সাইবার প্রতারণার নতুন আতঙ্কের নাম আধার এনাবেল পেমেন্ট সিস্টেম বা এ ই পি এস।প্রায় প্রতিদিন কেউ না কেউ প্রতারিত হচ্ছেন এতে।চন্দননগর পুলিশের সাইবার ক্রাইম থানায় দিনে দু তিনটি করে অভিযোগ জমা হচ্ছে বলে জানান আইসি সাইবার থানা গৌতম সাহা। এমনই এক অভিযোগকারী চুঁচুড়ার বাসিন্দা অয়ন দাস বলেন, আমার এসবিআই একাউন্ট থেকে এইপিএস এর মাধ্যমে টাকা তোলা হয়েছে আমি জানতেই পারিনি।একবার তোলার পর দ্বিতীয় বার চেষ্টা করা হয়। একাউন্টে টাকা কম থাকায় আর তুলতে পারেনি।বোম্বে থেকে এই টাকা তোলা হয়।আমার মোবাইলে কোনো মেসেজ আসেনি।পরে একটা অ্যাপের মাধ্যমে মেসেজ আসে।অয়নের মত অনেকেই নিজের অজান্তে প্রতারিত হয়েছেন।
কি ভাবে হচ্ছে এই প্রতারণা? সাইবার বিশেষজ্ঞরা জানান,আধার এনাবেল পেমেন্ট সিস্টেম বা এইপিএস এর মাধ্যমে গ্রাহকের ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে টাকা তোলা হয়।সর্বাধিক দশ হাজার দিনে চল্লিশ হাজার টাকা পর্যন্ত তোলা যায় এই সিস্টেমে।বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্র থেকে দেশের যেকোনো প্রান্তে বাইমেট্রিকে আঙুলের ছাপ দিয়ে টাকা তোলা যায়।টাকা তোলা হলেও অনেক সময় গ্রাহক জানতে পারেন না।মোবাইলে কোনো মেসেজ না ঢোকায়। সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে ফ্রড স্টাররা প্রতিদিন নতুন নতুন পদ্ধতিতে সাইবার প্রতারণা করে চলেছে।অনেক সময় বিষয়টি বুঝে উঠতে কিছুটা সময় পেরিয়ে যায়।
আধার নম্বর দিয়ে এই প্রতারণার মূলে রয়েছে আঙুলের ছাপ।আঙুলের ছাপ দিয়ে দলিল করা হয় বা কোনো কিছু কেনা হলে তা বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অনলাইন মাধ্যম থেকে যোগার করে আঙুলের ছাপ নকল করা হয়।এবং সবচেয়ে ভয়ের যেটা সত্তর শতাংশ আঙুলের ছাপ মিলে গেলেই এইপিএস থেকে টাকা তোলা যায়।
কি করনীয়?এইপিএস এ প্রতারণা আটকাতে এম আধার অ্যাপে আধার কার্ড রেজিষ্ট্রেশন করে বাইমেট্রিক লক করে রাখতে হবে।কোনো প্রয়োজনে আধার ব্যবহার করতে হলে বায়োমেট্রিক লক খুলে করতে হবে।সেক্ষেত্রে ওটিপির মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকবে আধার সম্পর্কিত লেনদেন। আর প্রতারণার শিকার হচ্ছেন যারা তাদের ডিসপুট ফর্ম ফিলাপ করে জমা দিতে হবে ব্যাঙ্কে।
আইসি সাইবার থানা গৌতম সাহা বলেন,সতর্ক থাকতে হবে।মোবাইলে যেমন কাউকে ব্যাঙ্কের তথ্য বা ওটিপি পিন নম্বর দেওয়া যাবে না।আবার আধার কার্ডের নম্বরদিয়ে যখন এই প্রতারণা হচ্ছে সেখানে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে সচেতন থাকতে হবে।প্রতারিত হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকে গিয়ে অভিযোগ জানাতে হবে।সাইবার ক্রাইম থানাতেও অভিযোগ জানাতে হবে।
চন্দননগর পুলিশের সাইবার সাইবার ক্রাইম বিভাগে গত তিন বছরে প্রায় ছয় কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ দায়ের হয়েছে।তার মধ্যে দু কোটি টাকা উদ্ধার করে দেওয়া হয়েছে।চলতি মাসেই প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।।
