CAA in West Bengal: বাংলায় কবে চালু হবে সিএএ? শুভেন্দুর সওয়ালের পর আলোচনায় ফের নাগরিকত্ব আইন

Nov 05, 2022 | 11:25 AM

CAA: করোনা পিছু হটার পর ফের আলোচনায় সিএএ। সিএএ চালুর পক্ষে সওয়াল করলে লোকসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে কতটা সুবিধা পাবে বিজেপি?

Follow Us

কলকাতা: গুজরাটে জোর সওয়াল সিএএ-র পক্ষে। আর এরপর থেকেই রাজ্য-রাজনীতিতে ফের আলোচনায় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। ‘করোনা থেকে মুক্তি পেলেই CAA-এর কাজ শুরু করবে বিজেপি’, ২০২১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি এমনই বার্তা দিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত ভোট, সেই লক্ষ্যেই নব উদ্যমে ঝাঁপাবে গেরুয়াশিবির?

‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বলবৎ করার কাজ শুরু হয়েছে ভারতে। পশ্চিমবঙ্গও তো ভারতেরই অংশ, এখানেও চালু হবে’, বার্তা শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার এহেন বার্তার পর থেকেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। পাল্টা আক্রমণে বিরোধী শিবিরও। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষের সাফ কথা, ‘গুজরাটের সেতু বিপর্যয় থেকে চোখ ঘোরানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত বিজেপির।’

ভোটের গুজরাটে অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন মেনে এই পদক্ষেপ বলে খবর সূত্রের। ‘পশ্চিমবঙ্গে চালু হবে আইন। আমরা উদ্বাস্তুদের জন্য সিএএ করেই ছাড়ব’, বার্তা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। যদিও বঙ্গে সিএএ লাগু করার বিষয়ে সাফ ‘না’ করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘এসব রাজনীতি বন্ধ করো, আমরা সবাই নাগরিক’, বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর। ‘কে সিএএ করতে দেবে,কে দেবে না – দেখে নেওয়া হবে’, হুঁশিয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের।

ইঙ্গিত ছিল আগেই, করোনা পিছু হটার পর ফের আলোচনায় সিএএ। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে এ মুহূর্তে দ্বিধাবিভক্ত বঙ্গবাসী, মত রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলের। পঞ্চায়েত ভোট সামনে, এমতাবস্থায় সিএএ চালু করার পক্ষে সওয়াল করলে লোকসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে কতটা সুবিধা পাবে বিজেপি? সে প্রশ্ন থাকছেই।

কলকাতা: গুজরাটে জোর সওয়াল সিএএ-র পক্ষে। আর এরপর থেকেই রাজ্য-রাজনীতিতে ফের আলোচনায় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। ‘করোনা থেকে মুক্তি পেলেই CAA-এর কাজ শুরু করবে বিজেপি’, ২০২১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি এমনই বার্তা দিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত ভোট, সেই লক্ষ্যেই নব উদ্যমে ঝাঁপাবে গেরুয়াশিবির?

‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বলবৎ করার কাজ শুরু হয়েছে ভারতে। পশ্চিমবঙ্গও তো ভারতেরই অংশ, এখানেও চালু হবে’, বার্তা শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার এহেন বার্তার পর থেকেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। পাল্টা আক্রমণে বিরোধী শিবিরও। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষের সাফ কথা, ‘গুজরাটের সেতু বিপর্যয় থেকে চোখ ঘোরানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত বিজেপির।’

ভোটের গুজরাটে অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন মেনে এই পদক্ষেপ বলে খবর সূত্রের। ‘পশ্চিমবঙ্গে চালু হবে আইন। আমরা উদ্বাস্তুদের জন্য সিএএ করেই ছাড়ব’, বার্তা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। যদিও বঙ্গে সিএএ লাগু করার বিষয়ে সাফ ‘না’ করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘এসব রাজনীতি বন্ধ করো, আমরা সবাই নাগরিক’, বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর। ‘কে সিএএ করতে দেবে,কে দেবে না – দেখে নেওয়া হবে’, হুঁশিয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের।

ইঙ্গিত ছিল আগেই, করোনা পিছু হটার পর ফের আলোচনায় সিএএ। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে এ মুহূর্তে দ্বিধাবিভক্ত বঙ্গবাসী, মত রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলের। পঞ্চায়েত ভোট সামনে, এমতাবস্থায় সিএএ চালু করার পক্ষে সওয়াল করলে লোকসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে কতটা সুবিধা পাবে বিজেপি? সে প্রশ্ন থাকছেই।

Next Video