WHAT INDIA THINKS TODAY: সন্দেশখালিতে যাঁরা অত্যাচারিত তো তাঁরা তো বিজেপি কর্মী নয়: স্মৃতি ইরানি

Feb 26, 2024 | 5:14 PM

কনক্লেভের মঞ্চে এদিন মূলত ভারতের 'নারী শক্তি' নিয়ে কথা বলেন স্মৃতি ইরানি। সেই আলোচনাতেই উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ। ঠাণ্ডা গলায় ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। নিশানা করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। তবে গলার স্বর চড়াননি একবারও।

Follow Us

কনক্লেভের মঞ্চে এদিন মূলত ভারতের ‘নারী শক্তি’ নিয়ে কথা বলেন স্মৃতি ইরানি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কীভাবে মহিলাদের ভারতীয় অর্থনীতির সমান অংশীদার হিসেবে গণ্য করেছেন, তা নিয়েই এদিন আলোচনা করেন মন্ত্রী। সেই আলোচনাতেই উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ।

রাজ্যে বিজেপি নেতারা বারবার ছুটে যাচ্ছেন সন্দেশখালি। দফায় দফায় যাচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু সেই ইস্যুতে প্রশ্ন করতেই কয়েক মুহূর্তের জন্য স্তব্ধ স্মৃতি। পুরো সাক্ষাৎকারে ইংরেজি ভাষায় উত্তর দিলেও সন্দেশখালির প্রশ্নে বদলে গেল ভাষা। স্তব্ধতা ভেঙে স্পষ্ট হিন্দিতে ধীরে ধীরে কথা শুরু করলেন তিনি।

সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহান ও শাসক দলের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে তোপ দেগে দফায় দফায় রাস্তায় নামছেন মহিলারা। হাতে তুলে নিচ্ছেন লাঠি-ঝাঁটা। সেই ঘটনা প্রসঙ্গে ঠাণ্ডা গলায় ক্ষোভ উগরে দেন স্মৃতি ইরানি। নিশানা করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। তবে গলার স্বর চড়াননি একবারও।

ভোট পরবর্তী হিংসার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, “বাংলায় এমন একটা ধারণা আছে, যে বিজেপি হলে তাঁকে সহজেই হত্যা করা যায়, বিজেপির মহিলা কর্মী হলে তাঁকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে সহজেই হেনস্থা করা যায়। বিজেপির যুব মোর্চার কর্মী হলে তাঁকে খোলা মাঠে দড়িতে ঝুলিয়ে দেওয়া যায়, বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু আজ সন্দেশখালিতে যারা আক্রান্ত, তারা তো বিজেপি নয়। স্মৃতি ইরানি আরও বলেন, যাঁরা মমতাকে দিনের পর দিন সমর্থন করেছেন, তাঁদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মমতা জানতেনই না।”

কনক্লেভের মঞ্চে এদিন মূলত ভারতের ‘নারী শক্তি’ নিয়ে কথা বলেন স্মৃতি ইরানি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কীভাবে মহিলাদের ভারতীয় অর্থনীতির সমান অংশীদার হিসেবে গণ্য করেছেন, তা নিয়েই এদিন আলোচনা করেন মন্ত্রী। সেই আলোচনাতেই উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ।

রাজ্যে বিজেপি নেতারা বারবার ছুটে যাচ্ছেন সন্দেশখালি। দফায় দফায় যাচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু সেই ইস্যুতে প্রশ্ন করতেই কয়েক মুহূর্তের জন্য স্তব্ধ স্মৃতি। পুরো সাক্ষাৎকারে ইংরেজি ভাষায় উত্তর দিলেও সন্দেশখালির প্রশ্নে বদলে গেল ভাষা। স্তব্ধতা ভেঙে স্পষ্ট হিন্দিতে ধীরে ধীরে কথা শুরু করলেন তিনি।

সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহান ও শাসক দলের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে তোপ দেগে দফায় দফায় রাস্তায় নামছেন মহিলারা। হাতে তুলে নিচ্ছেন লাঠি-ঝাঁটা। সেই ঘটনা প্রসঙ্গে ঠাণ্ডা গলায় ক্ষোভ উগরে দেন স্মৃতি ইরানি। নিশানা করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। তবে গলার স্বর চড়াননি একবারও।

ভোট পরবর্তী হিংসার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, “বাংলায় এমন একটা ধারণা আছে, যে বিজেপি হলে তাঁকে সহজেই হত্যা করা যায়, বিজেপির মহিলা কর্মী হলে তাঁকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে সহজেই হেনস্থা করা যায়। বিজেপির যুব মোর্চার কর্মী হলে তাঁকে খোলা মাঠে দড়িতে ঝুলিয়ে দেওয়া যায়, বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু আজ সন্দেশখালিতে যারা আক্রান্ত, তারা তো বিজেপি নয়। স্মৃতি ইরানি আরও বলেন, যাঁরা মমতাকে দিনের পর দিন সমর্থন করেছেন, তাঁদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মমতা জানতেনই না।”

Next Video