বুক ভরা আশা নিয়ে মহিলা ছাগলের (Goat) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে (Wedding Ceremony) আবদ্ধ হলেন ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) এক ব্যক্তি। ব্যক্তির নাম সইফুল আরিফ, বয়স ৪৪ বছর। আর ছাগলটির নাম শ্রী রাহায়ু বিন বেজো। গত ৫ জুন ইন্দোনেশিয়ার গ্রেসিকের বেনজেং জেলার ক্লাম্পক গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই বিরলতম ঘটনার একটি ভিডিয়ো ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। পরে সেই ভিডিয়োটি রিপোস্ট করেছে সুরিয়া টিভি।
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, বর একটি শাল পরে রয়েছেন। স্থানীয়রাও রয়েছেন সেখানে। আর সবার পরনেই ট্র্যাডিশনাল জাভানিস পোশাক। আসলে ইন্দোনেশিয়ার যে কোনও বিয়ের অনুষ্ঠানে লোকজনের এহেন জাভানিস পোশাক পরাটাই রীতি।
এদিকে আবার ভিডিয়োতে সইফুল অর্থাৎ ওই বরকে ‘আকাদ নিকাহ’ বলতে শোনা গিয়েছে। পাশাপাশি এও দেখা গিয়েছে, পণ হিসেবে তিনি ২২,০০০ রুপাইয়া বা ভারতীয় মূল্যে ১১৭ টাকা নিয়েছেন। আর সেই কারণেই এই ভিডিয়ো নেটপাড়ার বহু মানুষের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। ভিডিয়োর কমেন্ট সেকশন দেখলেই তা পরিষ্কার।
ভিডিয়োতে সইফুল স্বীকার করে নিয়েছেন যে, ‘কন্টেন্টের কারণেই’ এই ভিডিয়োটি তাঁকে শ্যুট করতে হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, “পুরোটাই অভিনয় আমি করেছি সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্টের স্বার্থে, যাতে ভিডিয়োটা ভাইরাল হয়।”
তিনি আরও যোগ করেছেন, এই ভিডিয়োর মাধ্যমে কাউকে আঘাত করা তাঁর উদ্দেশ্য ছিল না। শুধু দর্শকদের বিনোদনের জন্যই ভিডিয়োটি তৈরি করা হয়েছে।
এদিকে এই ভিডিয়ো দেখে নেটপাড়ার লোকজন বলছেন, “অরুচিকর বিষয়বস্তু। অর্থ উপার্জনের জন্য ভিডিয়োটা তৈরি করা হল ঠিকই, কিন্তু আখেরে তা জনসাধারণের সমস্যার সৃষ্টি করে।” অন্য আর একজনের উত্তর, “একজন বিবাহিত হলে অন্য কাউকে দোষারোপ করা উচিৎ নয়। আমার মনে হয়, যে ভাবে গ্রামের মুখ্য এবং বাকিরা এই বিয়েকে সাপোর্ট করেছেন, তা নজরকাড়ার মতো।”
বুক ভরা আশা নিয়ে মহিলা ছাগলের (Goat) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে (Wedding Ceremony) আবদ্ধ হলেন ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) এক ব্যক্তি। ব্যক্তির নাম সইফুল আরিফ, বয়স ৪৪ বছর। আর ছাগলটির নাম শ্রী রাহায়ু বিন বেজো। গত ৫ জুন ইন্দোনেশিয়ার গ্রেসিকের বেনজেং জেলার ক্লাম্পক গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই বিরলতম ঘটনার একটি ভিডিয়ো ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। পরে সেই ভিডিয়োটি রিপোস্ট করেছে সুরিয়া টিভি।
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, বর একটি শাল পরে রয়েছেন। স্থানীয়রাও রয়েছেন সেখানে। আর সবার পরনেই ট্র্যাডিশনাল জাভানিস পোশাক। আসলে ইন্দোনেশিয়ার যে কোনও বিয়ের অনুষ্ঠানে লোকজনের এহেন জাভানিস পোশাক পরাটাই রীতি।
এদিকে আবার ভিডিয়োতে সইফুল অর্থাৎ ওই বরকে ‘আকাদ নিকাহ’ বলতে শোনা গিয়েছে। পাশাপাশি এও দেখা গিয়েছে, পণ হিসেবে তিনি ২২,০০০ রুপাইয়া বা ভারতীয় মূল্যে ১১৭ টাকা নিয়েছেন। আর সেই কারণেই এই ভিডিয়ো নেটপাড়ার বহু মানুষের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। ভিডিয়োর কমেন্ট সেকশন দেখলেই তা পরিষ্কার।
ভিডিয়োতে সইফুল স্বীকার করে নিয়েছেন যে, ‘কন্টেন্টের কারণেই’ এই ভিডিয়োটি তাঁকে শ্যুট করতে হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, “পুরোটাই অভিনয় আমি করেছি সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্টের স্বার্থে, যাতে ভিডিয়োটা ভাইরাল হয়।”
তিনি আরও যোগ করেছেন, এই ভিডিয়োর মাধ্যমে কাউকে আঘাত করা তাঁর উদ্দেশ্য ছিল না। শুধু দর্শকদের বিনোদনের জন্যই ভিডিয়োটি তৈরি করা হয়েছে।
এদিকে এই ভিডিয়ো দেখে নেটপাড়ার লোকজন বলছেন, “অরুচিকর বিষয়বস্তু। অর্থ উপার্জনের জন্য ভিডিয়োটা তৈরি করা হল ঠিকই, কিন্তু আখেরে তা জনসাধারণের সমস্যার সৃষ্টি করে।” অন্য আর একজনের উত্তর, “একজন বিবাহিত হলে অন্য কাউকে দোষারোপ করা উচিৎ নয়। আমার মনে হয়, যে ভাবে গ্রামের মুখ্য এবং বাকিরা এই বিয়েকে সাপোর্ট করেছেন, তা নজরকাড়ার মতো।”