শিলিগুড়ি: থ্রেট কালচার থেকে আমাদের মুক্তি নেই। কলেজ কাউন্সিলের যদি কাজ করার ক্ষমতা না থাকে, সবেতেই যদি শাসকদল ও সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে কারচুপি করে তাহলে কলেজ কাউন্সিলে থেকে লাভ কী? একদিন আগেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের থ্রেট কালচারে অভিযুক্ত ৫ পড়ুয়া হাইকোর্টে স্বস্তি পেতেই এদিন এ মন্তব্য করলেন সার্জারির বিভাগীয় প্রধান নিশীথ মল্লিক। তাঁর স্পষ্ট কথা, “অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলাম। প্রবল চাপে আছি।”
অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে থ্রেট কালচারে অভিযুক্তদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত হাইকোর্টে খারিজ হতেই এদিন অধ্যক্ষের দফতরে এসে বিক্ষোভ দেখাল পড়ুয়াদের একাংশ। যা নিয়ে চাপানউতোর তৈরি হয়েছে ক্যাম্পাসের অন্দরে।
আন্দোলনকারীদের দাবি, আদালতে রাজ্যের আইনজীবী বললেন, ছাত্র আন্দোলনের চাপেই অভিযুক্তদের বহিষ্কার করতে বাধ্য হয়েছিল মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। অভিযুক্তদের বক্তব্য শোনা হয়নি। পদ্ধতিও মানা হয়নি। এটা সম্পুর্ণ মিথ্যে। কলেজ কাউন্সিল স্বশাসিত। সেই কাউন্সিল সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নিয়েই এদের বহিষ্কার করেছিল। এখন সরকার-প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দফতর এদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। এর প্রতিবাদেই আমরা অধ্যক্ষকে স্মারকলিপি দিলাম।