একটা সময় প্রায়ই দেখা যেত অতীন ঘোষ পুরসভার টিম নিয়ে হানা দিচ্ছেন রাস্তার খাবার জল এবং কাটা ফলের বিক্রেতাদের কাছে। ইদানিং তা আর চোখে পড়ে না। বরং নজরে পড়ছে গরমে বেআইনি বরফ কাটাফলের বাড়বাড়ন্ত। বুঝতেই পারছেন বজ্র আঁটুনির ফসকা গেরো তো দূরের কথা কোনও ভয়ই পাচ্ছেন না বিক্রেতারা। আমরা গিয়েছিলাম অতীন ঘোষের কাছে এই প্রশ্ন নিয়ে। অতীন ঘোষ , ডেপুটি মেয়র
জানাচ্ছেন যে আগে লোকজনের অভাব ছিল অভাব ছিল পরিকাঠামোর তাই পথে নামতে হতো তাকে। এখন আর সেই অভাব নেই। নির্দিষ্ট টিম রয়েছে তাদের । তারাই কাজ করছে। তবে দরকার এ আবার কত নামবেন একথা জানালেন ডেপুটি মেয়র। তখন পরিকাঠামো ছিল না এখন পরিকাঠামো রয়েছে, তাই আর ঘনঘন নামার দরকার পড়ছে না জানাচ্ছেন অতীন ঘোষ। কিন্তু তিনি বলছেন যে এখনো অনেক রিপোর্ট আসছে বেনিয়মের। তাছাড়া আমাদের ছবিতেই তো পরিষ্কার ক্যামেরার সামনেও বলতে ভয় পাচ্ছেন না বিক্রেতারা।
একটা সময় প্রায়ই দেখা যেত অতীন ঘোষ পুরসভার টিম নিয়ে হানা দিচ্ছেন রাস্তার খাবার জল এবং কাটা ফলের বিক্রেতাদের কাছে। ইদানিং তা আর চোখে পড়ে না। বরং নজরে পড়ছে গরমে বেআইনি বরফ কাটাফলের বাড়বাড়ন্ত। বুঝতেই পারছেন বজ্র আঁটুনির ফসকা গেরো তো দূরের কথা কোনও ভয়ই পাচ্ছেন না বিক্রেতারা। আমরা গিয়েছিলাম অতীন ঘোষের কাছে এই প্রশ্ন নিয়ে। অতীন ঘোষ , ডেপুটি মেয়র
জানাচ্ছেন যে আগে লোকজনের অভাব ছিল অভাব ছিল পরিকাঠামোর তাই পথে নামতে হতো তাকে। এখন আর সেই অভাব নেই। নির্দিষ্ট টিম রয়েছে তাদের । তারাই কাজ করছে। তবে দরকার এ আবার কত নামবেন একথা জানালেন ডেপুটি মেয়র। তখন পরিকাঠামো ছিল না এখন পরিকাঠামো রয়েছে, তাই আর ঘনঘন নামার দরকার পড়ছে না জানাচ্ছেন অতীন ঘোষ। কিন্তু তিনি বলছেন যে এখনো অনেক রিপোর্ট আসছে বেনিয়মের। তাছাড়া আমাদের ছবিতেই তো পরিষ্কার ক্যামেরার সামনেও বলতে ভয় পাচ্ছেন না বিক্রেতারা।