বন্যপ্রাণীদের লড়াই দেখতে ভালবাসেন মানুষ। না, চোখের সামনে নয়, টিভির পর্দায়। ডিসকভারি বা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে এতটাই মনযোগ সহকারে সেই ভিডিয়ো মানুষ দেখেন যে, চোখের পলক পর্যন্ত পড়ে না। সম্প্রতি একটি ইউটিউব ভিডিয়ো নেটপাড়ায় রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, একটি বয়স্ক মহিষ এবং নীল কুমির তীব্র লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ভিডিয়োটি পুরনো, তবে সম্প্রতি তা নতুন করে ভাইরাল হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার লোভেড অঞ্চলের ভিডিয়ো এটি। ভিডিয়োতে একটি মহিষকে আক্রমণ করার চেষ্টা করে বিশালাকার এক কুমির। কিন্তু শেষ পর্যন্ত উলটপুরাণের ঘটনা ঘটে। দেখা যায়, ওই মহিষটাই শেষে কুমিরটিকে জল থেকে ডাঙা পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়। কিন্তু তাতেও লাভের লাভ কিছু হয়নি।
ভিডিয়োতে প্রথমে দেখা যায়, একপাল মহিষ নদীতে জল খেতে আসে। সেখানেই ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল একটি বিরাট কুমির! সুযোগ বুঝেই তারপরে আক্রমণ করে সে। সবকটা মোষ পালিয়ে গেলেও আটকে যায় একজন। তাকেই ছেঁকে ধরে কুমিরটি। কিন্তু সে মহিষও দাঁত কামড়ে লড়াইটা চালিয়ে যায়। সে যে ময়দান ছাড়ার পাত্র নয় বুঝিয়ে দেয়। তখন কুমিরটা ওই মহিষের নাক ও মুখ দাঁত দিয়ে চেপে ধরে। সেই অবস্থাতেই কুমিরটাকে নদী থেকে ডাঙায় তুলে নিয়ে আসে মহিষটি। শেষমেশ ওই মহিষের কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে হয় প্রাণীটিকে।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা দুই প্রাণীরই এমন আচরণ দেখে বিস্মিত। কেউ কেউ এটা ভেবেও মর্মাহতও হয়েছেন, অন্য মহিষরা থাকা সত্ত্বেও কেন এগিয়ে এল না তাদের বন্ধুকে বাঁচাতে। কেউ আবার এই মহিষার সাহসিকতা দেখে অবাক হয়েছেন। একজন লিখলেন, “আমি সত্যিই ভেবেছিলাম যে, এই মহিষগুলো এই কুমিরটির সঙ্গে লড়াই করবে সবাই মিলে। ভল বন্ধু তো সেই, যে বন্ধুর দুর্দিনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।”
আর একজন যোগ করলেন, “অন্য মহিষদের ভূমিকা আমাকে অবাক করেছে। ওদের সবার উচিত ছিল কুমিরের পিঠের উপর চেপে দাঁড়িয়ে থাকা। আসলে মহিষরা তাদের পায়ের চারটে খুর মাটিতে না থাকলে নিরাপদ বোধ করে না। এটা অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রেও সত্য। এক্ষেত্রেও ওই মহিষগুলি জলে থাকার জন্যই বেশি ভয় পেয়েছিল।”
ভিডিয়োর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, এটা একটা অস্বাভাবিক দৃশ্য ছিল। মহিষরা বড় হওয়ায় তাদের আক্রমণ করাটা যথেষ্ট কষ্টজনক হয়ে যায় কুমিরদের জন্য। তাই মহিষরা যখন জলপান করতে আসে, তখন কুমিররা চেষ্টা করে তাদের মুখ বা নাকে আঘাত হানার। এবার সেই একই কাণ্ড ঘটাতে গিয়েছিল প্রাণীটি। কিন্তু তাতে হিতের বিপরীত হয়েছে।