সাইবার প্রতারণার নতুন আতঙ্কের নাম আধার এনাবেল পেমেন্ট সিস্টেম বা এ ই পি এস।প্রায় প্রতিদিন কেউ না কেউ প্রতারিত হচ্ছেন এতে।চন্দননগর পুলিশের সাইবার ক্রাইম থানায় দিনে দু তিনটি করে অভিযোগ জমা হচ্ছে বলে জানান আইসি সাইবার থানা গৌতম সাহা। এমনই এক অভিযোগকারী চুঁচুড়ার বাসিন্দা অয়ন দাস বলেন, আমার এসবিআই একাউন্ট থেকে এইপিএস এর মাধ্যমে টাকা তোলা হয়েছে আমি জানতেই পারিনি।একবার তোলার পর দ্বিতীয় বার চেষ্টা করা হয়। একাউন্টে টাকা কম থাকায় আর তুলতে পারেনি।বোম্বে থেকে এই টাকা তোলা হয়।আমার মোবাইলে কোনো মেসেজ আসেনি।পরে একটা অ্যাপের মাধ্যমে মেসেজ আসে।অয়নের মত অনেকেই নিজের অজান্তে প্রতারিত হয়েছেন।
কি ভাবে হচ্ছে এই প্রতারণা? সাইবার বিশেষজ্ঞরা জানান,আধার এনাবেল পেমেন্ট সিস্টেম বা এইপিএস এর মাধ্যমে গ্রাহকের ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে টাকা তোলা হয়।সর্বাধিক দশ হাজার দিনে চল্লিশ হাজার টাকা পর্যন্ত তোলা যায় এই সিস্টেমে।বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্র থেকে দেশের যেকোনো প্রান্তে বাইমেট্রিকে আঙুলের ছাপ দিয়ে টাকা তোলা যায়।টাকা তোলা হলেও অনেক সময় গ্রাহক জানতে পারেন না।মোবাইলে কোনো মেসেজ না ঢোকায়। সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে ফ্রড স্টাররা প্রতিদিন নতুন নতুন পদ্ধতিতে সাইবার প্রতারণা করে চলেছে।অনেক সময় বিষয়টি বুঝে উঠতে কিছুটা সময় পেরিয়ে যায়।
আধার নম্বর দিয়ে এই প্রতারণার মূলে রয়েছে আঙুলের ছাপ।আঙুলের ছাপ দিয়ে দলিল করা হয় বা কোনো কিছু কেনা হলে তা বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অনলাইন মাধ্যম থেকে যোগার করে আঙুলের ছাপ নকল করা হয়।এবং সবচেয়ে ভয়ের যেটা সত্তর শতাংশ আঙুলের ছাপ মিলে গেলেই এইপিএস থেকে টাকা তোলা যায়।
কি করনীয়?এইপিএস এ প্রতারণা আটকাতে এম আধার অ্যাপে আধার কার্ড রেজিষ্ট্রেশন করে বাইমেট্রিক লক করে রাখতে হবে।কোনো প্রয়োজনে আধার ব্যবহার করতে হলে বায়োমেট্রিক লক খুলে করতে হবে।সেক্ষেত্রে ওটিপির মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকবে আধার সম্পর্কিত লেনদেন। আর প্রতারণার শিকার হচ্ছেন যারা তাদের ডিসপুট ফর্ম ফিলাপ করে জমা দিতে হবে ব্যাঙ্কে।
আইসি সাইবার থানা গৌতম সাহা বলেন,সতর্ক থাকতে হবে।মোবাইলে যেমন কাউকে ব্যাঙ্কের তথ্য বা ওটিপি পিন নম্বর দেওয়া যাবে না।আবার আধার কার্ডের নম্বরদিয়ে যখন এই প্রতারণা হচ্ছে সেখানে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে সচেতন থাকতে হবে।প্রতারিত হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকে গিয়ে অভিযোগ জানাতে হবে।সাইবার ক্রাইম থানাতেও অভিযোগ জানাতে হবে।
চন্দননগর পুলিশের সাইবার সাইবার ক্রাইম বিভাগে গত তিন বছরে প্রায় ছয় কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ দায়ের হয়েছে।তার মধ্যে দু কোটি টাকা উদ্ধার করে দেওয়া হয়েছে।চলতি মাসেই প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।।