CBI Cow Smuggling Investigation: আঙুল ফুলে কলাগাছ! লতিফের বৈভবে চোখ ছানাবড়া

Aug 16, 2022 | 7:11 PM

Cow Smuggling Case: এনামুল, সায়গলের পর দ্বিতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে উঠে এসেছে আব্দুল লতিফের নাম। গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই তেড়েফুঁড়ে নামার পর থেকেই ফাঁকা হাট। প্রত্যেক শনিবার যে হাট থাকত জমজমাট, সেই মাঠে নেই গরু, নেই ব্যবসায়ী।

Follow Us

বোলপুর: সিবিআইয়ের নজরে বীরভূমের ইলামবাজার গরুহাট। ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই হাট থেকেই নাকি চোরা পথে গরু চলে যেত মুর্শিদাবাদ সীমান্তে। গরু কেনার দায়িত্বে ছিলেন আব্দুল লতিফ। তদন্তে নেমে সেই ‘সামান্য’ গরু ব্যবসায়ীর বাড়ি, সম্পত্তি, বৈভব দেখে চোখ কপালে গোয়েন্দাদের।

বীরভূমে গরু সিন্ডিকেটের একচ্ছত্র অধিপতি ছিলেন কেষ্টর ডানহাত বলে পরিচিত দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। এই সায়গল এবং এনামুল হককে হেফাজতে নেওয়ার পর থেকে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে এনেছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

এনামুল, সায়গলের পর দ্বিতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে উঠে এসেছে আব্দুল লতিফের নাম। গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই তেড়েফুঁড়ে নামার পর থেকেই ফাঁকা হাট। প্রত্যেক শনিবার যে হাট থাকত জমজমাট, সেই মাঠে নেই গরু, নেই ব্যবসায়ী। শুরুতে এনামুলের তত্ত্বাবধানে কাজ করতেন এই লতিফ। পরবর্তীতে ফুলে ফেঁপে ওঠে ব্যবসা। ইলামবাজারের হাট থেকে মাত্র ৫০ মিটার দূরেই লতিফের প্রাসাদোপম বাড়ি। অনুব্রত মণ্ডলের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এই ব্যবসায়ী পরবর্তীতে একাধিক সংস্থার মালিক হন বলে খবর সিবিআই সূত্রে।

গরুর পাশাপাশি মার্বেলের ব্যবসাতেও হাত পাকিয়েছিলেন লতিফ। সিবিআইয়ের নজরে এখন রয়েছে ‘নাজ মার্বেল’। সূত্রের খবর, এই কোম্পানির মাধ্যমে চলত কালো টাকা সাদা করার প্রক্রিয়া। গত ৬ বছরে কার্যত আঙুল ফুলে হয়েছে কলাগাছ! লাফিয়ে বেড়েছে অনুব্রত এবং কেষ্ট-ঘনিষ্ঠদের সম্পত্তির পরিমাণ, বলছে সিবিআইয়ের চার্জশিট।

বোলপুর: সিবিআইয়ের নজরে বীরভূমের ইলামবাজার গরুহাট। ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই হাট থেকেই নাকি চোরা পথে গরু চলে যেত মুর্শিদাবাদ সীমান্তে। গরু কেনার দায়িত্বে ছিলেন আব্দুল লতিফ। তদন্তে নেমে সেই ‘সামান্য’ গরু ব্যবসায়ীর বাড়ি, সম্পত্তি, বৈভব দেখে চোখ কপালে গোয়েন্দাদের।

বীরভূমে গরু সিন্ডিকেটের একচ্ছত্র অধিপতি ছিলেন কেষ্টর ডানহাত বলে পরিচিত দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। এই সায়গল এবং এনামুল হককে হেফাজতে নেওয়ার পর থেকে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে এনেছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

এনামুল, সায়গলের পর দ্বিতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে উঠে এসেছে আব্দুল লতিফের নাম। গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই তেড়েফুঁড়ে নামার পর থেকেই ফাঁকা হাট। প্রত্যেক শনিবার যে হাট থাকত জমজমাট, সেই মাঠে নেই গরু, নেই ব্যবসায়ী। শুরুতে এনামুলের তত্ত্বাবধানে কাজ করতেন এই লতিফ। পরবর্তীতে ফুলে ফেঁপে ওঠে ব্যবসা। ইলামবাজারের হাট থেকে মাত্র ৫০ মিটার দূরেই লতিফের প্রাসাদোপম বাড়ি। অনুব্রত মণ্ডলের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এই ব্যবসায়ী পরবর্তীতে একাধিক সংস্থার মালিক হন বলে খবর সিবিআই সূত্রে।

গরুর পাশাপাশি মার্বেলের ব্যবসাতেও হাত পাকিয়েছিলেন লতিফ। সিবিআইয়ের নজরে এখন রয়েছে ‘নাজ মার্বেল’। সূত্রের খবর, এই কোম্পানির মাধ্যমে চলত কালো টাকা সাদা করার প্রক্রিয়া। গত ৬ বছরে কার্যত আঙুল ফুলে হয়েছে কলাগাছ! লাফিয়ে বেড়েছে অনুব্রত এবং কেষ্ট-ঘনিষ্ঠদের সম্পত্তির পরিমাণ, বলছে সিবিআইয়ের চার্জশিট।

Next Video