Treasure in the Water: জলের নীচে এত সম্পত্তি এল কোথা থেকে?
চক্ষু চড়ক গাছ ডুবুরিদের। খুঁজতে গিয়েছিল হারিয়ে যাওয়া জাহাজ, মিলল গুপ্তধন!
জলের ওপরের সম্পদ নিয়ে আমরা ভাবিত। কারণ, সহজ দেখতে পাই। তাই ভাবতে পারি। কিন্তু জলের তলায় সম্পদের যে অফুরান ভান্ডার, সেই নিয় আমরা আর কবে গভীরভাবে ভেবেছি। সেই সম্পদ যদি স্থলভাগে এসে পৌঁছয়, তাঁর দাম বিচার করলে, একটা রাজ্যে সারা বছরের সড়ক পরিকাঠামো উন্নয়নের বাজেট হতে পারে। ১৩৩০ কোটি টাকা! কী সেই জলের তলায় থাকা সম্পদ?
ইংরেজি ওয়েবসাইট দ্য সান-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেপলস পুলিশের আন্ডারওয়াটার ইউনিট আবিসিডিয়ানের টুকরোগুলো আবিষ্কার করেছে। আর তা দেখার পর বিশেষজ্ঞরা হতবাক। তবে এই গুপ্তধনের হদিশ নেহাতই কাকতালীয়। কেন এই কথা বলছি? আসলে ডুবুরিরা তো সেই গুপ্তধনের খোঁজে নামেনি। খোঁজার কথা ছিল অন্য কিছু।
আগ্নেয়গিরির লাভা খুব দ্রুত জমাট বাঁধার ফলে ওবসিডিয়ান তৈরি হয়। এর টেক্সচার সবসময় একই থাকে। জ্যোতিষীদের মতে, এই পাথরটি নেতিবাচক শক্তিকে থামানোর ও রূপান্তরিত করার ক্ষমতা রাখে। এই কারণে এটি একটি ব্যয়বহুল রত্ন।