TB Treatment: যক্ষ্মা দূরীকরণে রাজ্যের সাত জেলার মুকুটে নয়া পালক, বাংলার ঘরে সোনা-রুপো-ব্রোঞ্জ

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

Mar 25, 2023 | 12:57 PM

TB Treatment: যক্ষ্মা দূরীকরণে রাজ্যের সাত জেলার মুকুটে নয়া পালক। বাংলা পেল সোনা-রুপো-ব্রোঞ্জের পদক।

TB Treatment: যক্ষ্মা দূরীকরণে রাজ্যের সাত জেলার মুকুটে নয়া পালক, বাংলার ঘরে সোনা-রুপো-ব্রোঞ্জ
ফাইল ছবি

Follow Us

কলকাতা: যক্ষ্মা দূরীকরণে সোনা, রূপো ও ব্রোঞ্জের ‘মুকুট’ পেল পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal)। যক্ষ্মা দূরীকরণে বিশেষ উদ্যোগের জন্য ভারত সরকারের তরফে এই পুরস্কার পেল পশ্চিমবঙ্গ। শুক্রবার ছিল বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। সেই উপলক্ষে বারাণসীতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড টিবি সামিটের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও দেশ-বিদেশের বিভিন্ন অতিথিরা। সেই বিশেষ অনুষ্ঠান থেকেই বাংলার সাত জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিককে পুরস্কৃত করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

যক্ষ্মা দূরীকরণে যেসব রাজ্য সরকার অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে তাঁদের সেই উদ্যোগকে গতকাল পুরস্কৃত করা হল কেন্দ্রের তরফে। জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালের তুলনায় বিভিন্ন জেলা স্তরে যক্ষ্মা দূরীকরণের কাজ কতটা এগিয়েছে, তার ভিত্তিতেই এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। সোনা, রূপো ও ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। আর এই তিন ক্যাটাগরিতেই পুরস্কৃত হয়েছে বাংলার চার জেলা। সোনা ক্য়াটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে কালিম্পং, হাওড়া ও আলিপুরদুয়ার। রুপোর পদক জিতে নিল কোচবিহার। এবং ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরিতে রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, উত্তর দিনাজপুর।

এর পাশাপাশি বাংলার চারটি জনস্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রকে তাদের পরিষেবার গুণমানের দিক থেকেও শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, জলপাইগুড়ির ওদলাবাড়িতে একটি ব্লক স্তরে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, কালিম্পঙের সামথেরে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, কোচবিহারের রামপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং বীরভূমের নলহাটির ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। প্রসঙ্গত, যক্ষ্মা দূরীকরণে উদ্যেগের কারণে ২০২১ সালেই কেন্দ্রের তরফে এই পুরস্কার বিতরণী শুরু করা হয়। তবে সেই বছর বাংলা কোনও পুরস্কার ঘরে আনতে পারেনি। তবে পরের বছরই পূর্ব মেদিনীপুর ও নদিয়া যথাক্রমে সোনা ও ব্রোঞ্জ ঘরে নিয়ে আসে। ২২ এ দুটি। আর ২০২৩ বছরে সাত সাতটি পুরস্কার পেল পশ্চিমবঙ্গ। আর কেন্দ্রের এই পুরস্কার যক্ষ্মামুক্ত বাংলা গড়তে বাকি জেলাকেও গড়তে আরও অনুপ্রাণিত করবে বলেই আশাবাদী স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা।

Next Article