মুরগিকে ‘চড়-থাপ্পড়’ মেরে মাংস রান্না করেছেন ইউটিউবার! ভাইরাল ভিডিয়ো

Sohini chakrabarty |

Apr 16, 2021 | 9:00 AM

গোটা কর্মকাণ্ডের একটা ভিডিয়ো ইউটিউবে আপলোড করেছেন তিনি। সেখানেই দেখা গিয়েছে, এক অদ্ভুত যন্ত্রেরও আবিষ্কার করেছেন Louis Weisz। তিনি জানিয়েছেন, মোট ২ মাস সময় লেগেছে তাঁর এই পদ্ধতিতে মাংস রান্না করতে। ৪ লক্ষের বেশি ভিউ হয়েছে ওই ভিডিয়োর।

Follow Us

মুরগির মাংস রান্নার কত পদ্ধতিই তো এ যাবৎ আবিষ্কার হয়েছে। সেঁকা, পোড়া বা তন্দুর, কষা কিংবা অন্যান্য আরও অনেক কিছু। এইসব পদ্ধতিতে বিভিন্ন সুস্বাদু মাংসের পদ রান্নাও করেছেন অনেকেই। কিন্তু তা বলে, মুরগির মাংস রান্নার জন্য তাকে থাপ্পড় মারতে হবে! এমনটা শুনেছেন কখনও?

এ পদ্ধতি শুনতে যেমন আজব, বাস্তবেও ঠিক ততটাই অদ্ভুত এই প্রক্রিয়া। কিন্তু তা সত্ত্বেও এমন উদ্ভট কাণ্ড বাস্তবে করে দেখিয়েছেন জনপ্রিয় ইউটিউবার Louis Weisz। প্রসঙ্গত ২০১৯ সালে সাবরেডিট- এর ‘নো স্টূপিড কোশ্চেন’ ইভেন্টে একজন জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, কাইনেটিক এনার্জিকে থার্মাল এনার্জিতে পরিণত করলে মাংস রান্না করলে গেলে মুরগিকে ঠিক কতবার চড়-থাপ্পড় মারতে হবে? শুধু অদ্ভুত নয় এ প্রশ্ন নিঃসন্দেহে উদ্ভট।

এখানে উল্লেখ্য হল, পদার্থবিদ্যার ভাষায় কাইনেটিক এনার্জি হল সেই শক্তি যা একটি বস্তুর মোশন বা গতির ফলে উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি ওই বস্তুর ভরের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে এই শক্তির। এই প্রশ্ন দেখেই ওই ইউটিউবারের মাথায় এসেছিল অদ্ভুত বুদ্ধি। মুরগিকে চড়-থাপ্পড় মেরেই তাকে রান্না করার চেষ্টায় নেমেছিলেন তিনি। আইএফএল সায়েন্সের বিখ্যাত পদার্থবিদ Parker Ormonde সে সময় হিসেব কষে দেখিয়েছিলেন যে গড়ে ২৩,০৩৪ বার থাপ্পড় মারতে হবে মুরগিকে।

যদিও Louis Weisz- এর ক্ষেত্রে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার বার থাপ্পড় মারার পর সফলভাবে মাংস রান্না করতে পেরেছেন তিনি। মূলত ক্রমাগত আঘাতের ফলে মুরগির মধ্যে থাকা কাইনেটিক এনার্জি থার্মার এনার্জিতে অর্থাৎ তাপশক্তিতে পরিণত হবে। এভাবে তাপ বাড়লে সেই তাপমাত্রাতেই রান্না হবে মাংস। এটাই হল এই উদ্ভট পদ্ধতির আসল ম্যাজিক বা মেকানিজম। দীর্ঘ চেষ্টা পর সফল হয়েছে এই ইউটিউবার। গোটা কর্মকাণ্ডের একটা ভিডিয়ো ইউটিউবে আপলোড করেছেন তিনি।

আরও পড়ুন- গাড়ির দরজা খুলে বাদামের প্যাকেট চুরি করছে ভাল্লুক! দেখুন ভিডিয়ো

সেখানেই দেখা গিয়েছে, এক অদ্ভুত যন্ত্রেরও আবিষ্কার করেছেন Louis Weisz। তিনি জানিয়েছেন, মোট ২ মাস সময় লেগেছে তাঁর এই পদ্ধতিতে মাংস রান্না করতে। ৪ লক্ষের বেশি ভিউ হয়েছে ওই ভিডিয়োর। Louis Weisz নিজেই লিখেছিলেন, ‘চড়-থাপ্পড় মেরে মাংস রান্না করলাম’। এমন উদ্ভট গবেষণা দেখে হতবাক নেট দুনিয়া। কেউ বলছেন, ‘ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জগতে গেলে Louis Weisz- এর এমন ভাবনাকে মাস্টারপিস বলা হত’। অনেকে আবার বলেছেন, ‘সত্যিই এসব করার কি কোনও দরকার ছিল?’

