West Medinipur News: ১মাসে ডাস্টবিন থেকে ৫ সদ্যোজাত উদ্ধার!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Sep 28, 2023 | 6:03 PM

নোংরা ডাস্টবিন, জঙ্গল থেকে এক মাসে 5টি সদ্যজাত শিশু উদ্ধার করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসা করানোর পর হোমে রাখার ব্যবস্থা করেছে শিশু কল্যাণ দপ্তর। এবারে জেলা প্রশাসন পালনা নামক একটি প্রকল্প চালু করলো। জেলার চারটি হাসপাতালে একটি করে পালনা নামক বিশেষ প্রযুক্তির অস্থায়ী কক্ষ তৈরি করলো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। রাজ্যের মধ্যে এটাই প্রথম বলে দাবি জেলা প্রশাসনের।

Follow Us

নোংরা ডাস্টবিন, জঙ্গল থেকে এক মাসে 5টি সদ্যজাত শিশু উদ্ধার করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসা করানোর পর হোমে রাখার ব্যবস্থা করেছে শিশু কল্যাণ দপ্তর। এবারে জেলা প্রশাসন পালনা নামক একটি প্রকল্প চালু করলো। জেলার চারটি হাসপাতালে একটি করে পালনা নামক বিশেষ প্রযুক্তির অস্থায়ী কক্ষ তৈরি করলো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। রাজ্যের মধ্যে এটাই প্রথম বলে দাবি জেলা প্রশাসনের।

মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঘাটাল, খড়গপুর মহকুমা হাসপাতাল এবং চন্দ্রকোনা হাসপাতালে ওই পালনা কক্ষ গুলি রাখা থাকবে। সদ্যজাত সন্তান বাড়ি নিয়ে যেতে না চাইলে ওখানে রেখে যেতে পারেন। শয়ন কক্ষে ব্যবস্থা থাকছে একটি এলার্ম মেশিন। যে মেশিনটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে থাকবে। ওখানে শিশু রেখে গেলেই এলার্ম বেজে উঠবে কর্তৃপক্ষের অফিসে। ততক্ষনাত ওই শিশুটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পরবর্তী কালে শিশুটিকে তুলে দেওয়া হবে শিশু কল্যাণ দপ্তরের হাতে। বৃহস্পতিবার এই প্রকল্পের সূচনা করে জেলা শাসক খুরশিদ আলি কাদরি বলেন, “গত এক মাসে জেলায় পাঁচটি শিশু উদ্ধার হয়েছে ডাস্টবিন এবং জঙ্গল থেকে। ওদের কি দোষ আছে। তাদের ভবিষ্যত রয়েছে। সেই কথা মাথায় রেখে পালনা প্রকল্প করা হয়েছে। যাতে অনাদরে থাকতে না হয় এমন শিশুদের।”

অন্যদিকে জেলার সরকারি হোম বিদ্যাসাগর বালিকা ভবনের মেয়েদের মনের কথা জানতে একটি বক্স এর ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন। যারা ওই হোমে থেকে নিজেদের সমস্যা বা মনের কথা জানাতে পারেন সেজন্য ওই বক্স করা হয়েছে বলে জানান জেলা শাসক। ১৬টি মনের কথা জমা পড়েছে জেলা প্রশাসনের কাছে। একটি চিঠিতে এক কিশোরী লিখেছে সে বাংলাদেশে আত্মীয় বাড়িতে যেতে চাই। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ১৩ বছর ধরে বিদ্যাসাগর বালিকা ভবনে রয়েছে ওই কিশোরী। বর্তমান বয়স ২২ বছর। খড়গপুর স্টেশন থেকে বাবা মায়ের সাথে উদ্ধার হয়েছিল রোহিঙ্গার মেয়েটি। বাবা মা দমদম জেলে রয়েছে। মেয়েটি রয়েছে হোমে। সে জেলা শাসককে মনের কথা জানিয়েছে তার আত্মীয়বাড়ি রয়েছে বাংলাদেশে। সেখানে সে যেতে চাই। জেলা শাসক বলেন, মনের কথা জানিয়েছে একটি মেয়ে। সেই মতো সরকারের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে। সদুত্তর পাওয়া গেলে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে।”

নোংরা ডাস্টবিন, জঙ্গল থেকে এক মাসে 5টি সদ্যজাত শিশু উদ্ধার করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসা করানোর পর হোমে রাখার ব্যবস্থা করেছে শিশু কল্যাণ দপ্তর। এবারে জেলা প্রশাসন পালনা নামক একটি প্রকল্প চালু করলো। জেলার চারটি হাসপাতালে একটি করে পালনা নামক বিশেষ প্রযুক্তির অস্থায়ী কক্ষ তৈরি করলো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। রাজ্যের মধ্যে এটাই প্রথম বলে দাবি জেলা প্রশাসনের।

মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঘাটাল, খড়গপুর মহকুমা হাসপাতাল এবং চন্দ্রকোনা হাসপাতালে ওই পালনা কক্ষ গুলি রাখা থাকবে। সদ্যজাত সন্তান বাড়ি নিয়ে যেতে না চাইলে ওখানে রেখে যেতে পারেন। শয়ন কক্ষে ব্যবস্থা থাকছে একটি এলার্ম মেশিন। যে মেশিনটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে থাকবে। ওখানে শিশু রেখে গেলেই এলার্ম বেজে উঠবে কর্তৃপক্ষের অফিসে। ততক্ষনাত ওই শিশুটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পরবর্তী কালে শিশুটিকে তুলে দেওয়া হবে শিশু কল্যাণ দপ্তরের হাতে। বৃহস্পতিবার এই প্রকল্পের সূচনা করে জেলা শাসক খুরশিদ আলি কাদরি বলেন, “গত এক মাসে জেলায় পাঁচটি শিশু উদ্ধার হয়েছে ডাস্টবিন এবং জঙ্গল থেকে। ওদের কি দোষ আছে। তাদের ভবিষ্যত রয়েছে। সেই কথা মাথায় রেখে পালনা প্রকল্প করা হয়েছে। যাতে অনাদরে থাকতে না হয় এমন শিশুদের।”

অন্যদিকে জেলার সরকারি হোম বিদ্যাসাগর বালিকা ভবনের মেয়েদের মনের কথা জানতে একটি বক্স এর ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন। যারা ওই হোমে থেকে নিজেদের সমস্যা বা মনের কথা জানাতে পারেন সেজন্য ওই বক্স করা হয়েছে বলে জানান জেলা শাসক। ১৬টি মনের কথা জমা পড়েছে জেলা প্রশাসনের কাছে। একটি চিঠিতে এক কিশোরী লিখেছে সে বাংলাদেশে আত্মীয় বাড়িতে যেতে চাই। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ১৩ বছর ধরে বিদ্যাসাগর বালিকা ভবনে রয়েছে ওই কিশোরী। বর্তমান বয়স ২২ বছর। খড়গপুর স্টেশন থেকে বাবা মায়ের সাথে উদ্ধার হয়েছিল রোহিঙ্গার মেয়েটি। বাবা মা দমদম জেলে রয়েছে। মেয়েটি রয়েছে হোমে। সে জেলা শাসককে মনের কথা জানিয়েছে তার আত্মীয়বাড়ি রয়েছে বাংলাদেশে। সেখানে সে যেতে চাই। জেলা শাসক বলেন, মনের কথা জানিয়েছে একটি মেয়ে। সেই মতো সরকারের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে। সদুত্তর পাওয়া গেলে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে।”

Next Video