Hooghly News: ‘ঘাট পে হাট’
গঙ্গাদুষণ রুখতে ও ডেঙ্গু নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে "ঘাট পে হাট" কর্মসূচি বৈদ্যবাটি পুরসভার। ইতিমধ্যেই দুদিন আগে নবান্নের বৈঠকে বৈদ্যবাটি পুরসভার ১২ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডকে ডেঙ্গু হাই বার্ডেন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বৈদ্যবাটি পুরসভার গঙ্গার পাশের ওয়ার্ড গুলোকে এই নিয়ে সচেতন করতে 'ঘাট পে হাট' কর্মসূচি নেওয়া হলো।
গঙ্গাদুষণ রুখতে ও ডেঙ্গু নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে “ঘাট পে হাট” কর্মসূচি বৈদ্যবাটি পুরসভার। ইতিমধ্যেই দুদিন আগে নবান্নের বৈঠকে বৈদ্যবাটি পুরসভার ১২ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডকে ডেঙ্গু হাই বার্ডেন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বৈদ্যবাটি পুরসভার গঙ্গার পাশের ওয়ার্ড গুলোকে এই নিয়ে সচেতন করতে ‘ঘাট পে হাট’ কর্মসূচি নেওয়া হলো।
ন্যাশনাল মিশন ফর ক্লিন গঙ্গা প্রকল্পের হুগলি জেলা গঙ্গা পরিষদের উদ্যোগে ও বৈদ্যবাটি পুরসভার সহযোগিতায় ৫ দিন ব্যাপী বৈদ্যবাটি ১২ নম্বর ওয়ার্ডে নিমাইতীর্থ ঘাটে এই হাট চলবে।এই হাটে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর হাতে তৈরি বিভিন্ন সরঞ্জাম থেকে শুরু করে একাধিক জিনিস।পাশাপাশি ডেঙ্গু সচেতনতায় ফিভার ক্যাম্প খোলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে চাঁপদানীর বিধায়ক অরিন্দম গুঁইন ফিতে কেটে হাটের সূচনা করেন।উপস্থিত ছিলেন পুরপ্রধান পিন্টু মাহাতো এবং একাধিক কাউন্সিলর।চাঁপদানীর বিধায়ক বৈদ্যবাটি পুরসভার তৈরি জৈব সারের বিপনী থেকে সার কেনেন।
এই ঘাট পে হাট প্রসঙ্গে বিধায়ক বলেন ক্লিন গঙ্গা,পবিত্র গঙ্গা।এই গঙ্গা কে পরিষ্কার রাখা আমাদের সকলের দ্বায়িত্ব।নিমাইতীর্থ ঘাট থেকে বহু মানুষ জল নিয়ে তারকেশ্বর যায়।ফলে বহু মানুষের সমাগম হয়।মানুষ এখানে এসে দেখবে আমাদের উদ্দেশ্য টা কি।আমরা শহর কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করি।একই ভাবে গঙ্গা কে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করছি।আমরা গঙ্গা কে স্ক্রিনিং এর ব্যবস্থা করেছে,যাতে কোন রকম নৌংরা জল এখানে না আসে।এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষকেউ নিতে হবে।এর পাশাপাশি হাটে ডেঙ্গুর প্রকোপ নিয়ে সচেতন করতে ফিভার ক্যাম্প,ডিটেনশন ক্যাম্প করা হচ্ছে।বৈদ্যবাটি এলাকায় গঙ্গা ভাঙন রোধে ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিচ্ছি।কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।নাহলে অদূর ভবিষতে শেওড়াফুলি বা বৈদ্যবাটির একটা বড় অংশ জলে তলায় চলে যাবে।