Janmashtami 2023: রাজবাড়িতে নন্দ উৎসব

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Sep 07, 2023 | 6:22 PM

নন্দ উৎসবে মাতলো বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ী। জন্মাষ্টমীর পূজোর পাশাপাশি দুর্গা পূজোর কাঠামো পূজো এবং নন্দ উৎসব অনুষ্ঠিত হয় জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে। এদিন দধি কাদো খেলা হয়। তারপর দধি কাদো খেলার মাটি সংগ্রহের মধ্যে দিয়ে দুর্গাপ্রতিমা গড়ার কাজ শুরু হয় বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে রাজাও নেই।

Follow Us

নন্দ উৎসবে মাতলো বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ী। জন্মাষ্টমীর পূজোর পাশাপাশি দুর্গা পূজোর কাঠামো পূজো এবং নন্দ উৎসব অনুষ্ঠিত হয় জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে। এদিন দধি কাদো খেলা হয়। তারপর দধি কাদো খেলার মাটি সংগ্রহের মধ্যে দিয়ে দুর্গাপ্রতিমা গড়ার কাজ শুরু হয় বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে রাজাও নেই। নেই রাজ্যপাট। রয়ে গেছে রাজ পরিবারের প্রাচীন রীতি। সেই রীতি মেনে জন্মাষ্টমী তিথির পরের দিন নবমী তিথিতে নন্দ উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত দধিকাদো খেলার মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের সূচনা হয়ে যায় জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে। নিয়ম মেনে জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে জন্মাষ্টমীর পরের দিন নবমি তিথিতে অনুষ্ঠিত হয় নন্দউৎসব। উৎসব উপলক্ষে ঢাকের আওয়াজে মুখরিত হয়ে ওঠে রাজবাড়ী। এবারেও যথারীতি নিয়ম মেনে হয়ে বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীর নাট মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো দুর্গার ৫১৪ বছরের পুরনো কাঠামোটির পূজো। পূজোয় উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ির নববধূ লিন্ডা বসু। দধি কাদো খেলা আসলে কি? দধিকাদো খেলা আসলে কাদা মাটির সাথে দই মিশিয়ে খেলা। উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজে এটি একটি অত্যন্ত প্রাচীন খেলা। রাজবাড়ীতে কাঠামো পূজোর পর নাট মন্দিরের পাশে কাদা খেলার পুকুরে কাদামাটির সাথে দই মিশিয়ে দেয় পুরোহিত। এরপর এলাকার ছেলে ছোকরা রা শুরু করে কাদা খেলা। কাদা খেলার মাটি রেখে দেওয়া হয় নাট মন্দিরে। প্রতিমা গড়ার সময় এই কাদামাটি মিশিয়ে দেওয়া হয় প্রতিমা গড়ার এটেল মাটিতে। রাজ পরিবারের পুরোহিত শিবু ঘোষাল বলেন এবারে ৫১৪ বছরের পূজো। আমরা বংশ পরম্পরায় বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীর সমস্ত পূজো করে থাকি। আগে পূজো উপলক্ষে মেলা হোতো।প্রচুর মানুষ আসতো। কিন্তু গত দু বছর করোনা সংক্রমণের জন্য সমস্ত কিছু বন্দ ছিল। কিন্তু এবারে করোনা সংক্রমন কম থাকায় আগের মতো ধূমধাম করে পূজো অনুষ্ঠিত হবে। আজ কাঠামো পূজো ও দধিকাদো খেলা হয়ে গেলো। এই দধিকাদো খেলার মাটি সবার প্রথমে কাঠামোতে প্রলেপ দিয়ে দুর্গা প্রতিমা গড়ার কাজ শুরু হবে। আমাদের দুর্গার সিংঘর সাথে বাঘ থাকে। আর থাকে জয়া বিজয়া,ব্রম্ভা, বিষ্ণু, মহেশ্বর থাকে। রাজ পরিবারের সদস্য লিন্ডা বসু জানান এবারে আমাদের পূজো ৫১৪ বছরে পা দিলো।আসলে নিয়ম নিষ্ঠা করে পূজো করাই আমাদের আসল লক্ষ্য। নন্দ উৎসবের পর দধি কাদো খেলার মাটি মাটি রেখে দেওয়া হয়েছে। দেবীর মূর্তি গড়ার সময় এই মাটি মিশিয়ে দেওয়া হবে।

