একের পর এক পেঙ্গুইন মারা যাচ্ছে। উরুগুয়ের পূর্ব-উপকূলে প্রায় ২০০০ পেঙ্গুইন মারা গিয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা পেঙ্গুইন মৃত্যুর কারণ জানতে পারেননি। জানা গিয়েছে, উরুগুয়ের সমুদ্রে মৃত পেঙ্গুইনগুলি ম্যাগেলানিক প্রজাতি। এই পেঙ্গুইনগুলির বয়সও কম বলে জানা গিয়েছে। অনেকের মতে, অবৈধভাবে মাছ ধরার জন্য মারা গিয়েছে পেঙ্গুইনগুলি। কেউ মনে করছেন, ‘এভিয়ান’ ইনফ্লুয়েঞ্জার কারণে পেঙ্গুইনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রোগে কখনও পেঙ্গুইন মারা যেতে পারেনা। উরুগুয়ের পরিবেশ মন্ত্রকের দাবি, এই পেঙ্গুইনগুলি মারা যায় আটলান্টিক মহাসাগরের জলে। সেখান থেকে পেঙ্গুইনগুলি ভেসে এসেছে উরুগুয়ের উপকূলে। এই পেঙ্গুইনগুলোকে দেখা যায় দক্ষিণ আর্জেন্টিনা উপকূলে। সেখানে গরম পড়লে এই পেঙ্গুইনগুলো উত্তর গোলার্ধে চলে আসে। পরিবেশবিদদের মতে, সমুদ্রে দূষণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় পেঙ্গুইনগুলির এই অবস্থা। সামুদ্রিক দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে আরও খারাপ অবস্থা হতে পারে বলে দাবি পরিবেশবিদদের।
একের পর এক পেঙ্গুইন মারা যাচ্ছে। উরুগুয়ের পূর্ব-উপকূলে প্রায় ২০০০ পেঙ্গুইন মারা গিয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা পেঙ্গুইন মৃত্যুর কারণ জানতে পারেননি। জানা গিয়েছে, উরুগুয়ের সমুদ্রে মৃত পেঙ্গুইনগুলি ম্যাগেলানিক প্রজাতি। এই পেঙ্গুইনগুলির বয়সও কম বলে জানা গিয়েছে। অনেকের মতে, অবৈধভাবে মাছ ধরার জন্য মারা গিয়েছে পেঙ্গুইনগুলি। কেউ মনে করছেন, ‘এভিয়ান’ ইনফ্লুয়েঞ্জার কারণে পেঙ্গুইনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রোগে কখনও পেঙ্গুইন মারা যেতে পারেনা। উরুগুয়ের পরিবেশ মন্ত্রকের দাবি, এই পেঙ্গুইনগুলি মারা যায় আটলান্টিক মহাসাগরের জলে। সেখান থেকে পেঙ্গুইনগুলি ভেসে এসেছে উরুগুয়ের উপকূলে। এই পেঙ্গুইনগুলোকে দেখা যায় দক্ষিণ আর্জেন্টিনা উপকূলে। সেখানে গরম পড়লে এই পেঙ্গুইনগুলো উত্তর গোলার্ধে চলে আসে। পরিবেশবিদদের মতে, সমুদ্রে দূষণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় পেঙ্গুইনগুলির এই অবস্থা। সামুদ্রিক দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে আরও খারাপ অবস্থা হতে পারে বলে দাবি পরিবেশবিদদের।