Human Nature For Seeking Help: প্রতি ২ মিনিটে মানুষ সাহায্য চায় কেন?
গবেষকরা এর জন্য বিভিন্ন স্থান ও সংস্কৃতির মানুষ,যা একে অপরের থেকে একেবারেই আলাদা,তাদের বেছে নিয়ে ছিলেন। গবেষকরা ৩৫০ জনেরও বেশি মানুষের দৈনন্দিন কথোপকথন শুনেছেন। ৪০ ঘণ্টার বিভিন্ন রেকর্ডিং ছিল। তাতে দেখা গেছে, প্রতি ২ মিনিটে মানুষ কোনও না কোনও কাজে বিভ্রান্তিতে পড়ে। কখনও কখনও তারা প্রকাশ্যে সাহায্যের জন্য অনুরোধ করে। আর কখনও শুধুমাত্র পরিচিত একটি মানুষের কাছেই যায়। দৈনন্দিন জীবনে,ছোট ছোট যে কোনও কাজের সময়ই মানুষ সাহায্য চায়
মানুষের সহানুভূতি আছে বলেই হয়তো এখনও বহু মানুষের অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান জুটে যায় কোনও না কোনও সময়। অনেক মানুষই আছেন,যাঁরা কারও সাহায্যের আহ্বানে কান না দিয়ে এগিয়ে যান নিজের গন্তব্যে। হয়তো প্রথমেই বিশ্বাস করে উঠতে পারেন না। আবার অনেকে শত ব্যস্ততাতেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। প্রতি মুহূর্তে মানুষ মানুষের থেকে সাহায্য চান। সমাজবিজ্ঞানীরা যৌথভাবে একটি গবেষণা করেছেন। গবেষকরা এর জন্য বিভিন্ন স্থান ও সংস্কৃতির মানুষ,যা একে অপরের থেকে একেবারেই আলাদা,তাদের বেছে নিয়ে ছিলেন। গবেষকরা ৩৫০ জনেরও বেশি মানুষের দৈনন্দিন কথোপকথন শুনেছেন। ৪০ ঘণ্টার বিভিন্ন রেকর্ডিং ছিল। তাতে দেখা গেছে, প্রতি ২ মিনিটে মানুষ কোনও না কোনও কাজে বিভ্রান্তিতে পড়ে। কখনও কখনও তারা প্রকাশ্যে সাহায্যের জন্য অনুরোধ করে। আর কখনও শুধুমাত্র পরিচিত একটি মানুষের কাছেই যায়। দৈনন্দিন জীবনে,ছোট ছোট যে কোনও কাজের সময়ই মানুষ সাহায্য চায়। সে রান্নার কাজ থেকে শুরু করে ঘরের যে কোনও কাজে সাহায্য চায়। আবার রাস্তায় চলাকালীন যে কোনও সময় মানুষের সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে। এই গবেষণার ফলাফল কী? গবেষণায় উঠে এসেছে একটি মানুষ দিনে ৭ বারের বেশি সাহায্য করেন না। কোনও মানুষের সাহায্যের হাত না বাড়ানোর কারণ এই নয় যে,সামনের ব্যক্তি সাহায্য করতে চায় না। বরং এর কারণ হল সেই ব্যক্তি ব্যস্ত। মানুষের মধ্য়ে ব্যস্ততা এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে,কেউ সাহায্য চাইলেও তা এড়িয়ে চলে যায়। আবার কখনও এমনও হয়,আপনি সাহায্য় চাইলেও উল্টো দিকের মানুষটির তা করার সাধ্য থাকে না। ৭৪% মানুষ সাহায্য না করার পিছনে তার কারণ ব্যাখ্যা করেন।