Bose Music System: কীভাবে বোস হয়ে উঠল বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্র্যান্ড?
শব্দপ্রেমী যাঁরা আক্ষরিক অর্থে, তাঁদের কাছে বোসের সাউন্ড সিস্টেম অপরিচিত নয়। দাম আকাশছোঁয়া। তবে সাম্প্রতীকে বোস কম রেঞ্জের বেশ কিছু সাউন্ড ডিভাইস এনেছে।
যাঁরা গানের বিষয় শৌখিন। প্রতিটি সুর, প্রতিটি যন্ত্রের শব্দ আলাদা আলাদা বুঝতে ও শুনতে পছন্দ করেন। শব্দপ্রেমী যাঁরা আক্ষরিক অর্থে, তাঁদের কাছে বোসের সাউন্ড সিস্টেম অপরিচিত নয়। দাম আকাশছোঁয়া। তবে সাম্প্রতীকে বোস কম রেঞ্জের বেশ কিছু সাউন্ড ডিভাইস এনেছে। আপনি যদি প্রকৃতি শব্দপ্রেমী হন, তাহলে টাকা জমিয়ে কিনতে পারেন। শব্দের মাধুর্য শোনায় বোসের সাউন্ড সিস্টেম। সেই বোস সংস্থা বিশ্বজুড়ে একটা ব্র্যান্ডের নাম। কিন্তু জানেন কী, বিশ্বের এই অন্যতম সেরা সাউন্ড সিস্টেমের জন্ম হয়েছিল এক বাঙালির হাত ধরে? আজ শোনাবো বোসের জন্ম ও তার ইতিবৃত্তান্ত।
২০১৬ সাল অবধি এই মডেলের উপরে ভিত্তি করেই স্বপ্নের উড়ান নেয় বোস কোম্পানি।
স্পিকার বিক্রি করে যে লাভ হচ্ছিল, তার একটা বড় অংশই অমর বোস খরচ করেন গবেষণার উপরে। বোস কোম্পানি ৫০ মিলিয়ন বা ৫ কোটি ডলার আয় করে শুধুমাত্র নয়েজ ক্যানসেলিং হেডফোন বিক্রি করে। এরপরে পাইলট ও এনএফএল কোচদের জন্যও বিশেষ হেডফোন আনে বোস। ১৯৭৩ ক্যাডিলাক সেভিলে প্রথম কাস্টম বিল্ট অডিয়ো সিস্টেম আনে বোস।