মুরগির মাংস রান্নার কত পদ্ধতিই তো এ যাবৎ আবিষ্কার হয়েছে। সেঁকা, পোড়া বা তন্দুর, কষা কিংবা অন্যান্য আরও অনেক কিছু। এইসব পদ্ধতিতে বিভিন্ন সুস্বাদু মাংসের পদ রান্নাও করেছেন অনেকেই। কিন্তু তা বলে, মুরগির মাংস রান্নার জন্য তাকে থাপ্পড় মারতে হবে! এমনটা শুনেছেন কখনও?

এ পদ্ধতি শুনতে যেমন আজব, বাস্তবেও ঠিক ততটাই অদ্ভুত এই প্রক্রিয়া। কিন্তু তা সত্ত্বেও এমন উদ্ভট কাণ্ড বাস্তবে করে দেখিয়েছেন জনপ্রিয় ইউটিউবার Louis Weisz। প্রসঙ্গত ২০১৯ সালে সাবরেডিট- এর ‘নো স্টূপিড কোশ্চেন’ ইভেন্টে একজন জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, কাইনেটিক এনার্জিকে থার্মাল এনার্জিতে পরিণত করলে মাংস রান্না করলে গেলে মুরগিকে ঠিক কতবার চড়-থাপ্পড় মারতে হবে? শুধু অদ্ভুত নয় এ প্রশ্ন নিঃসন্দেহে উদ্ভট।

এখানে উল্লেখ্য হল, পদার্থবিদ্যার ভাষায় কাইনেটিক এনার্জি হল সেই শক্তি যা একটি বস্তুর মোশন বা গতির ফলে উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি ওই বস্তুর ভরের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে এই শক্তির। এই প্রশ্ন দেখেই ওই ইউটিউবারের মাথায় এসেছিল অদ্ভুত বুদ্ধি। মুরগিকে চড়-থাপ্পড় মেরেই তাকে রান্না করার চেষ্টায় নেমেছিলেন তিনি। আইএফএল সায়েন্সের বিখ্যাত পদার্থবিদ Parker Ormonde সে সময় হিসেব কষে দেখিয়েছিলেন যে গড়ে ২৩,০৩৪ বার থাপ্পড় মারতে হবে মুরগিকে।

যদিও Louis Weisz- এর ক্ষেত্রে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার বার থাপ্পড় মারার পর সফলভাবে মাংস রান্না করতে পেরেছেন তিনি। মূলত ক্রমাগত আঘাতের ফলে মুরগির মধ্যে থাকা কাইনেটিক এনার্জি থার্মার এনার্জিতে অর্থাৎ তাপশক্তিতে পরিণত হবে। এভাবে তাপ বাড়লে সেই তাপমাত্রাতেই রান্না হবে মাংস। এটাই হল এই উদ্ভট পদ্ধতির আসল ম্যাজিক বা মেকানিজম। দীর্ঘ চেষ্টা পর সফল হয়েছে এই ইউটিউবার। গোটা কর্মকাণ্ডের একটা ভিডিয়ো ইউটিউবে আপলোড করেছেন তিনি।

আরও পড়ুন- গাড়ির দরজা খুলে বাদামের প্যাকেট চুরি করছে ভাল্লুক! দেখুন ভিডিয়ো

সেখানেই দেখা গিয়েছে, এক অদ্ভুত যন্ত্রেরও আবিষ্কার করেছেন Louis Weisz। তিনি জানিয়েছেন, মোট ২ মাস সময় লেগেছে তাঁর এই পদ্ধতিতে মাংস রান্না করতে। ৪ লক্ষের বেশি ভিউ হয়েছে ওই ভিডিয়োর। Louis Weisz নিজেই লিখেছিলেন, ‘চড়-থাপ্পড় মেরে মাংস রান্না করলাম’। এমন উদ্ভট গবেষণা দেখে হতবাক নেট দুনিয়া। কেউ বলছেন, ‘ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জগতে গেলে Louis Weisz- এর এমন ভাবনাকে মাস্টারপিস বলা হত’। অনেকে আবার বলেছেন, ‘সত্যিই এসব করার কি কোনও দরকার ছিল?’

Next Article