9/11 Attack, America News: ৯/১১ তদন্তে ৩ জন জঙ্গির সঙ্গে সমঝোতায় মার্কিন প্রশাসন!

Aug 01, 2024 | 10:42 PM

America News: পেন্টাগন সূত্রে পাওয়া খবরে নিউইয়র্ক টাইমস দাবি করেছে যে, এই ৩ জন জঙ্গির সঙ্গে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছে মার্কিন প্রশাসন। সেটা হল তিনজনই আদালতে দোষ স্বীকার করে নেবে। বদলে মার্কিন সরকার তাদের মৃত্যুদণ্ড দেবে না। ও দেশের প্রশাসনও ঠারেঠোরে বিষয়টা স্বীকার করে নিয়েছে। বলা হচ্ছে যে ৩ জঙ্গির বাড়ির লোকেদের সঙ্গেও আমেরিকার সরকারি প্রতিনিধির কথা হয়েছে।

Follow Us

পুলিশের ব্যর্থতায় দাগী অপরাধীদের ছাড়া পেয়ে যাওয়া, কিংবা বিচারাধীন অবস্থায় কোনও অভিযুক্তের বছরের পর বছর হাজতবাস। প্রথমটায় প্রশাসনের অপদার্থতা। আর দ্বিতীয়টায় রাষ্ট্রের অমানবিকতা। আমাদের দেশে এ জিনিস দেখতে দেখতে আমাদের গা সওয়া হয়ে গেছে। শুনলে অবাক হবেন কি না জানি না। আমেরিকার অবস্থাও ঠিক তাই। ২০০১-র ১১ সেপ্টেম্বর। টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলা। ১৯৪১ সালে পার্ল হারবারে জাপানের হামলায় আড়াই হাজার আমেরিকান মারা যান। এতদিন সেটাই ছিল আমেরিকার মাটিতে সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনা। নাইন-ইলেভেন তাকেও ছাপিয়ে যায়। মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় ৩ হাজার। এতবড় একটা ঘটনায় তিন মাস্টারমাইন্ডের বিরুদ্ধে ২৩ বছরেও প্রমাণ জোগাড় করতে পারল না এফবিআই। শেষে কিনা ৩ জঙ্গির সঙ্গে মার্কিন প্রশাসনকে সমঝোতায় যেতে হচ্ছে। ব্যাপারটা একটু খুলেই বলা যাক। Khalid Sheikh Mohammad, কুয়েতের নাগরিক। আমেরিকার কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ার। গ্রেফতার হয় পাকিস্তানে। টুইন টাওয়ারে যে প্লেন ধাক্কা মারে, সেই প্লেন হাইজ্যাক করার প্ল্যান ছিল তার। Walid Muhammad, ইয়েমেনের নাগরিক। ওসামা বিন লাদেনের দেহরক্ষী ছিল। পাক সরকার তাকে গ্রেফতার করে আমেরিকার হাতে তুলে দেয়। Mustafa Ahmed, সৌদি আরবের নাগরিক। টুইন টাওয়ারে হামলার জন্য টাকা জোগাড় করে। একেও পাকিস্তানে গ্রেফতার করে আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়া হয়। গত দু-দশকেরও বেশি সময় ধরে এরা ছিল গুয়ানতানামো বে-এর জেলে। সেই কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে। কিউবার কাছে সমুদ্রের মধ্যে মার্কিন সেনার জেল। নাইন-ইলেভেনের পর তত্‍কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের অর্ডারে যে জেলে বিনা বিচারে যাকে যতদিন খুশি আটকে রাখা যায়। অভিযোগ যা শুনলেন এই তিনজনের নামে, এসবই আদালতে খোদ তদন্তকারী সংস্থা এফবিআই-এর দাবি। তবে ২৩ বছরেও তারা কিচ্ছু প্রমাণ করতে পারেনি।

পেন্টাগন সূত্রে পাওয়া খবরে নিউইয়র্ক টাইমস দাবি করেছে যে, এই ৩ জন জঙ্গির সঙ্গে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছে মার্কিন প্রশাসন। সেটা হল তিনজনই আদালতে দোষ স্বীকার করে নেবে। বদলে মার্কিন সরকার তাদের মৃত্যুদণ্ড দেবে না। ও দেশের প্রশাসনও ঠারেঠোরে বিষয়টা স্বীকার করে নিয়েছে। বলা হচ্ছে যে ৩ জঙ্গির বাড়ির লোকেদের সঙ্গেও আমেরিকার সরকারি প্রতিনিধির কথা হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই কোর্টের সামনে সবকিছু সেটল হয়ে যেতে পারে। এতক্ষণে নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে পুলিশের ব্যর্থতায় দাগী অপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি না হাওয়া। কিংবা বিচারাধীন অবস্থায় কোনও অভিযুক্তের বছরের পর বছর হাজতবাস। টাকার এই এপিঠ-ওপিঠ কেন আমাদের দেশের মতো আমেরিকাতেও নির্ভেজাল সত্যি।

