AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

South Dinajpur : পাচারের আগে কুমারগঞ্জে উদ্ধার ২৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ, গ্রেফতার ২

South Dinajpur : সোমবার রাতে কুমারগঞ্জের সীমান্ত এলাকার মামুদপুরে হানা দিয়ে পাঁচ হাজারের বেশি নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করে পুলিশ (Police)।

South Dinajpur : পাচারের আগে কুমারগঞ্জে উদ্ধার ২৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ, গ্রেফতার ২
| Edited By: | Updated on: Mar 21, 2023 | 9:14 PM
Share

কুমারগঞ্জ : বাংলাদেশে (Bangladesh) পাচার আগে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করল কুমারগঞ্জ থানার পুলিশ (Police)। সোমবার রাতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ থানার মামুদপুরে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫ হাজার বোতল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করে পুলিশ৷ উদ্ধার হওয়া কাফ সিরাপের বাজার মূল্য প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা। নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ পাচারের ঘটনায় ইতিমধ্যেই দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতদের নাম ফারুক মণ্ডল ও আরিফ মণ্ডল। ধৃতদের বাড়ি ওই এলাকাতেই। তারা ওই এলাকার একটি ফাঁকা বাড়িতে ফেন্সিডিল বা নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ মজুত রেখেছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। সেখান থেকেই গাড়িতে করে প্রতিবেশী বাংলাদেশে তা পাচার করা হচ্ছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ সহ একটি চার চাকা গাড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে। এদিকে ধৃতদের আজ বালুরঘাট জেলা আদালতে তোলা হয়৷ ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রস্তুতি শুরু করেছে পুলিশ।

জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে কুমারগঞ্জের সীমান্ত এলাকার মামুদপুরে হানা দিয়ে পাঁচ হাজারের বেশি নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করে পুলিশ। যে বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ সেই বাড়িতে কেউ ছিল না বলে জানতে পারে যাচ্ছে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কুমারগঞ্জের মামুদপুর গ্রামের ওই ফাঁকা বাড়ি থেকে ৩১৯৬ টি বোতল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করে পুলিশ। একইসঙ্গে আরও ওই এলাকা থেকে একটি চারচাকা গাড়ি থেকে ১৯১৯ টি বোতল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেই সঙ্গে নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ পাচারের ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। 

এ বিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে বলেন, “সোমবার রাতে কুমারগঞ্জের দুই জায়গায় হানা দিয়ে প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি ফেন্সিডিল উদ্ধার হয়েছে। ওই ঘটনায় দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই মজুত করা ফেন্সিডিল বাংলাদেশের পাচারের উদ্দেশ্যেই রাখা হয়েছিল। ওই পাচার কাজের সঙ্গে আরও কারা জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”