West bengal Municipal Election 2022: ভ্রান্তিবিলাস! এক ওয়ার্ডে ২ অতনু, প্রার্থীর আসল-নকল খুঁজতে গিয়ে কাল-ঘাম ছুটছে তৃণমূলের

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 07, 2022 | 7:30 PM

Municipal Election 2022: শাসক দলের তরফে যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে বিষ্ণুপুর পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে নাম রয়েছে অতনু মণ্ডলের। আর সেখানেই তৈরি হয়েছে সমস্যা।

Follow Us

বাঁকুড়া: শাসককের ঘরের আগুন নেমে এসেছে একদম রাস্তায়। যেদিন থেকে প্রার্থী তালিকা বেরিয়েছে সেদিন থেকে যেন গৃহদাহ লেগে গিয়েছে ঘাসফুল শিবিরে। বাঁকুড়াতে আজও অপছন্দের প্রার্থী নাম পরিবর্তন হয়নি দেখে পথে নেমেছিলেন তৃণমূল কর্মীরা। টায়ার জ্বালিয়ে দীর্ঘক্ষণ চলেছিল বিক্ষোভ। এবার এই জেলারই অন্য ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকায় অদ্ভূত জটিলতা। ওয়ার্ড এক, প্রার্থীর নামও এক, দু’জনেই তৃণমূল করেন। দু’জনই তৃণমূল নেতা। তাহলে আসল প্রার্থী কে? মল্লভূমির রাজনীতিতে ‘নয়া আপদ’ এবার তৃণমূলের ঘাড়ে চেপে বসেছে। কে আসল প্রার্থী, কে- ই বা নকল বিভ্রান্তি কাটাতে সোমবারই বৈঠকে বসছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

কী ঘটনা?

তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই দলের একাংশের ক্ষোভ বিক্ষোভে এমনিতেই চরম বিড়ম্বনায় বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার তৃণমূল নেতৃত্ব। তার মাঝেই নতুন করে বিড়ম্বনা তৈরি হয়েছে ওই পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। দলের আসল আর নকল প্রার্থীকে ঘিরে।

শাসক দলের তরফে যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে বিষ্ণুপুর পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে নাম রয়েছে অতনু মণ্ডলের। আর সেখানেই তৈরি হয়েছে সমস্যা। কারণ ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা একজন নয়, দু’জন অতনু মণ্ডল। একজন তৃণমূল কর্মী অন্যজন তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আই এন টিটিইউ সি-এর কর্মী বলে দাবি। দু’জনই নিজের নাম দেখে প্রার্থী তালিকায় স্থানের জন্য নিজের-নিজের মতো করে নেমে পড়েছেন প্রচারে।

দুই অতনুর বক্তব্য কী? 

এক অতনু মণ্ডল জানান, “তিনি বিষ্ণুপুর পৌরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী। আমার যারা নেতা রয়েছেন তাঁরা বলেছেন আমি প্রার্থী আমি যেন প্রচার করি। কোনও একটা ধোঁয়াশা হয়েছে। কারণ আমি দীর্ঘদিন দলের সঙ্গে যুক্ত।” অন্যদিকে আর এক অতনু মণ্ডল বলেন, “আমি ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী। দল আমায় প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আমি প্রচার শুরু করেছি। আমি দীর্ঘদিন ধরেই আইএনটিটিইউসির কর্মী।”

যদিও দলের নির্দেশ না মেলায় এখনো কেউই মনোনয়ন জমা দেননি। মনোনয়ন করবেনই বা কীভাবে? কারণ দলের কে আসল প্রার্থী তা নিয়ে দলীয় নেতৃত্বেই মধ্যেই যে রয়েছে চূড়ান্ত বিভ্রান্তি। দু’জনই দাবি করছেন তিনিই তৃণমূলের আসল প্রার্থী। পুরসভায় প্রার্থী স্থির করতে গিয়ে দলীয় নেতৃত্বকে এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হবে কে ভেবেছিল! অগত্যা দলের আসল প্রার্থী কে তা স্থির করতে এবার বৈঠকে বসছে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব। এমন ঘটনা ভ্রান্তি বিলাস বৈকি!

