Tarapith: পুজো দিয়ে বেরিয়ে আসছিলেন, হঠাৎ পিছু ডাক! তারাপীঠের শ্মশানে শনিবারের নিশুতি রাতে পুণ্যার্থীর সঙ্গে যা ঘটল, হিমস্রোত বয়ে গেল শরীরে!

Tarapith: নিরঞ্জনের বাড়ি বীরভূমের নলহাটির নয় নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়ায়। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন, তিনি নলহাটির রেল ষ্টেশনে জিআরপিতে সিভিক ভলান্টিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন। রবিবার  সন্ধ্যায় তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে নলহাটি থেকে তারাপীঠে পুজো দিতে গিয়েছিলেন নিরঞ্জন।

Tarapith: পুজো দিয়ে বেরিয়ে আসছিলেন, হঠাৎ পিছু ডাক! তারাপীঠের শ্মশানে শনিবারের নিশুতি রাতে পুণ্যার্থীর সঙ্গে যা ঘটল, হিমস্রোত বয়ে গেল শরীরে!
তারাপীঠে যুবকের দেহ উদ্ধারImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 16, 2024 | 11:26 AM

বীরভূম:  শ্মশানের রাস্তা সন্ধ্যার পর থেকে এমনিতে ফাঁকাই থাকে। পুজো দিয়ে সন্ধ্যার পর  শ্মশানের রাস্তা দিয়েই ফিরছিলেন সিভিক ভলান্টিয়র। কিন্তু রাতে সেই যুবকেরই ভয়ঙ্কর পরিণতি। রাস্তা থেকে উদ্ধার যুবকের ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত দেহ। তারাপীঠের শ্মশানের রাস্তায় ভয়ঙ্কর ঘটনা। পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম নিরঞ্জন দাস (৩০)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা দিয়েছে, নিরঞ্জনের বাড়ি বীরভূমের নলহাটির নয় নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়ায়। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন, তিনি নলহাটির রেল ষ্টেশনে জিআরপিতে সিভিক ভলান্টিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন। রবিবার  সন্ধ্যায় তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে নলহাটি থেকে তারাপীঠে পুজো দিতে গিয়েছিলেন নিরঞ্জন। তাঁর বন্ধুর দাবি,  তাঁকে একটি পুজোর ডালার দোকানে বসিয়ে রেখে  ‘আসছি’ বলে চলে গিয়েছিলেন নিরঞ্জন।

বন্ধুর দাবি,  তারপর দীর্ঘক্ষণ হয়ে যাওয়ার পর নিরঞ্জন না ফেরায় তাঁকে ফোন করেন তিনি। কিন্তু নিরঞ্জনের মোবাইল বন্ধ ছিল। এরপর একাই ফিরে আসেন তিনি। রাত একটা নাগাদ তারাপীঠ থানার পুলিশের কাছ থেকে দেহ উদ্ধারের ফোন পান তাঁরা। পরিবারের অভিযোগ, তাঁকে খুন করে ফেলে দেওয়া হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে তারাপীঠ থানার পুলিশ।

নিরঞ্জনের বন্ধুর বক্তব্য, “রাত আটটার সময়ে রামপুরহাট থেকে তারাপীঠ গিয়েছিলাম। পুজো দিলাম। পুজো দেওয়ার পর শ্মশানে গিয়েছিল। আমি তখন পাণ্ডার দোকানে বসেছিলাম। তারপর ফোন সুইচ অফ। চলে আসি। রাত একটা নাগাদ তো শুনলাম এসব হয়েছে। “