Alipurduar: চিকিৎসক নিগ্রহের অভিযোগে খোদ বিডিও-র বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের, বড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ডাক্তারদের

TV9 Bangla Digital | Edited By: জয়দীপ দাস

Jul 05, 2022 | 11:40 PM

Alipurduar: বিডিও-র বিরুদ্ধে চিকিৎসক নিগ্রহের অভিযোগে উত্তাল আলিপুরদুয়ার। ডাক্তারদের আন্দোলনে ধাক্কা খেতে পারে জেলার স্বাস্থ্য পরিষেবা।

Alipurduar: চিকিৎসক নিগ্রহের অভিযোগে খোদ বিডিও-র বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের, বড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ডাক্তারদের
অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগে উত্তাল প্রশাসনিক মহল

Follow Us

আলিপুরদুয়ার: চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগ উঠেছিল খোদ বিডিও-র বিরুদ্ধে। অবশেষে দায়ের হল লিখিত অভিযোগ। আলিপুরদুয়ার(Alipurduar) জেলা হাসপাতালের এক চিকিৎসককে নিগ্রহের ঘটনার প্রতিবাদে এদিন আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের চিকিৎসকরা(Doctor) জেলা শাসকের সঙ্গে দেখা করে তদন্তের দাবিও করলেন। এদিন দীর্ঘক্ষন চিকিৎসকরা জেলা শাসকের সঙ্গে কথাও বলেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, রবিবার রাতে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের দমনপুর চেকপোস্টে চিকিৎসক সুবীর দাসকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে কালচিনির বিডিও(BDO) প্রশান্ত বর্মনের বিরুদ্ধে। যা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় প্রশাসনিক মহলে। 

এ ব্যাপারে সোমবার আলিপুরদুয়ার থানায় চিকিৎসকরা কালচিনির বিডিও প্রশান্ত বর্মনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। যদিও বিডিও প্রশান্ত বর্মনের দাবি,ওই চিকিৎসক ও তাঁর সঙ্গীরা মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। আলিপুরদুয়ার থানার পুলিশ ও রেঞ্জারকে ডেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছিল। উল্টে এখন তাঁর বিরুদ্ধেই মারধরের অভিযোগ আনা হচ্ছে। অন্যদিকে এদিন জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করে সুবীর দাসের অভিযোগ নতুন করে তুলে ধরেন চিকিৎসক তথা আইএমএ-র সদস্য মৃনাল কান্তি ঢোলে। ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, “ ডাক্তার সুবীর দাস নাক-কাব-গলার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। আলিপুরদুযার জেলা হাসপাতালে কাজ করেন তিনি। আলিপুরদুয়ারের সূর্যনগরে থাকেন তিনি। গতকাল রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ তিনি রোগী দেখে নিজস্ব গাড়িতে বাড়ি ফিরছিলেন। সঙ্গে ছিলেন তিন জন সহয়ক। রাস্তাতেই একটি নীল রঙের গাড়ি এসে তাঁদের পথ আটকায়। দুজন এগিয়ে এসে তাঁদের পরিচয় জানতে চান। তাঁদের মধ্যে একজনের পরনে ছিল পুলিশের পোশাক। অন্যজন সাধারণ পোশাকেই ছিলেন। ওদের থেকে গাড়ির কাগজপত্র চাওয়া হয়। কিন্তু পাল্টা তাঁদের পরিচয় জিজ্ঞাস করতেই সুবীরবাবু ও তাঁদের সঙ্গীদের মারধর করা হয়। আমরা জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করে তদন্তের দাবি জানিয়েছি। আলিপুরদুয়ার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। আমরা আশাবাদী জেলাশাসক এর তদন্ত করবেন।” যদিও যে সময় দমনপুর চেকপোস্টে চিকিৎসক সুবীর দাসকে আটকানো হয় তার ভিডিয়ো করে রেখেছিলেন ভিডিয়ো। যার বেশ কয়েকজনকে রীতিমতো মদ্যপ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি-৯ বাংলা।  

এদিকে চিকিৎসক ‘নিগ্রহের’ জেরে বড় ধাক্কা খেতে চলেছে জেলার স্বাস্থ্য পরিষেবা। এ ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার থেকে আলিপুরদুয়ারে চিকিৎসকরা প্রাইভেট প্র‍্যাকটিস বন্ধ করার কথা ঘোষাণা করেছেন। যা নিয়ে চাপানউতর বাড়ছে প্রশাসনিক মহলেও। তবে হাসপাতালের পরিষেবা সচল থাকার কথা রয়েছে। তবে

Next Article