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

বাঁকুড়া: শাসককের ঘরের আগুন নেমে এসেছে একদম রাস্তায়। যেদিন থেকে প্রার্থী তালিকা বেরিয়েছে সেদিন থেকে যেন গৃহদাহ লেগে গিয়েছে ঘাসফুল শিবিরে। বাঁকুড়াতে আজও অপছন্দের প্রার্থী নাম পরিবর্তন হয়নি দেখে পথে নেমেছিলেন তৃণমূল কর্মীরা। টায়ার জ্বালিয়ে দীর্ঘক্ষণ চলেছিল বিক্ষোভ। এবার এই জেলারই অন্য ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকায় অদ্ভূত জটিলতা। ওয়ার্ড এক, প্রার্থীর নামও এক, দু’জনেই তৃণমূল করেন। দু’জনই তৃণমূল নেতা। তাহলে আসল প্রার্থী কে? মল্লভূমির রাজনীতিতে ‘নয়া আপদ’ এবার তৃণমূলের ঘাড়ে চেপে বসেছে। কে আসল প্রার্থী, কে- ই বা নকল বিভ্রান্তি কাটাতে সোমবারই বৈঠকে বসছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

কী ঘটনা?

তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই দলের একাংশের ক্ষোভ বিক্ষোভে এমনিতেই চরম বিড়ম্বনায় বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার তৃণমূল নেতৃত্ব। তার মাঝেই নতুন করে বিড়ম্বনা তৈরি হয়েছে ওই পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। দলের আসল আর নকল প্রার্থীকে ঘিরে।

শাসক দলের তরফে যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে বিষ্ণুপুর পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে নাম রয়েছে অতনু মণ্ডলের। আর সেখানেই তৈরি হয়েছে সমস্যা। কারণ ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা একজন নয়, দু’জন অতনু মণ্ডল। একজন তৃণমূল কর্মী অন্যজন তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আই এন টিটিইউ সি-এর কর্মী বলে দাবি। দু’জনই নিজের নাম দেখে প্রার্থী তালিকায় স্থানের জন্য নিজের-নিজের মতো করে নেমে পড়েছেন প্রচারে।

দুই অতনুর বক্তব্য কী? 

এক অতনু মণ্ডল জানান, “তিনি বিষ্ণুপুর পৌরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী। আমার যারা নেতা রয়েছেন তাঁরা বলেছেন আমি প্রার্থী আমি যেন প্রচার করি। কোনও একটা ধোঁয়াশা হয়েছে। কারণ আমি দীর্ঘদিন দলের সঙ্গে যুক্ত।” অন্যদিকে আর এক অতনু মণ্ডল বলেন, “আমি ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী। দল আমায় প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আমি প্রচার শুরু করেছি। আমি দীর্ঘদিন ধরেই আইএনটিটিইউসির কর্মী।”

যদিও দলের নির্দেশ না মেলায় এখনো কেউই মনোনয়ন জমা দেননি। মনোনয়ন করবেনই বা কীভাবে? কারণ দলের কে আসল প্রার্থী তা নিয়ে দলীয় নেতৃত্বেই মধ্যেই যে রয়েছে চূড়ান্ত বিভ্রান্তি। দু’জনই দাবি করছেন তিনিই তৃণমূলের আসল প্রার্থী। পুরসভায় প্রার্থী স্থির করতে গিয়ে দলীয় নেতৃত্বকে এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হবে কে ভেবেছিল! অগত্যা দলের আসল প্রার্থী কে তা স্থির করতে এবার বৈঠকে বসছে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব। এমন ঘটনা ভ্রান্তি বিলাস বৈকি!

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

Next Article