বন্যপ্রাণীদের লড়াই দেখতে ভালবাসেন মানুষ। না, চোখের সামনে নয়, টিভির পর্দায়। ডিসকভারি বা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে এতটাই মনযোগ সহকারে সেই ভিডিয়ো মানুষ দেখেন যে, চোখের পলক পর্যন্ত পড়ে না। সম্প্রতি একটি ইউটিউব ভিডিয়ো নেটপাড়ায় রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, একটি বয়স্ক মহিষ এবং নীল কুমির তীব্র লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ভিডিয়োটি পুরনো, তবে সম্প্রতি তা নতুন করে ভাইরাল হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার লোভেড অঞ্চলের ভিডিয়ো এটি। ভিডিয়োতে একটি মহিষকে আক্রমণ করার চেষ্টা করে বিশালাকার এক কুমির। কিন্তু শেষ পর্যন্ত উলটপুরাণের ঘটনা ঘটে। দেখা যায়, ওই মহিষটাই শেষে কুমিরটিকে জল থেকে ডাঙা পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়। কিন্তু তাতেও লাভের লাভ কিছু হয়নি।
ভিডিয়োতে প্রথমে দেখা যায়, একপাল মহিষ নদীতে জল খেতে আসে। সেখানেই ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল একটি বিরাট কুমির! সুযোগ বুঝেই তারপরে আক্রমণ করে সে। সবকটা মোষ পালিয়ে গেলেও আটকে যায় একজন। তাকেই ছেঁকে ধরে কুমিরটি। কিন্তু সে মহিষও দাঁত কামড়ে লড়াইটা চালিয়ে যায়। সে যে ময়দান ছাড়ার পাত্র নয় বুঝিয়ে দেয়। তখন কুমিরটা ওই মহিষের নাক ও মুখ দাঁত দিয়ে চেপে ধরে। সেই অবস্থাতেই কুমিরটাকে নদী থেকে ডাঙায় তুলে নিয়ে আসে মহিষটি। শেষমেশ ওই মহিষের কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে হয় প্রাণীটিকে।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা দুই প্রাণীরই এমন আচরণ দেখে বিস্মিত। কেউ কেউ এটা ভেবেও মর্মাহতও হয়েছেন, অন্য মহিষরা থাকা সত্ত্বেও কেন এগিয়ে এল না তাদের বন্ধুকে বাঁচাতে। কেউ আবার এই মহিষার সাহসিকতা দেখে অবাক হয়েছেন। একজন লিখলেন, “আমি সত্যিই ভেবেছিলাম যে, এই মহিষগুলো এই কুমিরটির সঙ্গে লড়াই করবে সবাই মিলে। ভল বন্ধু তো সেই, যে বন্ধুর দুর্দিনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।”
আর একজন যোগ করলেন, “অন্য মহিষদের ভূমিকা আমাকে অবাক করেছে। ওদের সবার উচিত ছিল কুমিরের পিঠের উপর চেপে দাঁড়িয়ে থাকা। আসলে মহিষরা তাদের পায়ের চারটে খুর মাটিতে না থাকলে নিরাপদ বোধ করে না। এটা অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রেও সত্য। এক্ষেত্রেও ওই মহিষগুলি জলে থাকার জন্যই বেশি ভয় পেয়েছিল।”
ভিডিয়োর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, এটা একটা অস্বাভাবিক দৃশ্য ছিল। মহিষরা বড় হওয়ায় তাদের আক্রমণ করাটা যথেষ্ট কষ্টজনক হয়ে যায় কুমিরদের জন্য। তাই মহিষরা যখন জলপান করতে আসে, তখন কুমিররা চেষ্টা করে তাদের মুখ বা নাকে আঘাত হানার। এবার সেই একই কাণ্ড ঘটাতে গিয়েছিল প্রাণীটি। কিন্তু তাতে হিতের বিপরীত হয়েছে।