Minor Girl Torture: জঙ্গলের ধারে চার বছরের শিশুকে টেনে নিয়ে গেল নাবালক, মেয়েকে ভয়ঙ্কর অবস্থায় দেখলেন মা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Apr 21, 2022 | 9:27 PM

Coochbehar: পুণ্ডীবাড়ি পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে বৃহস্পতিবার বেলা ৩টে ১৫ নাগাদ ঘটনাটি ঘটে।

Minor Girl Torture: জঙ্গলের ধারে চার বছরের শিশুকে টেনে নিয়ে গেল নাবালক, মেয়েকে ভয়ঙ্কর অবস্থায় দেখলেন মা
হাসপাতালে ভর্তি নির্যাতিতা। নিজস্ব চিত্র।

Follow Us

কোচবিহার: চার বছরের এক শিশু কন্যাকে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে গাছে বেঁধে রাখার অভিযোগ উঠল এলাকার এক নাবালকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ওই শিশুকে গাছে বেঁধে মারধরও করা হয়। কোচবিহার-২ ব্লকের এই ঘটনা ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। কী কারণে এই ঘটনা তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। পারিবারিক কোনও বিবাদের কারণে এমন অত্যাচার নাকি এর পিছনে ওই নাবালকের অন্য কোনও উদ্দেশ্য ছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুণ্ডীবাড়ি থানার পুলিশ ঘটনা খতিয়ে দেখছে। ওই শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার মা জানান, যখন মেয়েকে জঙ্গল থেকে বের করে নিয়ে আসেন, চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ। মা, বাবাকে দেখেই তার শরীর ছেড়ে দেয়। মেয়েকে পাঁজাকোলা করে নিয়ে ছোটেন বাবা। পিছু পিছু ছুটতে থাকেন মা।

পুণ্ডীবাড়ি পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে বৃহস্পতিবার বেলা ৩টে ১৫ নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। চার বছরের ওই শিশু বাড়ির কাছেই একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে গিয়েছিল। সেখানে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। প্রতিদিনই সেখানে যায় সে। সময়মতো বাড়িও ফিরে যায়। এদিন বেশ কিছুটা দেরী হচ্ছিল তার। উদ্বেগ বাড়তে থাকে মায়ের। এরপরই মেয়েকে খুঁজতে বের হন তিনি।

ওই শিশুর মায়ের কথায়, “মেয়ে সেন্টার থেকে ফিরতে দেরী করছে দেখে আমি এগোই। এদিক ওদিক মেয়েকে দেখতে পাইনি। আমিও চিৎকার করে ডাকতে ডাকতে জঙ্গলের দিকে যাই। পাল্টা মেয়ের চিৎকার শুনি। দেখি ওকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছে। গলা টিপে ধরে মেয়ের। গলায় দাগ হয়ে যায়। গালে চড় থাপ্পড়ও মেরেছে।” পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের বয়স ১৩ বছর। একই এলাকার ছেলে সে। কেন এতটুকু একটি মেয়েকে সে জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: Anubrata Mondal Controversy: বুকের পরীক্ষা করতে এসে সেই মেশিনের বুকের উপর বসে ‘চায়ে পে চর্চায়’ অনুব্রত 

আরও পড়ুন: Teacher Arrested: ছাত্রী ব্যালকনিতে না এলে মন ভাল লাগে না স্যরের, এরপর যা পরিণতি হল শিক্ষকের…

Next Article