Mamata Banerjee Funny Video: ‘ওরে বাবারে ১২৫ কেজি ওজন’, হাসি চেপে রাখতে পারলেন না মমতা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

May 31, 2022 | 1:35 PM

সভাকক্ষের মধ্যেই পুরপ্রধানকে ১০০০ বার 'কপালভাতি' করে দেখানোর চ্যালেঞ্জ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তিনি যদি তা করে দেখাতে পারেন, তাহলে ১০ হাজার টাকা 'পুরস্কার' দেবেন বলেও ঘোষণা করেন।

Follow Us

— ভুঁড়ি কেন এত বাড়ছে, যে কোনও দিন ব্লক করে যাবেন তো!

প্রশাসনিক সভায় ঝালদার পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়ালকে প্রশ্ন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তারপরই গোটা হলঘরে হাসির রোল। ঠিক কী কথা হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুরেশ আগরওয়ালের মধ্যে?

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: ভুঁড়ি যেভাবে বাড়ছে যেকোনও দিন ব্লক করে যাবেন তো!
সুরেশ আগরওয়াল: ব্লক হবে না দিদি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হাঁটাচলা করেন?
সুরেশ আগরওয়াল: শুনুন ম্যাডাম, না তো আমার সুগার আছে, না প্রেসার…
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: ডেফিনেটলি কিছু তো আছে, এত বড় মধ্যপ্রদেশ কী করে হল?
সুরেশ আগরওয়াল: একটাও মেডিসিন খাই না, এটা রেকর্ড।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: রেকর্ড ঠিকাছে, হাঁটাহাঁটি করেন রোজ?
সুরেশ আগরওয়াল: ডেইলি ব্যয়াম করি, এক ঘণ্টা। কিন্তু তেলেভাজা ভাল লাগে, পকোরি আমি খাবই খাব…
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: কেন পকোরি খান, ও খেলে কোনও দিন কমবে না… ভুঁড়ির কী ব্যয়াম করেন?
সুরেশ আগরওয়াল: কপালভাতি করি ১০০০ বার।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হতেই পারে না। কিছুতেই পারবেন না। স্টেজে এসে করে দেখান ১০,০০০ টাকা দেব (একগাল হেসে)।

পুরুলিয়ার প্রশাসনিক বৈঠকে গিয়ে বেশ হাল্কা মেজাজে ধরা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঝালদার পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়ালকে তিনি বলেন, “আপনার ভুঁড়ি যেভাবে বাড়ছে তাতে তো আপনি যেকোনও দিন ব্লক হয়ে যাবেন।” পুরপ্রধানের ‘ভুঁড়ি’ দেখে তিনি শারীরিক ভাবে অসুস্থ কিনা তাও জানতে চান মমতা। ঝালদার পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়াল জানান, প্রেসার বা সুগারজনিত কোনও সমস্যাই নেই তাঁর। তিনি বলেন, এখনও পর্যন্ত তাঁকে কোনও ওষুধ খেতে হয় না। এছাড়াও তিনি যে রোজ ব্যয়াম ও প্রাণায়াম করেন তাও মুখ্যমন্ত্রীকে জানাতে ভোলেননি সুরেশ আগরওয়াল।

সভাঘরেই সুরেশ আগরওয়াল প্রাণায়াম করে দেখালে মমতা আরও জানতে চান, কতবার ‘কপালভাতি’ করেন তিনি? উত্তরে সুরেশ জানান, তিনি দিনে ১০০০ বার কপালভাতি করেন। যা শুনে রীতিমতো চমকে যান মমতা। শুধু তাই নয়, ওই সভাকক্ষের মধ্যেই পুরপ্রধানকে ১০০০ বার ‘কপালভাতি’ করে দেখানোর চ্যালেঞ্জ দেন তিনি। আর তিনি যদি তা করে দেখাতে পারেন, তাহলে ১০ হাজার টাকা ‘পুরস্কার’ দেবেন বলেও ঘোষণা করেন।

 

 

— ভুঁড়ি কেন এত বাড়ছে, যে কোনও দিন ব্লক করে যাবেন তো!

প্রশাসনিক সভায় ঝালদার পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়ালকে প্রশ্ন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তারপরই গোটা হলঘরে হাসির রোল। ঠিক কী কথা হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুরেশ আগরওয়ালের মধ্যে?

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: ভুঁড়ি যেভাবে বাড়ছে যেকোনও দিন ব্লক করে যাবেন তো!
সুরেশ আগরওয়াল: ব্লক হবে না দিদি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হাঁটাচলা করেন?
সুরেশ আগরওয়াল: শুনুন ম্যাডাম, না তো আমার সুগার আছে, না প্রেসার…
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: ডেফিনেটলি কিছু তো আছে, এত বড় মধ্যপ্রদেশ কী করে হল?
সুরেশ আগরওয়াল: একটাও মেডিসিন খাই না, এটা রেকর্ড।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: রেকর্ড ঠিকাছে, হাঁটাহাঁটি করেন রোজ?
সুরেশ আগরওয়াল: ডেইলি ব্যয়াম করি, এক ঘণ্টা। কিন্তু তেলেভাজা ভাল লাগে, পকোরি আমি খাবই খাব…
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: কেন পকোরি খান, ও খেলে কোনও দিন কমবে না… ভুঁড়ির কী ব্যয়াম করেন?
সুরেশ আগরওয়াল: কপালভাতি করি ১০০০ বার।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হতেই পারে না। কিছুতেই পারবেন না। স্টেজে এসে করে দেখান ১০,০০০ টাকা দেব (একগাল হেসে)।

পুরুলিয়ার প্রশাসনিক বৈঠকে গিয়ে বেশ হাল্কা মেজাজে ধরা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঝালদার পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়ালকে তিনি বলেন, “আপনার ভুঁড়ি যেভাবে বাড়ছে তাতে তো আপনি যেকোনও দিন ব্লক হয়ে যাবেন।” পুরপ্রধানের ‘ভুঁড়ি’ দেখে তিনি শারীরিক ভাবে অসুস্থ কিনা তাও জানতে চান মমতা। ঝালদার পুরপ্রধান সুরেশ আগরওয়াল জানান, প্রেসার বা সুগারজনিত কোনও সমস্যাই নেই তাঁর। তিনি বলেন, এখনও পর্যন্ত তাঁকে কোনও ওষুধ খেতে হয় না। এছাড়াও তিনি যে রোজ ব্যয়াম ও প্রাণায়াম করেন তাও মুখ্যমন্ত্রীকে জানাতে ভোলেননি সুরেশ আগরওয়াল।

সভাঘরেই সুরেশ আগরওয়াল প্রাণায়াম করে দেখালে মমতা আরও জানতে চান, কতবার ‘কপালভাতি’ করেন তিনি? উত্তরে সুরেশ জানান, তিনি দিনে ১০০০ বার কপালভাতি করেন। যা শুনে রীতিমতো চমকে যান মমতা। শুধু তাই নয়, ওই সভাকক্ষের মধ্যেই পুরপ্রধানকে ১০০০ বার ‘কপালভাতি’ করে দেখানোর চ্যালেঞ্জ দেন তিনি। আর তিনি যদি তা করে দেখাতে পারেন, তাহলে ১০ হাজার টাকা ‘পুরস্কার’ দেবেন বলেও ঘোষণা করেন।

 

 

Next Video