নন্দ উৎসবে মাতলো বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ী। জন্মাষ্টমীর পূজোর পাশাপাশি দুর্গা পূজোর কাঠামো পূজো এবং নন্দ উৎসব অনুষ্ঠিত হয় জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে। এদিন দধি কাদো খেলা হয়। তারপর দধি কাদো খেলার মাটি সংগ্রহের মধ্যে দিয়ে দুর্গাপ্রতিমা গড়ার কাজ শুরু হয় বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে রাজাও নেই। নেই রাজ্যপাট। রয়ে গেছে রাজ পরিবারের প্রাচীন রীতি। সেই রীতি মেনে জন্মাষ্টমী তিথির পরের দিন নবমী তিথিতে নন্দ উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত দধিকাদো খেলার মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের সূচনা হয়ে যায় জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে। নিয়ম মেনে জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীতে জন্মাষ্টমীর পরের দিন নবমি তিথিতে অনুষ্ঠিত হয় নন্দউৎসব। উৎসব উপলক্ষে ঢাকের আওয়াজে মুখরিত হয়ে ওঠে রাজবাড়ী। এবারেও যথারীতি নিয়ম মেনে হয়ে বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীর নাট মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো দুর্গার ৫১৪ বছরের পুরনো কাঠামোটির পূজো। পূজোয় উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ির নববধূ লিন্ডা বসু। দধি কাদো খেলা আসলে কি? দধিকাদো খেলা আসলে কাদা মাটির সাথে দই মিশিয়ে খেলা। উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজে এটি একটি অত্যন্ত প্রাচীন খেলা। রাজবাড়ীতে কাঠামো পূজোর পর নাট মন্দিরের পাশে কাদা খেলার পুকুরে কাদামাটির সাথে দই মিশিয়ে দেয় পুরোহিত। এরপর এলাকার ছেলে ছোকরা রা শুরু করে কাদা খেলা। কাদা খেলার মাটি রেখে দেওয়া হয় নাট মন্দিরে। প্রতিমা গড়ার সময় এই কাদামাটি মিশিয়ে দেওয়া হয় প্রতিমা গড়ার এটেল মাটিতে। রাজ পরিবারের পুরোহিত শিবু ঘোষাল বলেন এবারে ৫১৪ বছরের পূজো। আমরা বংশ পরম্পরায় বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ীর সমস্ত পূজো করে থাকি। আগে পূজো উপলক্ষে মেলা হোতো।প্রচুর মানুষ আসতো। কিন্তু গত দু বছর করোনা সংক্রমণের জন্য সমস্ত কিছু বন্দ ছিল। কিন্তু এবারে করোনা সংক্রমন কম থাকায় আগের মতো ধূমধাম করে পূজো অনুষ্ঠিত হবে। আজ কাঠামো পূজো ও দধিকাদো খেলা হয়ে গেলো। এই দধিকাদো খেলার মাটি সবার প্রথমে কাঠামোতে প্রলেপ দিয়ে দুর্গা প্রতিমা গড়ার কাজ শুরু হবে। আমাদের দুর্গার সিংঘর সাথে বাঘ থাকে। আর থাকে জয়া বিজয়া,ব্রম্ভা, বিষ্ণু, মহেশ্বর থাকে। রাজ পরিবারের সদস্য লিন্ডা বসু জানান এবারে আমাদের পূজো ৫১৪ বছরে পা দিলো।আসলে নিয়ম নিষ্ঠা করে পূজো করাই আমাদের আসল লক্ষ্য। নন্দ উৎসবের পর দধি কাদো খেলার মাটি মাটি রেখে দেওয়া হয়েছে। দেবীর মূর্তি গড়ার সময় এই মাটি মিশিয়ে দেওয়া হবে।

Next Video