বাঁকুড়া: সালটা ২০২১। বিধানসভা ভোট। তৃণমূল থেকে টিকিট পাননি সোনামুখীর প্রাক্তন বিধায়ক দিপালী সাহা। সেই রাগে, অভিমানে তৃণমূল ছেড়ে সোজা যোগ দেন বিজেপিতে। এরপর বছর ঘুরেছে। এসেছে সামনে এসেছে পুরনির্বাচন। এবারও মনোনয়ন জমা দিলেন দিপালী সাহা। তবে বিজেপির পদ-প্রার্থী হয়ে নয়। নির্দলে মনোনয়ন জমা দিলেন তিনি।
২০১১ সালে বাঁকুড়ার লালদূর্গ হিসাবে পরিচিত সোনামুখী বিধানসভা। সেখানে তৃণমূলের টিকিটে দাঁড়িয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন দিপালী সাহা। কিন্তু ২০১৬ সালে আর ভাগ্য প্রসন্ন হয়নি। সেইবছর হেরে গিয়েছিলেন সিপিআই(এম) প্রার্থী অজিত রায়ের কাছে। ভেবেছিলেন ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল ফের তাঁকে টিকিট দেবে। কিন্তু নাহ, আশায় পড়ল জল। টিকিট মেলেনি।
অভিমানে চোখের জলে ভেসে সংবাদমাধ্যমের কাছে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন দিপালী। পুরসভা নির্বাচনেও তৃণমূল তাঁকে টিকিট দেয়নি। বিজেপির হালেও পানি পাওয়ার সম্ভাবনা কম বুঝতে পেরে এবার নির্দল প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন জমা দিলেন প্রাক্তন বিধায়ক দিপালী সাহা। সোনামুখী পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থী হিসাবে তিনি সোমবার বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসকের দফতরে মনোনয়ন জমা দেন। পরে তিনি জানান, “তৃণমূল ছেড়ে তিনি মাত্র এক সেকেন্ডের জন্য বিজেপি হয়েছিলেন। বিজেপির কোনও প্রচারেই তিনি ছিলেন না। গত চার বার তিনি পুরসভায় তৃCমূলের টিকিটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবার নির্দল হিসাবে জিতে ওয়ার্ডে নিজের অসমাপ্ত কাজ সম্পূর্ণ করবেন।
দিপালী বলেন, “আমি আজ নির্দল হিসেবে মনোনয়ন জমা দিলাম। আমি বিজেপিতে যোগদান করেছিলাম। তবে কোনও কিছুই করিনি। আমি বাড়িতে বসেই ছিলাম। এখন আপাতত নির্দল থেকে মনোনয়ন জমা দিলাম। আমি নির্দল থেকেই জিতব এমনটাই আশা রাখছি। সোনামুখির মানুষ চাইছে আমায়। তাই যেই কাজগুলি অসম্পূর্ণ রয়ে গিয়েছে সেগুলি করব।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাঁকুড়া: সালটা ২০২১। বিধানসভা ভোট। তৃণমূল থেকে টিকিট পাননি সোনামুখীর প্রাক্তন বিধায়ক দিপালী সাহা। সেই রাগে, অভিমানে তৃণমূল ছেড়ে সোজা যোগ দেন বিজেপিতে। এরপর বছর ঘুরেছে। এসেছে সামনে এসেছে পুরনির্বাচন। এবারও মনোনয়ন জমা দিলেন দিপালী সাহা। তবে বিজেপির পদ-প্রার্থী হয়ে নয়। নির্দলে মনোনয়ন জমা দিলেন তিনি।
২০১১ সালে বাঁকুড়ার লালদূর্গ হিসাবে পরিচিত সোনামুখী বিধানসভা। সেখানে তৃণমূলের টিকিটে দাঁড়িয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন দিপালী সাহা। কিন্তু ২০১৬ সালে আর ভাগ্য প্রসন্ন হয়নি। সেইবছর হেরে গিয়েছিলেন সিপিআই(এম) প্রার্থী অজিত রায়ের কাছে। ভেবেছিলেন ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল ফের তাঁকে টিকিট দেবে। কিন্তু নাহ, আশায় পড়ল জল। টিকিট মেলেনি।
অভিমানে চোখের জলে ভেসে সংবাদমাধ্যমের কাছে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন দিপালী। পুরসভা নির্বাচনেও তৃণমূল তাঁকে টিকিট দেয়নি। বিজেপির হালেও পানি পাওয়ার সম্ভাবনা কম বুঝতে পেরে এবার নির্দল প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন জমা দিলেন প্রাক্তন বিধায়ক দিপালী সাহা। সোনামুখী পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থী হিসাবে তিনি সোমবার বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসকের দফতরে মনোনয়ন জমা দেন। পরে তিনি জানান, “তৃণমূল ছেড়ে তিনি মাত্র এক সেকেন্ডের জন্য বিজেপি হয়েছিলেন। বিজেপির কোনও প্রচারেই তিনি ছিলেন না। গত চার বার তিনি পুরসভায় তৃCমূলের টিকিটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবার নির্দল হিসাবে জিতে ওয়ার্ডে নিজের অসমাপ্ত কাজ সম্পূর্ণ করবেন।
দিপালী বলেন, “আমি আজ নির্দল হিসেবে মনোনয়ন জমা দিলাম। আমি বিজেপিতে যোগদান করেছিলাম। তবে কোনও কিছুই করিনি। আমি বাড়িতে বসেই ছিলাম। এখন আপাতত নির্দল থেকে মনোনয়ন জমা দিলাম। আমি নির্দল থেকেই জিতব এমনটাই আশা রাখছি। সোনামুখির মানুষ চাইছে আমায়। তাই যেই কাজগুলি অসম্পূর্ণ রয়ে গিয়েছে সেগুলি করব।”