AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mithun Chakraborty: এতদিন তো আমরাই মার খেয়ে এলাম, এবার দেওয়ার পালা: মিঠুন

Mithun Chakraborty: সেখানেই বক্তব্য রাখার ফাঁকে বিজেপি নেতা দলের কর্মীদের সমস্ত মনোমালিন্য ও বিদ্বেষ মুছে অন্তত নির্বাচন পর্যন্ত এক সঙ্গে লড়াই করার বার্তা দিয়ে বলেন, "আমরা যদি একসাথে লড়াই করি, তাহলে আমরা জিতব।"

Mithun Chakraborty: এতদিন তো আমরাই মার খেয়ে এলাম, এবার দেওয়ার পালা: মিঠুন
মিঠুন চক্রবর্তী Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 13, 2025 | 7:50 PM
Share

বাঁকুড়া: “এবারে তৃণমূলের বিসর্জন অনিবার্য। মার খেয়ে বাড়ি আসবেন না। অনেক মার খেয়েছি এবার দেওয়ার পালা।” বাঁকুড়ার মালিয়াড়া গ্রামে কর্মী সম্মেলন করতে গিয়ে এই ভাষাতেই কর্মীদের নিদান দিলেন বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। কর্মীদের মন জোগাতে মঞ্চে দিলেন সিনেমার ডায়লগও। সেই ডায়লগের মধ্য দিয়েও আসলে বিরোধীদেরই হুঁশিয়ারি দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী অন্তত তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

বুধবার বাঁকুড়া জেলায় ঝটিকা সফরে যান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। প্রথমে বাঁকুড়ার একটি বেসরকারি লজে দলের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করেন। এরপরই তিনি চলে যান বড়জোড়া ব্লকের মালিয়াড়া গ্রামে। সেখানে বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার কর্মীদের নিয়ে সম্মেলন করেন মিঠুন। সম্মেলন মঞ্চে বক্তব্য রাখতে উঠে দলের কর্মীদের কয়েক দফা কাজের ইস্তেহার বেঁধে দেন মিঠুন।

সেখানেই বক্তব্য রাখার ফাঁকে বিজেপি নেতা দলের কর্মীদের সমস্ত মনোমালিন্য ও বিদ্বেষ মুছে অন্তত নির্বাচন পর্যন্ত এক সঙ্গে লড়াই করার বার্তা দিয়ে বলেন, “আমরা যদি একসাথে লড়াই করি, তাহলে আমরা জিতব।” এরপরই দলীয় কর্মীদের নিদান দিয়ে মিঠুন বলেন, “মার খেয়ে বাড়ি আসবেন না। ওরা যেভাবে ব্যবহার করবে আমরাও সেভাবে ওদের সাথে ব্যবহার করব। এতদিন তো আমরাই মার খেয়ে এলাম। এবার দেওয়ার পালা।” বক্তব্যের শেষে মিঠুন এদিনের উপস্থিত কর্মীদের মন রাখতে জনপ্রিয় তুফান সিনেমার ডায়লগ দেন। কিন্তু সেই ডায়লগের মধ্য দিয়েও কি মিঠুন হুঁশিয়ারি দিয়ে গেলেন রাজ্যের শাসক দলকে? অন্তত তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

পাল্টা মিঠুন চক্রবর্তীকেই বিঁধেছে তৃণমূল। বড়জোড়ার বিধায়ক বলেন, “অভিনেতার সিনেমার ডায়লগ আর কেউ শুনতে চাইছে না। নিজের পরিবারকে বাঁচাতে তিনি এখন বিজেপিতে গিয়েছেন।”