Mental Health: ডিপ্রেশন থাকবে না এই ভিডিয়ো দেখলে
অতিমারির দীর্ঘ লকডাউনের পর সামগ্রিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য। বহু মানুষ তলিয়ে গেছেন অবসাদে। সারা দুনিয়া জুড়ে আর্থসামাজিক পরিস্থিতির আমূল বদল হয়েছে। এতেই বেড়েছে মনোরোগ।
অতিমারির দীর্ঘ লকডাউনের পর সামগ্রিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য। বহু মানুষ তলিয়ে গেছেন অবসাদে। সারা দুনিয়া জুড়ে আর্থসামাজিক পরিস্থিতির আমূল বদল হয়েছে। এতেই বেড়েছে মনোরোগ। মানসিক স্বাস্থ্যের সচেতনতায় প্রতিবছর ১০ অক্টোবর পালিত হয় বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস। শক্তিশালী মস্তিষ্ক স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাভাবনার ক্ষমতা বাড়ায়। অবসাদ ও উদ্বেগে চিন্তা করার ক্ষমতা কমে যায়। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য খান গোটা শস্য শাকসবজি ফলমূল ও চর্বি বিহীন প্রোটিন।
তার সঙ্গে ফ্লাক্স সিড, আখরোট ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার। রোজ ৩০ মিনিটের শরীরচর্চা জরুরি। ধ্যান বা মেডিটেশন মানসিক চাপ কাটায়। রোজ ১৫ মিনিট মেডিটেশন করলে ঘুম ভাল হয়। অন্তত ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যকে চাঙ্গা করে।
এছাড়াও পরিবারের সদস্য ও বন্ধু বান্ধবদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বললে মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে। নতুন ভাষা শেখা, বিভিন্ন রকমের বই পড়া, ধাঁধার সমাধান মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। ধূমপান ও মদ্যপান এড়িয়ে চললে দূরে থাকে মনোরোগ।