EPF Account: চাকরি বদল করছেন? পিএফ অ্যাকাউন্টে জমা টাকা নিয়ে কী করা উচিত, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
EPF Account: পিএফের ক্ষেত্রে বার্ষিক দেড় লক্ষ টাকা অবধি বিনিয়োগের উপর আয়করের ছাড় পাওয়া যায়। এছাড়া যদি পিএফের টাকা না তোলা হয়, তবে অবসরের পর এককালীন মোটা অঙ্কের টাকা পাওয়া যায়। এর সবথেকে ভাল দিক হল এই টাকা সম্পূর্ণ করমুক্ত।
বর্তমান যুব প্রজন্মের অভ্যাসই বলুন বা বদঅভ্যাস, বারবার চাকরি বদলই এখন ট্রেন্ড। তবে চাকরির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবেই জড়িয়ে রয়েছে পিএফও। অবসর জীবনে একমাত্র আর্থিক সম্বল হয়ে ওঠে পিএফের সঞ্চয়ই। কিন্তু এক্ষেত্রে সকলের মনেই একটি প্রশ্ন ওঠে যে চাকরি বদলের সঙ্গে সঙ্গে পিএফের টাকাও কি তুলে ফেলার প্রয়োজন রয়েছে? এক্ষেত্রে, অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে চাকরি বদলের সঙ্গে সঙ্গে পিএফের টাকা না তুলে নেওয়াই শ্রেয়। কারণ ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর বা ইউএএন অ্যাকাউন্ট থাকলে, চাকরি পরিবর্তনের পর নতুন করে আর পিএফ অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই। প্রভিডেন্ট ফান্ডের জন্য দেশজুড়ে একটাই অ্যাকাউন্ট যথেষ্ট। সরকারের অন্যান্য ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পের তুলনায় ইপিএফের সুদের হারই সবথেকে বেশি। বর্তমানে সরকার ৮.১ শতাংশ হারে পিএফের সুদ দেয়। পিএফের ক্ষেত্রে বার্ষিক দেড় লক্ষ টাকা অবধি বিনিয়োগের উপর আয়করের ছাড় পাওয়া যায়। এছাড়া যদি পিএফের টাকা না তোলা হয়, তবে অবসরের পর এককালীন মোটা অঙ্কের টাকা পাওয়া যায়। এর সবথেকে ভাল দিক হল এই টাকা সম্পূর্ণ করমুক্ত।