পুলিশের ব্যর্থতায় দাগী অপরাধীদের ছাড়া পেয়ে যাওয়া, কিংবা বিচারাধীন অবস্থায় কোনও অভিযুক্তের বছরের পর বছর হাজতবাস। প্রথমটায় প্রশাসনের অপদার্থতা। আর দ্বিতীয়টায় রাষ্ট্রের অমানবিকতা। আমাদের দেশে এ জিনিস দেখতে দেখতে আমাদের গা সওয়া হয়ে গেছে। শুনলে অবাক হবেন কি না জানি না। আমেরিকার অবস্থাও ঠিক তাই। ২০০১-র ১১ সেপ্টেম্বর। টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলা। ১৯৪১ সালে পার্ল হারবারে জাপানের হামলায় আড়াই হাজার আমেরিকান মারা যান। এতদিন সেটাই ছিল আমেরিকার মাটিতে সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনা। নাইন-ইলেভেন তাকেও ছাপিয়ে যায়। মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় ৩ হাজার। এতবড় একটা ঘটনায় তিন মাস্টারমাইন্ডের বিরুদ্ধে ২৩ বছরেও প্রমাণ জোগাড় করতে পারল না এফবিআই। শেষে কিনা ৩ জঙ্গির সঙ্গে মার্কিন প্রশাসনকে সমঝোতায় যেতে হচ্ছে। ব্যাপারটা একটু খুলেই বলা যাক। Khalid Sheikh Mohammad, কুয়েতের নাগরিক। আমেরিকার কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ার। গ্রেফতার হয় পাকিস্তানে। টুইন টাওয়ারে যে প্লেন ধাক্কা মারে, সেই প্লেন হাইজ্যাক করার প্ল্যান ছিল তার। Walid Muhammad, ইয়েমেনের নাগরিক। ওসামা বিন লাদেনের দেহরক্ষী ছিল। পাক সরকার তাকে গ্রেফতার করে আমেরিকার হাতে তুলে দেয়। Mustafa Ahmed, সৌদি আরবের নাগরিক। টুইন টাওয়ারে হামলার জন্য টাকা জোগাড় করে। একেও পাকিস্তানে গ্রেফতার করে আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়া হয়। গত দু-দশকেরও বেশি সময় ধরে এরা ছিল গুয়ানতানামো বে-এর জেলে। সেই কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে। কিউবার কাছে সমুদ্রের মধ্যে মার্কিন সেনার জেল। নাইন-ইলেভেনের পর তত্‍কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের অর্ডারে যে জেলে বিনা বিচারে যাকে যতদিন খুশি আটকে রাখা যায়। অভিযোগ যা শুনলেন এই তিনজনের নামে, এসবই আদালতে খোদ তদন্তকারী সংস্থা এফবিআই-এর দাবি। তবে ২৩ বছরেও তারা কিচ্ছু প্রমাণ করতে পারেনি।

পেন্টাগন সূত্রে পাওয়া খবরে নিউইয়র্ক টাইমস দাবি করেছে যে, এই ৩ জন জঙ্গির সঙ্গে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছে মার্কিন প্রশাসন। সেটা হল তিনজনই আদালতে দোষ স্বীকার করে নেবে। বদলে মার্কিন সরকার তাদের মৃত্যুদণ্ড দেবে না। ও দেশের প্রশাসনও ঠারেঠোরে বিষয়টা স্বীকার করে নিয়েছে। বলা হচ্ছে যে ৩ জঙ্গির বাড়ির লোকেদের সঙ্গেও আমেরিকার সরকারি প্রতিনিধির কথা হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই কোর্টের সামনে সবকিছু সেটল হয়ে যেতে পারে। এতক্ষণে নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে পুলিশের ব্যর্থতায় দাগী অপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি না হাওয়া। কিংবা বিচারাধীন অবস্থায় কোনও অভিযুক্তের বছরের পর বছর হাজতবাস। টাকার এই এপিঠ-ওপিঠ কেন আমাদের দেশের মতো আমেরিকাতেও নির্ভেজাল সত্যি।

Next Video