বিজ্ঞানে ঈশ্বরের সঙ্কেত
জ্ঞান চালিত হয় পরীক্ষা,নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে। তারপরেই সিদ্ধান্তে উপনীত হন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা কীভাবে দেখেন ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রসঙ্গ? ভুত-প্রেত আত্মা,পরমাত্মা ও ঈশ্বরকে বিভিন্ন সময় ব্যাখ্যা করতে চেয়েছেন বহু বিজ্ঞানী।
বিজ্ঞান চালিত হয় পরীক্ষা,নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে। তারপরেই সিদ্ধান্তে উপনীত হন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা কীভাবে দেখেন ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রসঙ্গ? ভুত-প্রেত আত্মা,পরমাত্মা ও ঈশ্বরকে বিভিন্ন সময় ব্যাখ্যা করতে চেয়েছেন বহু বিজ্ঞানী। কিছু নাম করা বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানের ঈশ্বর সম্বন্ধে ধারণা কেমন ছিল। গ্যালিলিও গ্যালিলির ঈশ্বর সম্পর্কে ধারনা। রোমান ক্যাথলিক চার্চ গ্যালিলিওকে বিধর্মী আখ্যা দেয়। সেই সময় গ্যালিলিও বলেন- তাঁর আবিষ্কার যুক্তি ও বিজ্ঞান দ্বারা চালিত।
ঈশ্বরের কোনও স্থান নেই সেখানে। বুদ্ধিমত্তা, যুক্তি ও ইন্ত্রিয় চেতনাকে ঈশ্বরের দান, মানতেন না গ্যালিলিও। তাঁর মতে এগুলো ঈশ্বরের দান হলে তাকে সঠিক পথে কাজে লাগানো উচিত। অ্যালবার্ট আইনস্টাইন ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্বন্ধে সন্ধিহান ছিলেন। আইনস্টাইনের মতে ঈশ্বরকে কেবল অনুভব করা যায়। অস্তিত্ব আছে শুধু জ্ঞানের। তবে আইনস্টাইন কখনও নিজেকে নাস্তিক বলেননি। বিবর্তনবাদের জনক চার্লস ডারউইন ঈশ্বর প্রসঙ্গে বলেন ঈশ্বর পুরোটাই অনুভূতি। ঈশ্বরের মধ্যে কোনও বিজ্ঞান নেই। যদি ঈশ্বরকে মেনে নিতে হলে ভাবতে কষ্ট হয় কীভাবে দুঃখ কষ্ট ভরা পৃথিবী তৈরি করলেন ঈশ্বর।