Viral Video: এক ছাতার তলায় এক চিলতে শৈশব! এই ভিডিয়ো আপনাকে নিয়ে যেতে পারে স্মৃতির সরণিতে

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

Jul 05, 2022 | 12:45 AM

ভিডিয়ো শুরু হতেই দেখা যাচ্ছে, 5 থেকে 6 জন বাচ্চা একটি ছাতার নিচে আনন্দ করছে। তাদের কারও হাতে স্লেট, কারও পরনে স্কুলের পোশাক। আর তাদের প্রত্যেকের মুখেই নিষ্পাপ হাসি।

Viral Video: এক ছাতার তলায় এক চিলতে শৈশব! এই ভিডিয়ো আপনাকে নিয়ে যেতে পারে স্মৃতির সরণিতে
ভাইরাল ভিডিয়ো থেকে নেওয়া স্ক্রিনশট।

Follow Us

শৈশবই ছিল সেরা, তাই না? সে ছিল একদিন! নিষ্পাপ, নির্ভেজাল সেই দিনগুলি বোধহয় আর ফিরে আসবে না। না ছিল কোনও সমস্যা, না ছিল কোনও চাপ। ছোট্ট জিনিসগুলোই জীবনে যেন অতিন্দ্রিয় সুখানভূতি দিত আমাদের। আর আমাদেরই ছোটবেলায় এমন অনেক দিন আছে, আছে এমন অনেক অভিজ্ঞতা, যেগুলি কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করলেও জীবনে আর কখনও মিলবে না। সে সময় কেউ ফিরিয়ে দিতে পারবে না, বদলে দিতেও পারবে না। বিশেষ করে সেই সময়টা নিশ্চয়ই সকলের মনে মণিকোঠায় লেখা থাকে, যখন বৃষ্টির সময় সকলে একসঙ্গে ভিজতেন বা একটা ছাতাই হত সকলের ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র জায়গা। অনেক সময় আবার যখন আমরা স্কুলে ছাতা নিয়ে যেতে ভুলে যেতাম, তখন একটা বন্ধুর ছাতাই আমাদের অনেককে শেয়ার করে নিতে হত। তেমনই একটা ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে বাচ্চারা একটা ছাতার নিচেই আশ্রয় নিয়ে সানন্দে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছে।


আইএএস অফিসার অবনীশ শরণ এই ভিডিয়োটি ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন। ভিডিয়োর সঙ্গে একটি হার্ট ইমোজি দিয়ে অবনীশ লিখছেন, ‘বন্ধুত্ব’। হ্যাঁ, সেই ভিডিয়ো দেখলে আপনারও ছোটবেলার কথা মনে পড়ে যাবে। ভিডিয়ো শুরু হতেই দেখা যাচ্ছে, 5 থেকে 6 জন বাচ্চা একটি ছাতার নিচে আনন্দ করছে। তাদের কারও হাতে স্লেট, কারও পরনে স্কুলের পোশাক। আর তাদের প্রত্যেকের মুখেই নিষ্পাপ হাসি।

এই ভিডিয়ো এখন ব্যাপক ভাইরাল। 1.2 মিলিয়নেরও বেশি ভিউ হয়েছে ভিডিয়োটির। বহু মানুষ কমেন্টও করেছেন ভিডিয়োতে। একজন লিখছেন, “ছোটবেলার জীবনটাই ছিল সবথেকে মজার।” আর একজন যোগ করেছেন, “ছাতা একটা, বাচ্চা অনেক। শরীর ভিজল, ভিজল মনও। আমরা পড়ব একসঙ্গে, খেলব একসঙ্গে। কে বলতে পারে, ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন আমরা হতে পারব কি না।”

আর একজন লিখছেন, “এই সারল্য, এই মজা, তাদের চোখে-মুখে যে আনন্দ ফুটে উঠেছে, তা সত্যিই মূল্যবান। একেই বলে শৈশব। শেয়ার করা, কেয়ার করা। কোনও অভিযোগ নেই।”

Next Article