর গোয়েন্দারা মনে করছেন, তাঁদের ল্যাপটপে প্রচুর জিহাদি ডিজিটাল কনটেন্ট মিলেছে।অস্ত্র এবং অর্থ সংগ্রহের কাজ চালাচ্ছিল বলে দাবি গোয়েন্দাদের। কোনও নাশকতার পরিকল্পনা ছিল কিনা তদন্ত করে দেখছেন তাঁরা। শনিবার, আদালতে পেশ করে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে STF। সৈয়দ আহমেদ ও সাদ্দামকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
অভিযুক্ত সইদ আহমেদের পরিবারের বক্তব্য, ‘আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের M. Tech-এর ছাত্র। ওর সঙ্গে কোনও রকম জঙ্গি সংগঠনের যোগাযোগ নেই। সে চাকরি করে। ওর বন্ধুর সঙ্গে একটি জায়গায় যাচ্ছিল। এই অভিযোগ মিথ্যা।’
অন্য এক অভিযুক্ত সাদ্দামের ভাই বলেন, “STF গ্রেফতার করেছে রাতে। আমি তখন বাড়িতে ছিলাম না। আমার বৌদি ফোনে বলল কিছু লোকজন এসেছে। আমি বাসে ছিলাম, তারপর ট্যাক্সি নিয়ে তাড়াতাড়িই বাড়ি যাই। গিয়ে দেখি বাড়ির সামনে অনেক লোকজন। একজন আমাকে জিজ্ঞাসা করল, আমি কে। আমিও বললাম, সাদ্দামের অভিভাবক। তারপর বলল ওরা সার্চের জন্য এসেছে। জানতে চাইলাম কীসের জন্য সার্চ। কিছু বলেনি। কোনও নথিও দেখায়নি। আমিও বললাম, আমি শিক্ষিত। এভাবে সার্চ করা যায় নাকি?
হাওড়ার ওই দুই যুবকের গ্রেফতারে STF-এর গোয়েন্দারা মনে করছেন, এখানেই শেষ নয়। এই জাল বহুদূর ছড়িয়ে আছে।
কলকাতা: আইএস জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার ২। অভিযুক্ত সৈয়দ আহমেদ এবং সাদ্দাম হাওড়ার বাসিন্দা বলে জানা যাচ্ছে। অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র-সহ একাধিক মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশের STF-এর কাছে নির্দিষ্ট সূত্রে খবর ছিল, খিদিরপুর এলাকায় একটি গোপন বৈঠক করতে আসছে ওই দুই যুবক। নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তাদের বিদ্যাসাগর সেতুর সামনে থেকে আটক করা হয়। তারপর তাদের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। বাড়ি থেকে ল্যাপটপ, মোবাইল, ডেবিট কার্ড-সহ গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। সূত্রের খবর, STF-এর গোয়েন্দারা মনে করছেন, তাঁদের ল্যাপটপে প্রচুর জিহাদি ডিজিটাল কনটেন্ট মিলেছে।অস্ত্র এবং অর্থ সংগ্রহের কাজ চালাচ্ছিল বলে দাবি গোয়েন্দাদের। কোনও নাশকতার পরিকল্পনা ছিল কিনা তদন্ত করে দেখছেন তাঁরা। শনিবার, আদালতে পেশ করে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে STF। সৈয়দ আহমেদ ও সাদ্দামকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
অভিযুক্ত সইদ আহমেদের পরিবারের বক্তব্য, ‘আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের M. Tech-এর ছাত্র। ওর সঙ্গে কোনও রকম জঙ্গি সংগঠনের যোগাযোগ নেই। সে চাকরি করে। ওর বন্ধুর সঙ্গে একটি জায়গায় যাচ্ছিল। এই অভিযোগ মিথ্যা।’
অন্য এক অভিযুক্ত সাদ্দামের ভাই বলেন, “STF গ্রেফতার করেছে রাতে। আমি তখন বাড়িতে ছিলাম না। আমার বৌদি ফোনে বলল কিছু লোকজন এসেছে। আমি বাসে ছিলাম, তারপর ট্যাক্সি নিয়ে তাড়াতাড়িই বাড়ি যাই। গিয়ে দেখি বাড়ির সামনে অনেক লোকজন। একজন আমাকে জিজ্ঞাসা করল, আমি কে। আমিও বললাম, সাদ্দামের অভিভাবক। তারপর বলল ওরা সার্চের জন্য এসেছে। জানতে চাইলাম কীসের জন্য সার্চ। কিছু বলেনি। কোনও নথিও দেখায়নি। আমিও বললাম, আমি শিক্ষিত। এভাবে সার্চ করা যায় নাকি?
হাওড়ার ওই দুই যুবকের গ্রেফতারে STF-এর গোয়েন্দারা মনে করছেন, এখানেই শেষ নয়। এই জাল বহুদূর ছড়িয়ে আছে।