Tapan: টাকা ঢুকল অন্য় অ্যাকাউন্টে, এবার ট্যাব দুর্নীতির ছায়া তপনেও!

Rupak Sarkar | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Nov 17, 2024 | 5:08 PM

Tapan: এদিকে স্কুলের তরফে এমন অভিযোগ পেতেই নড়েচড়ে বসেছে সাইবার ক্রাইম থানা। স্কুলের তরফে আপলোড করা নথির ৬ জন পড়ুয়ার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বদলে গিয়েছে। ওই ছয় পড়ুয়ার টাকা অন্য অপরিচিত অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে।

Tapan: টাকা ঢুকল অন্য় অ্যাকাউন্টে, এবার ট্যাব দুর্নীতির ছায়া তপনেও!
ট্যাব জালিয়াতি
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

তপন: এবার ট্যাব দুর্নীতির ছায়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। জেলার তপন ব্লকের আরসিএ মাগুরপুর হাইস্কুলের ঘটনা। স্কুলের ছয় পড়ুয়ার ট্যাবের টাকা ঢুকল অন্য অ্যাকাউন্টে। পড়ুয়াদের ট্যাবের টাকা ঢুকল অন্য অ্যাকাউন্টে। একই স্কুলের ছয় পড়ুয়ার ট্যাবের টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে চলে যাওয়ায় শোরগোল পড়েছে জেলা জুড়ে। এদিকে বিষয়টি নজরে আসতেই জেলা সাইবার ক্রাইম থানার দ্বারস্থ হয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।

এদিকে স্কুলের তরফে এমন অভিযোগ পেতেই নড়েচড়ে বসেছে সাইবার ক্রাইম থানা। স্কুলের তরফে আপলোড করা নথির ৬ জন পড়ুয়ার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বদলে গিয়েছে। ওই ছয় পড়ুয়ার টাকা অন্য অপরিচিত অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে। এদিকে ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট গুলির ব্রাঞ্চ আলাদা হলেও উপভোক্তাদের ঠিকানা উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকে দেখাচ্ছে। এরপরেই ট্যাব দুর্নীতি ও জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এনিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ পেতেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

স্কুল সূত্রে খবর, ওই স্কুলে ১০২ জন তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পে ট্যাবের টাকা দেওয়ার কথা ছিল। গত অক্টোবর মাসে ওই পড়ুয়াদের ৯৬ জনের টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকে দিয়েছে। পুজোর ছুটির পরে স্কুল খোলার পর এক পড়ুয়া স্কুলে এসে ট্যাবের টাকার বিষয়ে জিজ্ঞেস করেন। দেখা যায়, ওই পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকেনি। এরপরেই স্কুলের তরফে নোটিস করা হয়, কার কার অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকেনি। এমন নোটিসের পরেই দেখা যায় ওই স্কুলের ছয়জনই পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকেনি। এরপর ব্যাঙ্কে গিয়ে খোঁজখবর নিতেই বেরিয়ে আসে আসল তথ্য।

স্কুলের তরফে আপলোড করা নথির ৬ জন পড়ুয়ার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বদলে গেছে। ওই ছয় পড়ুয়ার টাকা অন্য অপরিচিত অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে। এদিকে ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট গুলির ব্রাঞ্চ আলাদা হলেও উপভোক্তাদের ঠিকানা উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকে দেখাচ্ছে। এরপরেই ট্যাব দুর্নীতি ও জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এনিয়ে গত বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

এবিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পুলিশের ডিএসপি (ডিইবি) রাহুল বর্মন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। পুরো ঘটনাটি তদন্ত শুরু হয়েছে।

Next Article